বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার কাহালু উপজেলার পাইকড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় বিএনপির ৫০ জন নেতা-কর্মীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে আরও ২০০-৩০০ জনকে। মামলার পর দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রোববার (২০ নভেম্বর) বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি দায়ের করেছেন উপজেলার পাইকড় ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ছারোয়ার কাজী।
এর আগে গতকাল শনিবার (১৯ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে পাইকড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় শিপন ও রতন নামে দুজন আহত হয়েছেন। শিপন কাহালু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং রতন শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে রতন গ্রেপ্তার হওয়া আসামি। আরকে আসামির নাম মন্টু। তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ভাঙচুর এবং ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি নেতারা।
পাইকড় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মিঠু চৌধুরী বলেন, ‘গত শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) রাতে পাইকড় ইউনিয়নের আড়োলা বাজারে কর্মিসভা করতে চেয়েছিল স্থানীয় বিএনপি নেতা। এ সময় তাদের বাধা দেয় স্থানীয়রা। এ ঘটনা কেন্দ্র করে পরদিন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বিএনপি-জামায়াতের তিন শতাধিক নেতা-কর্মী। তারা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর করে।’
কাহালু থানার বিএনপি সভাপতি ফরিদুর রহমান বলেন, ‘আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে বিএনপি নেতা-কর্মীরা যেন যেতে না পারে সে জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিজেরাই এ ঘটনা ঘটিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে।’
কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমবার হোসেন বলেন, ‘এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের ধরতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।’
বগুড়ার কাহালু উপজেলার পাইকড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় বিএনপির ৫০ জন নেতা-কর্মীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে আরও ২০০-৩০০ জনকে। মামলার পর দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রোববার (২০ নভেম্বর) বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি দায়ের করেছেন উপজেলার পাইকড় ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ছারোয়ার কাজী।
এর আগে গতকাল শনিবার (১৯ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে পাইকড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় শিপন ও রতন নামে দুজন আহত হয়েছেন। শিপন কাহালু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং রতন শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে রতন গ্রেপ্তার হওয়া আসামি। আরকে আসামির নাম মন্টু। তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ভাঙচুর এবং ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি নেতারা।
পাইকড় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মিঠু চৌধুরী বলেন, ‘গত শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) রাতে পাইকড় ইউনিয়নের আড়োলা বাজারে কর্মিসভা করতে চেয়েছিল স্থানীয় বিএনপি নেতা। এ সময় তাদের বাধা দেয় স্থানীয়রা। এ ঘটনা কেন্দ্র করে পরদিন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বিএনপি-জামায়াতের তিন শতাধিক নেতা-কর্মী। তারা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর করে।’
কাহালু থানার বিএনপি সভাপতি ফরিদুর রহমান বলেন, ‘আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে বিএনপি নেতা-কর্মীরা যেন যেতে না পারে সে জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিজেরাই এ ঘটনা ঘটিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে।’
কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমবার হোসেন বলেন, ‘এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের ধরতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।’
বাজারে যখন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতি তখন নীলফামারীর সৈয়দপুরে চালু হয়েছে বিনা লাভের সবজি বাজার। গণঅভূথ্যানের ১০০ তম দিন পূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শহরের ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
৫ মিনিট আগেঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগে