প্রতিনিধি
রাজশাহী : রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে একটি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) শয্যা পেতে অপেক্ষা করছেন অন্তত ৭০ জন রোগী। আগে থেকেই আইসিইউতে থাকা কোনো রোগীর মৃত্যু কিংবা একটু উন্নতি হলে শয্যা ফাঁকা করা হচ্ছে। তখন জায়গা পাচ্ছেন অন্য একজন রোগী।
আজ মঙ্গলবার সকালে আইসিইউতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আইসিইউ পেতে নাম লেখানো রোগীর সংখ্যা ৭০ জন। আইসিইউতে থাকা রোগীদের কারও একটু উন্নতি হলেই তাঁকে বের করে সাধারণ ওয়ার্ডে দেওয়া হচ্ছে। আবার কেউ মারা গেলে শয্যা খালি হচ্ছে। তারপর ক্রমিক অনুযায়ী ফোন করে আইসিইউতে রোগী ডাকা হচ্ছে। প্রতিদিন ৭ থেকে ১০ জন পর্যন্ত রোগীকে আইসিইউতে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে।
আজ সকালে রামেক হাসপাতালের আইসিইউতে রোগী ছিলেন ১৯ জন। এদের মধ্যে ১২ জনই ছিলেন করোনা পজিটিভ। বাকিরা ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসিইউ থেকে তিনজন রোগীকে সাধারণ ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়েছে। আর মারা গেছেন চারজন। অন্যদিকে সাধারণ ওয়ার্ড থেকে আইসিইউতে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে মাত্র সাতজন রোগীর।
রামেক হাসপাতালে প্রথমে ১০টি করোনা ডেডিকেটেড আইসিইউ শয্যা ছিল। বাড়াতে বাড়াতে ২০টিতে উন্নীত করা হয়েছে। সর্বশেষ সোমবার দুটি শয্যা বাড়ানো হয়েছে। আর আইসিইউ শয্যা বাড়ানোর মতো অবকাঠামো সুবিধা নেই বলে জানিয়েছেন রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী।
করোনা পরিস্থিতি নিয়ে মঙ্গলবার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের আইসিইউ বাড়ানোর মতো আর স্ট্রাকচারাল ক্যাপাসিটি নেই। যা ছিল সবই করলাম। এখন আইসিইউ বেড ২০টি। ’
রামেক হাসপাতালের পরিচালক বলেন, করোনা রোগীদের জন্য একের পর এক সাধারণ ওয়ার্ডকে করোনা ওয়ার্ডে রূপান্তর করা হচ্ছে। এখন হাসপাতালের ২৯, ৩০, ৩৯, ৪০, ২৫, ২২, ২৭, ১৬, ৩ ও ১ নম্বর ওয়ার্ডে কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসা চলছে। এ ছাড়া কেবিনে ১৫টি শয্যা আছে। সব মিলিয়ে শয্যার সংখ্যা ২৭৩টিতে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ৩২৫ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। বাড়তি ৫২ জন রোগীকে অতিরিক্ত আরও ৫২টি শয্যা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া মঙ্গলবারের মধ্যেই হাসপাতালের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডটিকে করোনা ওয়ার্ডে রূপান্তর করার কথা ছিল। এ জন্য সেখানে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ লাইন দেওয়া হয়েছে। কয়েক দিন ধরেই ওয়ার্ডটিতে কাজ চলছে। সেখানে ৩৬টি শয্যা আছে। অতিরিক্ত আরও ১৫টি শয্যা সেখানে দেওয়া হবে।
শামীম ইয়াজদানী বলেন, যত দ্রুত রোগী বাড়ছে, তত দ্রুত সক্ষমতা বাড়ানো যাচ্ছে না। ফলে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া করোনা রোগীদের জন্য নতুন নতুন ওয়ার্ড ছেড়ে দেওয়ার কারণে অন্যান্য সাধারণ রোগের চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
উত্তরবঙ্গের বৃহৎ এই হাসপাতালে মোট ১ হাজার ২০০ শয্যা আছে। এখানে রাজশাহী ছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাট, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গার রোগীরা চিকিৎসা নিতে আসেন।
রাজশাহী : রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে একটি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) শয্যা পেতে অপেক্ষা করছেন অন্তত ৭০ জন রোগী। আগে থেকেই আইসিইউতে থাকা কোনো রোগীর মৃত্যু কিংবা একটু উন্নতি হলে শয্যা ফাঁকা করা হচ্ছে। তখন জায়গা পাচ্ছেন অন্য একজন রোগী।
আজ মঙ্গলবার সকালে আইসিইউতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আইসিইউ পেতে নাম লেখানো রোগীর সংখ্যা ৭০ জন। আইসিইউতে থাকা রোগীদের কারও একটু উন্নতি হলেই তাঁকে বের করে সাধারণ ওয়ার্ডে দেওয়া হচ্ছে। আবার কেউ মারা গেলে শয্যা খালি হচ্ছে। তারপর ক্রমিক অনুযায়ী ফোন করে আইসিইউতে রোগী ডাকা হচ্ছে। প্রতিদিন ৭ থেকে ১০ জন পর্যন্ত রোগীকে আইসিইউতে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে।
আজ সকালে রামেক হাসপাতালের আইসিইউতে রোগী ছিলেন ১৯ জন। এদের মধ্যে ১২ জনই ছিলেন করোনা পজিটিভ। বাকিরা ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসিইউ থেকে তিনজন রোগীকে সাধারণ ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়েছে। আর মারা গেছেন চারজন। অন্যদিকে সাধারণ ওয়ার্ড থেকে আইসিইউতে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে মাত্র সাতজন রোগীর।
রামেক হাসপাতালে প্রথমে ১০টি করোনা ডেডিকেটেড আইসিইউ শয্যা ছিল। বাড়াতে বাড়াতে ২০টিতে উন্নীত করা হয়েছে। সর্বশেষ সোমবার দুটি শয্যা বাড়ানো হয়েছে। আর আইসিইউ শয্যা বাড়ানোর মতো অবকাঠামো সুবিধা নেই বলে জানিয়েছেন রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী।
করোনা পরিস্থিতি নিয়ে মঙ্গলবার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের আইসিইউ বাড়ানোর মতো আর স্ট্রাকচারাল ক্যাপাসিটি নেই। যা ছিল সবই করলাম। এখন আইসিইউ বেড ২০টি। ’
রামেক হাসপাতালের পরিচালক বলেন, করোনা রোগীদের জন্য একের পর এক সাধারণ ওয়ার্ডকে করোনা ওয়ার্ডে রূপান্তর করা হচ্ছে। এখন হাসপাতালের ২৯, ৩০, ৩৯, ৪০, ২৫, ২২, ২৭, ১৬, ৩ ও ১ নম্বর ওয়ার্ডে কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসা চলছে। এ ছাড়া কেবিনে ১৫টি শয্যা আছে। সব মিলিয়ে শয্যার সংখ্যা ২৭৩টিতে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ৩২৫ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। বাড়তি ৫২ জন রোগীকে অতিরিক্ত আরও ৫২টি শয্যা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া মঙ্গলবারের মধ্যেই হাসপাতালের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডটিকে করোনা ওয়ার্ডে রূপান্তর করার কথা ছিল। এ জন্য সেখানে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ লাইন দেওয়া হয়েছে। কয়েক দিন ধরেই ওয়ার্ডটিতে কাজ চলছে। সেখানে ৩৬টি শয্যা আছে। অতিরিক্ত আরও ১৫টি শয্যা সেখানে দেওয়া হবে।
শামীম ইয়াজদানী বলেন, যত দ্রুত রোগী বাড়ছে, তত দ্রুত সক্ষমতা বাড়ানো যাচ্ছে না। ফলে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া করোনা রোগীদের জন্য নতুন নতুন ওয়ার্ড ছেড়ে দেওয়ার কারণে অন্যান্য সাধারণ রোগের চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
উত্তরবঙ্গের বৃহৎ এই হাসপাতালে মোট ১ হাজার ২০০ শয্যা আছে। এখানে রাজশাহী ছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাট, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গার রোগীরা চিকিৎসা নিতে আসেন।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৬ ঘণ্টা আগে