আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার এক কনস্টেবল সাদা পোশাকে এক ব্যক্তির বাড়িতে গিয়েছিলেন। তিনি ঘুষের টাকা নিতে সেখানে গিয়েছিলেন বলে ওই বাড়ির সদস্যরা অভিযোগ করেছেন। পরে তাঁকে আটক করে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই কনস্টেবলকে ছাড়িয়ে আনেন এবং ওই যুবকের মোবাইল ফোনে ধারণ করা ঘুষ লেনদেনের ভিডিও মুছে ফেলা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল শনিবার আক্কেলপুর পৌরশহরের শ্রীকৃষ্টপুর মহল্লার মৃত সেকেন্দার আলীর ছেলে সোহেল রানার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাসুদ রানা গতকাল শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি কনস্টেবলের ওই ঘটনায় এসপি স্যারের কাছে প্রতিবেদন দিয়েছি।’ তবে তিনি এ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি।
জানতে চাইলে সোহেল রানা বলেন, ‘আমি দুই মাস আগে মাদক সেবন ছেড়ে দিয়েছি। জমিজমা নিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ করা হয়েছিল। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সপ্তাহ খানিক আগে একজন এসআইয়ের সঙ্গে কনস্টেবল আশিক হোসেন আমাদের গ্রামে এসেছিলেন। তখন কনস্টেবল আশিক আমার কাছে এক হাজার টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে কোনো টাকা দেইনি। এতে আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে চলে যান।’
সোহেল রানা আরও বলেন, ‘এ ঘটনার দুই দিন পর রাতের বেলায় আমাকে সড়কে একা পেয়ে কনস্টেবল তাঁর পকেটে ১০ পিস ইয়াবা ঢুকে দিয়ে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন। আমি পরদিন সকালে তাঁকে টাকা দেওয়ার অঙ্গীকার করে ছাড়া পেয়েছি। এরপর কনস্টেবল আমার বাড়ি এসে আমাকে না পেয়ে দরজায় লাথি মেরে ও গালিগালাজ করে চলে যান।’
সোহেল বলেন, ‘গতকাল শনিবার সাত সকালে কনস্টেবল আশিক আবারও আমার বাড়িতে এসে ঘুষের টাকা দাবি করেন। তখন তাঁর হাতে ৫ হাজার টাকা দিয়েছি। আমার স্ত্রী আড়াল থেকে ঘুষ লেনদেনের ভিডিও করেন। এরপর ঘটনাটি থানার ওসিকে জানাতে চাইলে ঘুষের টাকা রেখে দ্রুত পালানোর চেষ্টা করে। তখন তাঁকে বাড়িতে আটকে রেখে ৯৯৯ কল করি। থানা-পুলিশ এসে ঘটনা শুনে ঘুষ লেনদেনের ভিডিও মুছে ফেলে কনস্টেবলকে আমার বাড়ি থেকে নিয়ে গেছে। এ সময় গ্রামবাসী ও স্থানীয় ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন।’
ঘুষ নেওয়ার কথা অস্বীকার করে কনস্টেবল আশিক হোসেন বলেন, ‘সোহেল রানা একজন মাদক কারবারি। তাঁকে চিহ্নিত করতে সাত সকালে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলাম। এ কারণে তাঁকে আটকে রাখা হয়েছিল।’
ছয় নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফেরদৌস হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোহেল রানার বাড়িতে সিভিল পোশাকে একজন কনস্টেবল আটকে রাখা হয়েছিল। পুলিশ গিয়ে কনস্টেবলকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছে।
ঘটনার সময় তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকার কথা জানিয়ে ফেরদৌস হোসেন আরও বলেন, ‘একটি মোবাইল ফোন নিয়ে সোহেল রানার সঙ্গে পুলিশ সদস্যরা কাড়াকাড়ি করছিলেন। কার ফোন সেটা জানি না।’
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার এক কনস্টেবল সাদা পোশাকে এক ব্যক্তির বাড়িতে গিয়েছিলেন। তিনি ঘুষের টাকা নিতে সেখানে গিয়েছিলেন বলে ওই বাড়ির সদস্যরা অভিযোগ করেছেন। পরে তাঁকে আটক করে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই কনস্টেবলকে ছাড়িয়ে আনেন এবং ওই যুবকের মোবাইল ফোনে ধারণ করা ঘুষ লেনদেনের ভিডিও মুছে ফেলা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল শনিবার আক্কেলপুর পৌরশহরের শ্রীকৃষ্টপুর মহল্লার মৃত সেকেন্দার আলীর ছেলে সোহেল রানার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাসুদ রানা গতকাল শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি কনস্টেবলের ওই ঘটনায় এসপি স্যারের কাছে প্রতিবেদন দিয়েছি।’ তবে তিনি এ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি।
জানতে চাইলে সোহেল রানা বলেন, ‘আমি দুই মাস আগে মাদক সেবন ছেড়ে দিয়েছি। জমিজমা নিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ করা হয়েছিল। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সপ্তাহ খানিক আগে একজন এসআইয়ের সঙ্গে কনস্টেবল আশিক হোসেন আমাদের গ্রামে এসেছিলেন। তখন কনস্টেবল আশিক আমার কাছে এক হাজার টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে কোনো টাকা দেইনি। এতে আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে চলে যান।’
সোহেল রানা আরও বলেন, ‘এ ঘটনার দুই দিন পর রাতের বেলায় আমাকে সড়কে একা পেয়ে কনস্টেবল তাঁর পকেটে ১০ পিস ইয়াবা ঢুকে দিয়ে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন। আমি পরদিন সকালে তাঁকে টাকা দেওয়ার অঙ্গীকার করে ছাড়া পেয়েছি। এরপর কনস্টেবল আমার বাড়ি এসে আমাকে না পেয়ে দরজায় লাথি মেরে ও গালিগালাজ করে চলে যান।’
সোহেল বলেন, ‘গতকাল শনিবার সাত সকালে কনস্টেবল আশিক আবারও আমার বাড়িতে এসে ঘুষের টাকা দাবি করেন। তখন তাঁর হাতে ৫ হাজার টাকা দিয়েছি। আমার স্ত্রী আড়াল থেকে ঘুষ লেনদেনের ভিডিও করেন। এরপর ঘটনাটি থানার ওসিকে জানাতে চাইলে ঘুষের টাকা রেখে দ্রুত পালানোর চেষ্টা করে। তখন তাঁকে বাড়িতে আটকে রেখে ৯৯৯ কল করি। থানা-পুলিশ এসে ঘটনা শুনে ঘুষ লেনদেনের ভিডিও মুছে ফেলে কনস্টেবলকে আমার বাড়ি থেকে নিয়ে গেছে। এ সময় গ্রামবাসী ও স্থানীয় ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন।’
ঘুষ নেওয়ার কথা অস্বীকার করে কনস্টেবল আশিক হোসেন বলেন, ‘সোহেল রানা একজন মাদক কারবারি। তাঁকে চিহ্নিত করতে সাত সকালে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলাম। এ কারণে তাঁকে আটকে রাখা হয়েছিল।’
ছয় নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফেরদৌস হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোহেল রানার বাড়িতে সিভিল পোশাকে একজন কনস্টেবল আটকে রাখা হয়েছিল। পুলিশ গিয়ে কনস্টেবলকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছে।
ঘটনার সময় তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকার কথা জানিয়ে ফেরদৌস হোসেন আরও বলেন, ‘একটি মোবাইল ফোন নিয়ে সোহেল রানার সঙ্গে পুলিশ সদস্যরা কাড়াকাড়ি করছিলেন। কার ফোন সেটা জানি না।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
৩৪ মিনিট আগেগোলাম মোস্তফা। বয়স ৩৫ বছর। পঙ্গু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন। গুলিতে তাঁর ডান হাতের কবজি থেকে কনুই পর্যন্ত হাড় ভেঙে কয়েক টুকরা হয়েছিল। গত ২৩ জুলাই ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাতে ১০ বার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। পেশায় নিরাপত্তাকর্মী মোস্তফা গুলিব
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগে