বগুড়া প্রতিনিধি
জাতীয় সংসদের উপনির্বাচনে বগুড়া-৬ (সদর) আসনে আলোচিত প্রার্থী হিরো আলমসহ জামানত হারিয়েছেন ৯ জন। অপর দিকে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে জামানত হারিয়েছেন ৫ জন। সব মিলিয়ে এই ২ আসনের উপনির্বাচনে জামানত হারিয়েছেন মোট ১৪ প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, কোনো প্রার্থীকে জামানত রক্ষা করতে হলে মোট কাস্টিং ভোটের আট ভাগের এক ভাগের থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। কিন্তু এই ১৪ প্রার্থীর মধ্য কেউ তা পূরণ করতে না পারায় তাঁরা জামানাত হারিয়েছেন।
বগুড়া-৬ আসনে প্রদত্ত ৯১ হাজার ৭৪২ ভোট পড়েছে। এর আট ভাগের এক ভাগ ভোট ১১ হাজার ৪৬৮টি। জামানত রক্ষা করতে হলে এই পরিমাণ ভোট পেতে হতো। কিন্তু তা না পাওয়ায় এ আসনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৯ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
এ আসনে জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী সাবেক হুইপ নূরুল ইসলাম ওমর, আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম, সাবেক বিএনপি নেতা সরকার বাদল, রাকিব হাসান, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের প্রার্থী ইমদাদুল হক ইমদাদ, মুক্তিযোদ্ধা মাছুদার রহমান হেলাল, খেলাফত আন্দোলনের নজরুল ইসলাম, জাকের পার্টির ফয়সাল বিন শফিক ও গণফ্রন্টের আফজাল হোসেন।
এদিকে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে ভোট পড়েছে ৭৮ হাজার ৫২৪টি। জামানত ফিরে পেতে হলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ন্যূনতম ৯ হাজার ৮১৫ ভোট পেতে হবে। কিন্তু ওই আসনে মোট ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজনই সেই ভোট পাননি। ফলে তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তবে হিরো আলম এ আসনে জামানত হারাননি। এ আসনে তিনি ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট পেয়েছেন।
এ আসনে জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির শাহীন মোস্তফা কামাল ফারুক, জাকের পার্টির আব্দুর রশিদ সরকার, বাংলাদেশ কংগ্রেসের তাজ উদ্দিন মণ্ডল, গোলাম মোস্তফা ও ইলিয়াস আলী।
বগুড়া জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রার্থীকে জামানত রক্ষা করতে হলে মোট বৈধ ভোটের (কাস্টিং ভোট) আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। যাঁরা তা পাননি তাঁদের তালিকা করা হচ্ছে।’
জাতীয় সংসদের উপনির্বাচনে বগুড়া-৬ (সদর) আসনে আলোচিত প্রার্থী হিরো আলমসহ জামানত হারিয়েছেন ৯ জন। অপর দিকে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে জামানত হারিয়েছেন ৫ জন। সব মিলিয়ে এই ২ আসনের উপনির্বাচনে জামানত হারিয়েছেন মোট ১৪ প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, কোনো প্রার্থীকে জামানত রক্ষা করতে হলে মোট কাস্টিং ভোটের আট ভাগের এক ভাগের থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। কিন্তু এই ১৪ প্রার্থীর মধ্য কেউ তা পূরণ করতে না পারায় তাঁরা জামানাত হারিয়েছেন।
বগুড়া-৬ আসনে প্রদত্ত ৯১ হাজার ৭৪২ ভোট পড়েছে। এর আট ভাগের এক ভাগ ভোট ১১ হাজার ৪৬৮টি। জামানত রক্ষা করতে হলে এই পরিমাণ ভোট পেতে হতো। কিন্তু তা না পাওয়ায় এ আসনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৯ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
এ আসনে জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী সাবেক হুইপ নূরুল ইসলাম ওমর, আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম, সাবেক বিএনপি নেতা সরকার বাদল, রাকিব হাসান, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের প্রার্থী ইমদাদুল হক ইমদাদ, মুক্তিযোদ্ধা মাছুদার রহমান হেলাল, খেলাফত আন্দোলনের নজরুল ইসলাম, জাকের পার্টির ফয়সাল বিন শফিক ও গণফ্রন্টের আফজাল হোসেন।
এদিকে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে ভোট পড়েছে ৭৮ হাজার ৫২৪টি। জামানত ফিরে পেতে হলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ন্যূনতম ৯ হাজার ৮১৫ ভোট পেতে হবে। কিন্তু ওই আসনে মোট ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজনই সেই ভোট পাননি। ফলে তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তবে হিরো আলম এ আসনে জামানত হারাননি। এ আসনে তিনি ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট পেয়েছেন।
এ আসনে জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির শাহীন মোস্তফা কামাল ফারুক, জাকের পার্টির আব্দুর রশিদ সরকার, বাংলাদেশ কংগ্রেসের তাজ উদ্দিন মণ্ডল, গোলাম মোস্তফা ও ইলিয়াস আলী।
বগুড়া জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রার্থীকে জামানত রক্ষা করতে হলে মোট বৈধ ভোটের (কাস্টিং ভোট) আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। যাঁরা তা পাননি তাঁদের তালিকা করা হচ্ছে।’
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
২ ঘণ্টা আগে