রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সংস্কৃত বিভাগের এক কর্মচারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে দুই ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ৩৬৪ নম্বর কক্ষে ডেকে নিয়ে তাঁকে মারধর করা হয়। মারধরের পর ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা তাঁর ব্যবসায়িক কাজের প্রায় ৩০ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় বলেও অভিযোগ আছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী হল প্রাধ্যক্ষ বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ভুক্তভোগী কর্মচারীর নাম রফিকুল ইসলাম। অন্যদিকে অভিযুক্ত দুই ছাত্রলীগ নেতা হলেন শহীদ শামসুজ্জোহা হলের সাধারণ সম্পাদক ও সংস্কৃত বিভাগের ছাত্র মোমিন ইসলাম এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সহসভাপতি ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম।
লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী বলেন, ‘আজ দুপুরে অসুস্থতার কথা বলে সোহরাওয়ার্দী হলের ৩৬৪ নম্বর কক্ষে ডাকেন মোমিন। তারপর সেখানে উপস্থিত হলে তাঁরা দুজন কক্ষের জানালা-দরজা বন্ধ করে মারধর করেন। একপর্যায়ে সঙ্গে থাকা ৩০ হাজার টাকাও নিয়ে নেন তাঁরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘অচেতন হওয়ার পর আমার মাথায় পানি ঢেলে অর্ধচেতন অবস্থায় হলের সামনে রেখে যায়। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আমাকে উদ্ধার করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সহসভাপতি মাজহারুল ইসলামের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শহীদ শামসুজ্জোহা হল শাখার সাধারণ সম্পাদক মোমিন ইসলাম বলেন, ‘সংস্কৃত বিভাগের কর্মচারী রফিকুল আমার থেকে ৫ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন। সেটা চাওয়ার জন্য ডেকেছিলাম। টাকা না দিয়েও তিনি দিয়েছেন বলে দাবি করেন। এরপর তাঁকে হল থেকে ছেড়ে দিই। মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর কাছ থেকে আমি টাকা পাই। সেটিই দিতে পারছে না। তাঁর কাছ থেকে কেন টাকা নিব আমি।’ অন্যদিকে বিভাগের ছাত্রের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ সত্য নয় বলে জানান ওই কর্মচারী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, ‘বিষয়টি একটু আগে জেনেছি। খোঁজখবর নিয়ে ছাত্রলীগের যে কেউ জড়িত থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এ ঘটনায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আজকে দুপুরে হলে নিয়ে এসে সংস্কৃত বিভাগের এক কর্মচারীকে মারধরের ঘটনা শুনেই হলে আসি। আমরা সিসিটিভি ফুটেজ দেখেছি। এ ঘটনায় আমার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ এসেছে। আজ সন্ধ্যায় প্রাধ্যক্ষ পরিষদের সভা ডাকা হয়েছে। এতে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সংস্কৃত বিভাগের এক কর্মচারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে দুই ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ৩৬৪ নম্বর কক্ষে ডেকে নিয়ে তাঁকে মারধর করা হয়। মারধরের পর ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা তাঁর ব্যবসায়িক কাজের প্রায় ৩০ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় বলেও অভিযোগ আছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী হল প্রাধ্যক্ষ বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ভুক্তভোগী কর্মচারীর নাম রফিকুল ইসলাম। অন্যদিকে অভিযুক্ত দুই ছাত্রলীগ নেতা হলেন শহীদ শামসুজ্জোহা হলের সাধারণ সম্পাদক ও সংস্কৃত বিভাগের ছাত্র মোমিন ইসলাম এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সহসভাপতি ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম।
লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী বলেন, ‘আজ দুপুরে অসুস্থতার কথা বলে সোহরাওয়ার্দী হলের ৩৬৪ নম্বর কক্ষে ডাকেন মোমিন। তারপর সেখানে উপস্থিত হলে তাঁরা দুজন কক্ষের জানালা-দরজা বন্ধ করে মারধর করেন। একপর্যায়ে সঙ্গে থাকা ৩০ হাজার টাকাও নিয়ে নেন তাঁরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘অচেতন হওয়ার পর আমার মাথায় পানি ঢেলে অর্ধচেতন অবস্থায় হলের সামনে রেখে যায়। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আমাকে উদ্ধার করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সহসভাপতি মাজহারুল ইসলামের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শহীদ শামসুজ্জোহা হল শাখার সাধারণ সম্পাদক মোমিন ইসলাম বলেন, ‘সংস্কৃত বিভাগের কর্মচারী রফিকুল আমার থেকে ৫ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন। সেটা চাওয়ার জন্য ডেকেছিলাম। টাকা না দিয়েও তিনি দিয়েছেন বলে দাবি করেন। এরপর তাঁকে হল থেকে ছেড়ে দিই। মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর কাছ থেকে আমি টাকা পাই। সেটিই দিতে পারছে না। তাঁর কাছ থেকে কেন টাকা নিব আমি।’ অন্যদিকে বিভাগের ছাত্রের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ সত্য নয় বলে জানান ওই কর্মচারী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, ‘বিষয়টি একটু আগে জেনেছি। খোঁজখবর নিয়ে ছাত্রলীগের যে কেউ জড়িত থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এ ঘটনায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আজকে দুপুরে হলে নিয়ে এসে সংস্কৃত বিভাগের এক কর্মচারীকে মারধরের ঘটনা শুনেই হলে আসি। আমরা সিসিটিভি ফুটেজ দেখেছি। এ ঘটনায় আমার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ এসেছে। আজ সন্ধ্যায় প্রাধ্যক্ষ পরিষদের সভা ডাকা হয়েছে। এতে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
তিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৯ ঘণ্টা আগে