ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
দুগ্ধ উৎপাদনকারী এলাকা হিসেবে পরিচিত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার কৃষক ও খামারিরা দিন দিন নেপিয়ার ঘাস চাষে ঝুঁকছেন। জমি থেকে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় এরই মধ্যে গো-খাদ্য নেপিয়ার ঘাস চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন তাঁরা।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতি বছর বন্যার পানি নেমে গেলেই কৃষকেরা নেপিয়ার ঘাস চাষ শুরু করেন। নেপিয়ার ঘাসের কাটিং বা চারা জমিতে পুঁতে রাখার এক সপ্তাহের মধ্যে তা থেকে কুশি বের হয়। ৪০ থেকে ৪৫ দিন পর ঘাস কাটার উপযোগী হয়। ঘাস কাটার পর জমিতে সার ছিটিয়ে সেচ দিলে আবার ঘাস জন্মায়। জমিতে একবার এ ঘাস রোপণ করলে পরবর্তী বছর বন্যার পানি না আসা পর্যন্ত ৬ থেকে ৭ বার কাটা যায়। এক বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষে সার, বীজ ও শ্রমিক খরচসহ ১০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। তবে প্রথম কাটাতেই খরচ ওঠে যায়। সব মিলে এ ঘাস চাষ চাষ অনেক লাভজনক।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্র জানায়, এ উপজেলায় প্রায় ৬২ হাজার গরু রয়েছে। এর মধ্যে দুগ্ধ দানকারী গাভির সংখ্যা ২০ হাজার। আর এ পর্যন্ত উপজেলায় ১৪৮ হেক্টর জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ করা হয়েছে।
উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের কৃষক শিরো মণ্ডল জানান, খামারের ৯টি গরুর জন্য তিনি দুই বিঘা জমিতে নেপিয়ার চাষ করেছেন। একই গ্রামের খামারি আলতাব হোসেন মোল্লা জানান, তাঁর খামারে রয়েছে ১৭টি গরু। দুধেল গাভি আছে ১০টি। তিনি ৫ বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ করবেন। এখন পর্যন্ত দেড় বিঘা জমিতে ঘাস চাষ করেছেন।
উপজেলার চরভাঙ্গুড়া গ্রামের খামারি উজ্জ্বল হোসেন জানান, তাঁর খামারে গরুর সংখ্যা ১৮টি। গরুকে নেপিয়ার ঘাস খাওয়ান। তাই ৫ বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ শুরু করেছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, নেপিয়ার ঘাস গবাদিপশুর জন্য বেশ পুষ্টিকর খাদ্য। এলাকায় সবুজ ঘাসের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে খামারিদের নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।
দুগ্ধ উৎপাদনকারী এলাকা হিসেবে পরিচিত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার কৃষক ও খামারিরা দিন দিন নেপিয়ার ঘাস চাষে ঝুঁকছেন। জমি থেকে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় এরই মধ্যে গো-খাদ্য নেপিয়ার ঘাস চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন তাঁরা।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতি বছর বন্যার পানি নেমে গেলেই কৃষকেরা নেপিয়ার ঘাস চাষ শুরু করেন। নেপিয়ার ঘাসের কাটিং বা চারা জমিতে পুঁতে রাখার এক সপ্তাহের মধ্যে তা থেকে কুশি বের হয়। ৪০ থেকে ৪৫ দিন পর ঘাস কাটার উপযোগী হয়। ঘাস কাটার পর জমিতে সার ছিটিয়ে সেচ দিলে আবার ঘাস জন্মায়। জমিতে একবার এ ঘাস রোপণ করলে পরবর্তী বছর বন্যার পানি না আসা পর্যন্ত ৬ থেকে ৭ বার কাটা যায়। এক বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষে সার, বীজ ও শ্রমিক খরচসহ ১০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। তবে প্রথম কাটাতেই খরচ ওঠে যায়। সব মিলে এ ঘাস চাষ চাষ অনেক লাভজনক।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্র জানায়, এ উপজেলায় প্রায় ৬২ হাজার গরু রয়েছে। এর মধ্যে দুগ্ধ দানকারী গাভির সংখ্যা ২০ হাজার। আর এ পর্যন্ত উপজেলায় ১৪৮ হেক্টর জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ করা হয়েছে।
উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের কৃষক শিরো মণ্ডল জানান, খামারের ৯টি গরুর জন্য তিনি দুই বিঘা জমিতে নেপিয়ার চাষ করেছেন। একই গ্রামের খামারি আলতাব হোসেন মোল্লা জানান, তাঁর খামারে রয়েছে ১৭টি গরু। দুধেল গাভি আছে ১০টি। তিনি ৫ বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ করবেন। এখন পর্যন্ত দেড় বিঘা জমিতে ঘাস চাষ করেছেন।
উপজেলার চরভাঙ্গুড়া গ্রামের খামারি উজ্জ্বল হোসেন জানান, তাঁর খামারে গরুর সংখ্যা ১৮টি। গরুকে নেপিয়ার ঘাস খাওয়ান। তাই ৫ বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ শুরু করেছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, নেপিয়ার ঘাস গবাদিপশুর জন্য বেশ পুষ্টিকর খাদ্য। এলাকায় সবুজ ঘাসের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে খামারিদের নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৭ ঘণ্টা আগে