প্রতিনিধি, আক্কেলপুর (জয়পুরহাট)
আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলছি, আপনাকে একটি সরকারি ল্যাপটপ দেওয়া হবে। এর জন্য আপনাকে দ্রুত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে হবে। প্রতারক চক্র এভাবেই চারজন শিক্ষককে মুঠোফোনে বিষয়টি জানায়। আর শিক্ষকরাও বিশ্বাস করে প্রতারক চক্রের দেওয়া ওই নম্বরগুলোতে টাকা পাঠিয়ে দেয়। এরপর বিষয়টি ধরা পড়ে।
প্রতারক চক্রটি গত সোমবার জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম হাবিবুল হাসানের নাম বলে ৩১ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে প্রতারণার স্বীকার হওয়া দুটি স্কুলের চারজন শিক্ষক আক্কেলপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান।
জানা গেছে, উপজেলার ভদ্রকালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুন নাহার, সহকারী শিক্ষক মীর কামরুল হাসান, সহকারী শিক্ষক লায়লা আনজুমান ও দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আনজুমান আরা বেগমের কাছে গত সোমবার বিকেলে ফোন করে প্রতারক চক্র। এরপর ল্যাপটপ দেওয়ার কথা বলে ওই শিক্ষকদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে বলা হয়। প্রতারকদের কথায় আশ্বস্ত হয়ে শিক্ষকরাও ওই নম্বরে টাকা পাঠিয়ে দেয়।
এর মধ্যে ভদ্রকালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রধান শিক্ষকসহ তিন শিক্ষক ২৪ হাজার এবং দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাত হাজার টাকা দিয়েছেন।
দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনজুমান আরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটি স্কুলের শিক্ষক আমাকে মুঠোফোনে ফোন করে জানায় ইউএনও স্যার কথা বলবে। পরে ওই শিক্ষক আমাকে একটি নম্বর দেন। আমি ইউএনও সার মনে করে ওই নম্বরে কথা বলি। এরপর ইউএনও সাজা লোকটি আমাকে বলে, আপনার স্কুলে কি কোনো সরকারি ল্যাপটপ আছে কি-না। আমি জানিয়েছিলাম একটি ল্যাপটপ রয়েছে। তাহলে আপনাকে যদি একটি ল্যাপটপ দেওয়া হয় তাহলে কি নেবেন? তখন ওই ইউএনও সাজা লোকটি খরচ বাবদ আমাকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অ্যাকাউন্ট নম্বরে টাকা পাঠাতে বলে। আমি বিশ্বাস করে ওই নম্বরে টাকা পাঠায়। যেহেতু আমাদেরই একটি স্কুলের শিক্ষক বলেছে ইউএনও কথা বলবে সেহেতু আমি ওই শিক্ষকের কথা শুনে আমি টাকা দিয়েছি। আমার আর কিছু বলার নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম হাবিবুল হাসান বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছ থেকে ইউএনওর পরিচয় দিয়ে ল্যাপটপ দেওয়ার কথা বলে একটি প্রতারক চক্র টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ঘটনায় শিক্ষকেরা থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান বলেন, ইউএনও পরিচয় দিয়ে একটি মুঠোফোন নম্বরে সরকারি ল্যাপটপ দেওয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনায় চারজন শিক্ষকের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলছি, আপনাকে একটি সরকারি ল্যাপটপ দেওয়া হবে। এর জন্য আপনাকে দ্রুত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে হবে। প্রতারক চক্র এভাবেই চারজন শিক্ষককে মুঠোফোনে বিষয়টি জানায়। আর শিক্ষকরাও বিশ্বাস করে প্রতারক চক্রের দেওয়া ওই নম্বরগুলোতে টাকা পাঠিয়ে দেয়। এরপর বিষয়টি ধরা পড়ে।
প্রতারক চক্রটি গত সোমবার জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম হাবিবুল হাসানের নাম বলে ৩১ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে প্রতারণার স্বীকার হওয়া দুটি স্কুলের চারজন শিক্ষক আক্কেলপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান।
জানা গেছে, উপজেলার ভদ্রকালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুন নাহার, সহকারী শিক্ষক মীর কামরুল হাসান, সহকারী শিক্ষক লায়লা আনজুমান ও দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আনজুমান আরা বেগমের কাছে গত সোমবার বিকেলে ফোন করে প্রতারক চক্র। এরপর ল্যাপটপ দেওয়ার কথা বলে ওই শিক্ষকদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে বলা হয়। প্রতারকদের কথায় আশ্বস্ত হয়ে শিক্ষকরাও ওই নম্বরে টাকা পাঠিয়ে দেয়।
এর মধ্যে ভদ্রকালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রধান শিক্ষকসহ তিন শিক্ষক ২৪ হাজার এবং দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাত হাজার টাকা দিয়েছেন।
দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনজুমান আরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটি স্কুলের শিক্ষক আমাকে মুঠোফোনে ফোন করে জানায় ইউএনও স্যার কথা বলবে। পরে ওই শিক্ষক আমাকে একটি নম্বর দেন। আমি ইউএনও সার মনে করে ওই নম্বরে কথা বলি। এরপর ইউএনও সাজা লোকটি আমাকে বলে, আপনার স্কুলে কি কোনো সরকারি ল্যাপটপ আছে কি-না। আমি জানিয়েছিলাম একটি ল্যাপটপ রয়েছে। তাহলে আপনাকে যদি একটি ল্যাপটপ দেওয়া হয় তাহলে কি নেবেন? তখন ওই ইউএনও সাজা লোকটি খরচ বাবদ আমাকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অ্যাকাউন্ট নম্বরে টাকা পাঠাতে বলে। আমি বিশ্বাস করে ওই নম্বরে টাকা পাঠায়। যেহেতু আমাদেরই একটি স্কুলের শিক্ষক বলেছে ইউএনও কথা বলবে সেহেতু আমি ওই শিক্ষকের কথা শুনে আমি টাকা দিয়েছি। আমার আর কিছু বলার নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম হাবিবুল হাসান বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছ থেকে ইউএনওর পরিচয় দিয়ে ল্যাপটপ দেওয়ার কথা বলে একটি প্রতারক চক্র টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ঘটনায় শিক্ষকেরা থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান বলেন, ইউএনও পরিচয় দিয়ে একটি মুঠোফোন নম্বরে সরকারি ল্যাপটপ দেওয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনায় চারজন শিক্ষকের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৬ ঘণ্টা আগে