বগুড়া প্রতিনিধি
নিজের নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ তুলে বেলা সাড়ে ১২টায় ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন ছেড়ে বাসায় অবস্থান করছেন বগুড়া-৬ (সদর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান। তিনি দাবি করেন, ১৪৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৩৮টি কেন্দ্রই দখলে নিয়েছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ভোটারদের বাধ্য করা হচ্ছে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে।
তবে ভোট বর্জন করবেন না উল্লেখ করে আব্দুল মান্নান বলেন, ‘ভোটের মাঠে শেষ পর্যন্ত আছি, তবে কেন্দ্রে যাওয়ার কোনো পরিবেশ নেই। যে অবস্থা এতে আমার ওপর হামলা হতে পারে। প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হলে শুধু বলে দেখছি, কিন্তু কোনো কাজ করে না।’
ট্রাক প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আব্দুল মান্নান বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। দুই বছর আগে বগুড়া পৌরসভা নির্বাচনে দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
আব্দুল মান্নান বলেন, প্রশাসনের সহযোগিতায় ভোট কারচুপি করা হচ্ছে। শহরের সুবিল স্কুল কেন্দ্রে তাঁর এক নারী সমর্থককে মারপিট করেছে মহিলা আওয়ামী লীগের এক নেত্রী। এ ছাড়া গত রাতে জেলা প্রশাসনের তিনজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে বিজিবি সদস্যরা তাঁর বাসায় যান। এতে পুরো আসনে গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আব্দুল মান্নান জানান, ম্যাজিস্ট্রেট তাঁকে বলেছেন ফেসবুক লাইভ করা যাবে না। অথচ তাঁরা বাসায় যাওয়ার আড়াই ঘণ্টা আগে নির্বাচন অফিস থেকে সেই কথা জানানো হলে তিনি লাইভ বন্ধ করাসহ আগের লাইভও ডিলিট করে দিয়েছেন। জনগণকে ভোট দিতে বাধ্য করাসহ প্রতিটি কেন্দ্রের সামনে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অবস্থান গ্রহণের কারণে তিনি আর কোনো কেন্দ্র পরিদর্শন করতে যাবেন না বলে জানান আব্দুল মান্নান।
যোগাযোগ করা হলে বগুড়ার রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, তিনি (মান্নান) নিরাপত্তাহীনতার বিষয়ে কোনো অভিযোগ বা সহযোগিতা চাননি। কেন্দ্র দখল করার মতো কোথাও কোনো ঘটনাও ঘটেনি। দুটি আসনেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলছে।
আগের রাতে প্রার্থীর বাড়িতে ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানোর বিষয়ে মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তিনি দফায় দফায় ফেসবুক লাইভ করছিলেন। তাঁকে কল করে নিষেধ করার পরও তা বন্ধ করছিলেন না। এ কারণে তাঁর বাসায় ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়। ম্যাজিস্ট্রেট গিয়ে তাঁকে শুধু আচরণবিধির বিষয়টি জানিয়েছেন।
নিজের নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ তুলে বেলা সাড়ে ১২টায় ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন ছেড়ে বাসায় অবস্থান করছেন বগুড়া-৬ (সদর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান। তিনি দাবি করেন, ১৪৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৩৮টি কেন্দ্রই দখলে নিয়েছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ভোটারদের বাধ্য করা হচ্ছে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে।
তবে ভোট বর্জন করবেন না উল্লেখ করে আব্দুল মান্নান বলেন, ‘ভোটের মাঠে শেষ পর্যন্ত আছি, তবে কেন্দ্রে যাওয়ার কোনো পরিবেশ নেই। যে অবস্থা এতে আমার ওপর হামলা হতে পারে। প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হলে শুধু বলে দেখছি, কিন্তু কোনো কাজ করে না।’
ট্রাক প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আব্দুল মান্নান বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। দুই বছর আগে বগুড়া পৌরসভা নির্বাচনে দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
আব্দুল মান্নান বলেন, প্রশাসনের সহযোগিতায় ভোট কারচুপি করা হচ্ছে। শহরের সুবিল স্কুল কেন্দ্রে তাঁর এক নারী সমর্থককে মারপিট করেছে মহিলা আওয়ামী লীগের এক নেত্রী। এ ছাড়া গত রাতে জেলা প্রশাসনের তিনজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে বিজিবি সদস্যরা তাঁর বাসায় যান। এতে পুরো আসনে গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আব্দুল মান্নান জানান, ম্যাজিস্ট্রেট তাঁকে বলেছেন ফেসবুক লাইভ করা যাবে না। অথচ তাঁরা বাসায় যাওয়ার আড়াই ঘণ্টা আগে নির্বাচন অফিস থেকে সেই কথা জানানো হলে তিনি লাইভ বন্ধ করাসহ আগের লাইভও ডিলিট করে দিয়েছেন। জনগণকে ভোট দিতে বাধ্য করাসহ প্রতিটি কেন্দ্রের সামনে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অবস্থান গ্রহণের কারণে তিনি আর কোনো কেন্দ্র পরিদর্শন করতে যাবেন না বলে জানান আব্দুল মান্নান।
যোগাযোগ করা হলে বগুড়ার রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, তিনি (মান্নান) নিরাপত্তাহীনতার বিষয়ে কোনো অভিযোগ বা সহযোগিতা চাননি। কেন্দ্র দখল করার মতো কোথাও কোনো ঘটনাও ঘটেনি। দুটি আসনেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলছে।
আগের রাতে প্রার্থীর বাড়িতে ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানোর বিষয়ে মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তিনি দফায় দফায় ফেসবুক লাইভ করছিলেন। তাঁকে কল করে নিষেধ করার পরও তা বন্ধ করছিলেন না। এ কারণে তাঁর বাসায় ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়। ম্যাজিস্ট্রেট গিয়ে তাঁকে শুধু আচরণবিধির বিষয়টি জানিয়েছেন।
তিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৯ ঘণ্টা আগে