রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ফারুক হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা থেকে এক ছাত্রলীগ নেতার নাম বাদ দেওয়ার বিনিময়ে চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। এ–সংক্রান্ত ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে ফারুক হোসেনের ৯ মিনিট ৭ সেকেন্ড কথোপকথনের একটি অডিও রেকর্ড এসেছে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদকের হাতে। এতে অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতাকে বলতে শোনা যায়, ‘তোমার যা মনে হয়, কালকে ৩টার মধ্যে আমাকে দিও।’
ওই কল রেকর্ডে শোনা যায়, ছাত্রদল নেতা ফারুক ছাত্রলীগ নেতার নাম মামলা থেকে বাদ দেওয়ার সুপারিশের কথা বলেন। তবে তিনি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে টাকা না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। ছাত্রলীগ নেতা টাকার জোগাড় করতে না পেরে দুই হাজার টাকা দিতে চান। এ সময় ওই ছাত্রদল নেতা বলেন, ‘আমি কি ভিখারি নাকি যে দুই হাজার টাকা দিতে চাও?’ ছাত্রলীগ নেতা ১০-২০ হাজার টাকা দেওয়ার প্রসঙ্গ তুললে, ‘এ বিষয়ে আর কথা বলব না তোমার সঙ্গে। তোমার যা মনে হয়, কালকে ৩টার মধ্যে আমাকে দিও’ বলে ফারুক কল কেটে দেন।
অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা ফারুক হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। তিনি ফিন্যান্স বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অপর দিকে ওই ছাত্রলীগ নেতা হলেন ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং আইবিএ ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সৈকত। বর্তমানে তিনি শাখা ছাত্রদলের অব্যাহতিপ্রাপ্ত নেতা আহসান হাবিবের দায়ের করা মামলায় কারাগারে আছেন।
৯ মিনিটের ওই কল রেকর্ডের ১ মিনিট ১০ সেকেন্ডে ছাত্রদল নেতা ফারুক বলেন, ‘আমি তোমার জন্য কী করতে পারি বলো।’ তখন ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ‘আপনি বললেন, সৈকত, তোমার নামে যেন মামলাটামলা না হয়, সে বিষয়ে আমি কথা বলে আসলাম। আপনার সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়, কিন্তু আপনি আমার শিক্ষক।’ এরপর ফারুক বলেন, ‘আমি তোমার শিক্ষকই ছিলাম ঠিক আছে। সে জন্য আমিই তোমাকে কল করেছিলাম। আমি এটা ওদের (মামলার বাদীদের) বলে রাখছিলাম, এটা মিথ্যা; যে ওর (সৈকতের) নাম দেওয়া যাবে না।’
একপর্যায়ে ছাত্রদল নেতা ফারুক বলেন, ‘এরপর তোমার সঙ্গে আমার কী কথা হয়েছিল বলো।’ জবাবে সৈকত বলেন, ‘ভাই, আপনি বললেন এখন আমি ক্যাম্পাসে ভাই-ব্রাদার্স নিয়ে বসতেছি, তো তুমি বুঝই বিষয়টা, একটু দেখো। তখন আমি বললাম, ঠিক আছে ভাই, আমি বাবার সঙ্গে কথা বলছি।’ ফারুক প্রতি উত্তরে বলেন, ‘তুমি তখন আরও একটা কথা বলেছিলা যে, বিকেল ৩টার মধ্যে আমি ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।’ সৈকত বলেন, ‘আমি এটা বলেছিলাম। ভাই আমি কয়েক জায়গায় বলেছি, বাবাকেও বলেছি আমায় দুই হাজার টাকা দাও। তো বাবা বলল এই মুহূর্তে আমার কাছে টাকা নাই।’ এরপর ফারুক ছাত্রলীগ নেতাকে বলেন, ‘আমি কি তোমার কাছে চাঁদা চেয়েছি? ছাত্রলীগ নেতা বলেন, চাঁদা তো না ভাই, আপনি বললেন যে, ছোট ভাই একটু দেখো বিষয়টা। আপনি পরে বললেন, তোমার বাবার সঙ্গে কথা হবে, তোমার বাবাকে টাকাপয়সা রেডি করতে বলো।’
কল রেকর্ডিংয়ের শেষের দিকে ছাত্রদল নেতা বলেন, ‘এখন আর কিছু বলতে চাও সৈকত? জবাবে সৈকত বলেন, আপনি আমাকে হয়তো হেল্প করেছেন, তো সে জায়গা থেকে আমার মনে হলো আপাতত দুই হাজার টাকা নেন আপনি। দরকার হলে পরে আরও কিছু দেওয়া যাবে বলে ভেবে রেখেছি। এখনই আপনাকে ১০-২০ হাজার টাকা দিতে হবে এ রকম কিছু ভাবিনি।’ ফারুখ বলেন, ‘শোন আমি তোমাকে এ রকমটাও বলিনি।’ সৈকত বলেন, ‘ভাই আমি আপনাকে বললাম কত (টাকা) কী? আপনি শুধু বললেন যে সৈকত তুমি একটু দেখো বিষয়টা।’
ফারুক বলেন, ‘তুমি আবার আমাকে ব্ল্যাকমেল করবা না তো? আর আমি কি তোমার কাছে টাকা দাবি করছি কি না—এটা বলো?’ সৈকত বলেন, ‘দাবি বলতে আপনি ছোট ভাই কিছু দিও আমায়। কিন্তু ভাই পরবর্তীতে যে আপনি বললেন, আমি ভিখারি না কি যে তুমি আমাকে দুই হাজার টাকা দিবা।’ তখন ফারুক বলেন, ‘যাই হোক, এ বিষয়ে আর কথা বলব না তোমার সঙ্গে। তোমার যা মনে হয়, কালকে ৩টার মধ্যে তুমি টাকা জোগাড় করো, ফোন রাখলাম।’
অভিযোগের বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের সদস্য ফারুক হোসেন বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ প্রোপাগান্ডা। এ ধরনের কোনো কিছুর সঙ্গে আমি সম্পৃক্ত না। আমার ভয়েস কেউ হয়েতো এডিট করে এই কাজ করেছে। সামনে ছাত্রদলের কমিটি গঠন হবে। আমার ইমেজ খারাপ করার জন্য কেউ হয়তো অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
ঘন ঘন এমন অপকর্ম সংগঠনের ইমেজ খারাপ করছে উল্লেখ করে নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাবি ছাত্রদলের এক যুগ্ম আহ্বায়ক বলেন, ‘ছাত্রসংগঠনের কাজ শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা, তাদের কাজ চাঁদাবাজি কিংবা দখলদারি নয়। ছাত্রসংগঠনের নাম করে কেউ যদি এসব অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে, তবে অবশ্যই শিক্ষার্থীদের কাছে সংগঠনের নাম খারাপ হবে। বর্তমান বাস্তবতায় রাবি ছাত্রদলের কতিপয় নেতার যে ঘটনাগুলো উঠে এসেছে, এতে করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে ছাত্রদলের ইমেজ একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। কেন্দ্র হয়তো অপকর্মকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, তবে সংগঠনের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার কিন্তু সম্ভব হচ্ছে না।’
এ বিষয়ে রাবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘ছাত্রদলে চাঁদাবাজির বিষয়ে জিরো টলারেন্স জারি রয়েছে। কেউ এ সকল কাজের সঙ্গে জড়িত থাকলে আমরা অবশ্যই তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেব। তবে বর্তমানে সংগঠনের নাম খারাপ করার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। সুস্পষ্ট অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, এর আগে মামলার পরিবর্তে টাকা দাবির বিষয়ে রাবি ছাত্রদলের দুই নেতার কল রেকর্ড ফাঁস হয়। পরবর্তী সময় বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল তাঁদের সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ফারুক হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা থেকে এক ছাত্রলীগ নেতার নাম বাদ দেওয়ার বিনিময়ে চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। এ–সংক্রান্ত ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে ফারুক হোসেনের ৯ মিনিট ৭ সেকেন্ড কথোপকথনের একটি অডিও রেকর্ড এসেছে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদকের হাতে। এতে অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতাকে বলতে শোনা যায়, ‘তোমার যা মনে হয়, কালকে ৩টার মধ্যে আমাকে দিও।’
ওই কল রেকর্ডে শোনা যায়, ছাত্রদল নেতা ফারুক ছাত্রলীগ নেতার নাম মামলা থেকে বাদ দেওয়ার সুপারিশের কথা বলেন। তবে তিনি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে টাকা না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। ছাত্রলীগ নেতা টাকার জোগাড় করতে না পেরে দুই হাজার টাকা দিতে চান। এ সময় ওই ছাত্রদল নেতা বলেন, ‘আমি কি ভিখারি নাকি যে দুই হাজার টাকা দিতে চাও?’ ছাত্রলীগ নেতা ১০-২০ হাজার টাকা দেওয়ার প্রসঙ্গ তুললে, ‘এ বিষয়ে আর কথা বলব না তোমার সঙ্গে। তোমার যা মনে হয়, কালকে ৩টার মধ্যে আমাকে দিও’ বলে ফারুক কল কেটে দেন।
অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা ফারুক হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। তিনি ফিন্যান্স বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অপর দিকে ওই ছাত্রলীগ নেতা হলেন ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং আইবিএ ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সৈকত। বর্তমানে তিনি শাখা ছাত্রদলের অব্যাহতিপ্রাপ্ত নেতা আহসান হাবিবের দায়ের করা মামলায় কারাগারে আছেন।
৯ মিনিটের ওই কল রেকর্ডের ১ মিনিট ১০ সেকেন্ডে ছাত্রদল নেতা ফারুক বলেন, ‘আমি তোমার জন্য কী করতে পারি বলো।’ তখন ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ‘আপনি বললেন, সৈকত, তোমার নামে যেন মামলাটামলা না হয়, সে বিষয়ে আমি কথা বলে আসলাম। আপনার সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়, কিন্তু আপনি আমার শিক্ষক।’ এরপর ফারুক বলেন, ‘আমি তোমার শিক্ষকই ছিলাম ঠিক আছে। সে জন্য আমিই তোমাকে কল করেছিলাম। আমি এটা ওদের (মামলার বাদীদের) বলে রাখছিলাম, এটা মিথ্যা; যে ওর (সৈকতের) নাম দেওয়া যাবে না।’
একপর্যায়ে ছাত্রদল নেতা ফারুক বলেন, ‘এরপর তোমার সঙ্গে আমার কী কথা হয়েছিল বলো।’ জবাবে সৈকত বলেন, ‘ভাই, আপনি বললেন এখন আমি ক্যাম্পাসে ভাই-ব্রাদার্স নিয়ে বসতেছি, তো তুমি বুঝই বিষয়টা, একটু দেখো। তখন আমি বললাম, ঠিক আছে ভাই, আমি বাবার সঙ্গে কথা বলছি।’ ফারুক প্রতি উত্তরে বলেন, ‘তুমি তখন আরও একটা কথা বলেছিলা যে, বিকেল ৩টার মধ্যে আমি ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।’ সৈকত বলেন, ‘আমি এটা বলেছিলাম। ভাই আমি কয়েক জায়গায় বলেছি, বাবাকেও বলেছি আমায় দুই হাজার টাকা দাও। তো বাবা বলল এই মুহূর্তে আমার কাছে টাকা নাই।’ এরপর ফারুক ছাত্রলীগ নেতাকে বলেন, ‘আমি কি তোমার কাছে চাঁদা চেয়েছি? ছাত্রলীগ নেতা বলেন, চাঁদা তো না ভাই, আপনি বললেন যে, ছোট ভাই একটু দেখো বিষয়টা। আপনি পরে বললেন, তোমার বাবার সঙ্গে কথা হবে, তোমার বাবাকে টাকাপয়সা রেডি করতে বলো।’
কল রেকর্ডিংয়ের শেষের দিকে ছাত্রদল নেতা বলেন, ‘এখন আর কিছু বলতে চাও সৈকত? জবাবে সৈকত বলেন, আপনি আমাকে হয়তো হেল্প করেছেন, তো সে জায়গা থেকে আমার মনে হলো আপাতত দুই হাজার টাকা নেন আপনি। দরকার হলে পরে আরও কিছু দেওয়া যাবে বলে ভেবে রেখেছি। এখনই আপনাকে ১০-২০ হাজার টাকা দিতে হবে এ রকম কিছু ভাবিনি।’ ফারুখ বলেন, ‘শোন আমি তোমাকে এ রকমটাও বলিনি।’ সৈকত বলেন, ‘ভাই আমি আপনাকে বললাম কত (টাকা) কী? আপনি শুধু বললেন যে সৈকত তুমি একটু দেখো বিষয়টা।’
ফারুক বলেন, ‘তুমি আবার আমাকে ব্ল্যাকমেল করবা না তো? আর আমি কি তোমার কাছে টাকা দাবি করছি কি না—এটা বলো?’ সৈকত বলেন, ‘দাবি বলতে আপনি ছোট ভাই কিছু দিও আমায়। কিন্তু ভাই পরবর্তীতে যে আপনি বললেন, আমি ভিখারি না কি যে তুমি আমাকে দুই হাজার টাকা দিবা।’ তখন ফারুক বলেন, ‘যাই হোক, এ বিষয়ে আর কথা বলব না তোমার সঙ্গে। তোমার যা মনে হয়, কালকে ৩টার মধ্যে তুমি টাকা জোগাড় করো, ফোন রাখলাম।’
অভিযোগের বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের সদস্য ফারুক হোসেন বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ প্রোপাগান্ডা। এ ধরনের কোনো কিছুর সঙ্গে আমি সম্পৃক্ত না। আমার ভয়েস কেউ হয়েতো এডিট করে এই কাজ করেছে। সামনে ছাত্রদলের কমিটি গঠন হবে। আমার ইমেজ খারাপ করার জন্য কেউ হয়তো অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
ঘন ঘন এমন অপকর্ম সংগঠনের ইমেজ খারাপ করছে উল্লেখ করে নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাবি ছাত্রদলের এক যুগ্ম আহ্বায়ক বলেন, ‘ছাত্রসংগঠনের কাজ শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা, তাদের কাজ চাঁদাবাজি কিংবা দখলদারি নয়। ছাত্রসংগঠনের নাম করে কেউ যদি এসব অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে, তবে অবশ্যই শিক্ষার্থীদের কাছে সংগঠনের নাম খারাপ হবে। বর্তমান বাস্তবতায় রাবি ছাত্রদলের কতিপয় নেতার যে ঘটনাগুলো উঠে এসেছে, এতে করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে ছাত্রদলের ইমেজ একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। কেন্দ্র হয়তো অপকর্মকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, তবে সংগঠনের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার কিন্তু সম্ভব হচ্ছে না।’
এ বিষয়ে রাবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘ছাত্রদলে চাঁদাবাজির বিষয়ে জিরো টলারেন্স জারি রয়েছে। কেউ এ সকল কাজের সঙ্গে জড়িত থাকলে আমরা অবশ্যই তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেব। তবে বর্তমানে সংগঠনের নাম খারাপ করার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। সুস্পষ্ট অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, এর আগে মামলার পরিবর্তে টাকা দাবির বিষয়ে রাবি ছাত্রদলের দুই নেতার কল রেকর্ড ফাঁস হয়। পরবর্তী সময় বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল তাঁদের সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেয়।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগোলাম মোস্তফা। বয়স ৩৫ বছর। পঙ্গু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন। গুলিতে তাঁর ডান হাতের কবজি থেকে কনুই পর্যন্ত হাড় ভেঙে কয়েক টুকরা হয়েছিল। গত ২৩ জুলাই ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাতে ১০ বার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। পেশায় নিরাপত্তাকর্মী মোস্তফা গুলিব
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগে