নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর আমচাষি ও ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে চালু করা হয় ‘ম্যাঙ্গো স্পেশাল’ ট্রেন। কিন্তু চাষি ও ব্যবসায়ীদের এই ট্রেনের প্রতি আগ্রহ কম। ফলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে লোকসান গুনতে হচ্ছে। লোকসান কমাতে ট্রেনে কোরবানির আগে গরু-ছাগল পরিবহনেরও ব্যবস্থা করা হয়। এরপরও এড়ানো যাচ্ছে না লোকসান। এ বছরও লোকসান গুনেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, লাভ-লোকসান কোনো বিষয় নয়। চাষি ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে এই ট্রেন চালু করা হয়।
তবে চাষি ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই ট্রেনে তাঁদের তেমন আগ্রহ নেই। কম মূল্যে ট্রেনে আম পরিবহন করা গেলেও স্টেশনে আম আনা-নেওয়ার কারণে পরিবহন খরচ বেড়েই যায়। এতে ঝামেলাও বেশি।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা একবার যাওয়া-আসা করতে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের প্রয়োজন হয় প্রায় এক হাজার লিটার ডিজেল। রেলের অন্য সব খরচ বাদ দিলেও শুধু ডিজেল খরচও ওঠে না ট্রেনটি চালিয়ে।
রেল কর্মকর্তারা জানান, সক্ষমতা ও প্রত্যাশার চেয়ে কম আম এবং পশু পরিবহন হওয়ার কারণে ট্রেনটি চালিয়ে প্রতিবছরই লোকসান গুনতে হচ্ছে রেলওয়েকে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজারের কার্যালয় জানিয়েছে, প্রথমবার ২০২০ সালের ৫ জুন থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত ৪৬ দিন চলেছে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন। ওই বছর ট্রেনে ১ হাজার ২০০ মেট্রিকটন আম পরিবহন হয়। প্রতি লিটার ডিজেলের তৎকালীন মূল্য ৬৫ টাকা ধরলে ৪৬ দিনে শুধু তেল খরচই হয় প্রায় ২৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এর বিপরীতে আম পরিবহন করে রেলের আয় হয় ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫৩৬ টাকা। লোকসান দাঁড়ায় প্রায় ১৬ লাখ ৫২ হাজার ৪৬৪ টাকা। ওই বছর ট্রেনে কোরবানির পশু পরিবহন হয়নি।
পরের বছর ২০২১ সালের ২৭ মে থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত ৫০ দিন চলে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন। ৮০ টাকা লিটার হিসেবে সে বছর এই ট্রেনে তেল খরচই হয় ৪০ লাখ টাকা। এর বিপরীতে কোরবানির পশু ও আম পরিবহন করে আয় হয়েছিল ২৭ লাখ ২২ হাজার ৯৬৮ টাকা। ফলে রেলের আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল ১২ লাখ ৭৭ হাজার ৩২ টাকা। ওই বছর ট্রেনে ২ হাজার ২৩৫ মেট্রিকটন আম পরিবহন হয়েছিল। এ ছাড়া ১৩১টি গরু ও ১১২টি ছাগল পরিবহন করা হয়েছিল।
গত বছর ১৩ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত সাত দিন চলেছিল এই ট্রেন। ৮০ টাকা লিটার হিসেবে এতে ডিজেল খরচই হয় ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার। আর সাত দিনে রেল আয় করেছিল ২ লাখ ৫৪ হাজার ২৯৪ টাকা। এতে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ৫ হাজার ৭০৬ টাকা। এ বছর ১৭৯ মেট্রিকটন আম, ৩৬টি গরু ও ১৬০টি ছাগল পরিবহন হয়েছিল।
এ বছর ৮ জুন থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত ১৮ দিন ট্রেন চলেছে। এ বছর ১০৯ টাকা লিটার হিসেবে ট্রেন চালাতে ডিজেল খরচই হয়েছে ১৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা। আর আয় হয়েছে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৩৪২ টাকা। ফলে রেলের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৬৫৮ টাকা। এ বছর ৩৮২ মেট্রিকটন আম, ৭৮টি গরু এবং ১৬১টি ছাগল পরিবহন হয়েছে।
তিন বছরে ট্রেনটিতে মোট ২৪৫টি গরু ও ৪৩৩টি ছাগল পরিবহন হয়েছে। এতে রেলের আয় হয়েছে মাত্র ২ লাখ ২১ হাজার টাকা। আর চার বছরে পরিবহন হয়েছে ৩ হাজার ৯৯৫ মেট্রিকটন আম। এতে রেল পেয়েছে ৪৬ লাখ ২৯ হাজার ১৪০ টাকা। তবে চার বছরে শুধু তেল খরচের হিসাবেই ট্রেনটি চালিয়ে লোকসান হয়েছে ৪৬ লাখ ৬১ হাজার ৮৬০ টাকা।
ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে সাধারণত সাতটি ওয়াগন থাকে। এসব ওয়াগনে ৩০১ মেট্রিকটন আম পরিবহন করা যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে প্রতি কেজিতে ১ টাকা ৩২ পয়সা ও রাজশাহী থেকে ১ টাকা ১৭ পয়সায় ঢাকায় আম নেওয়া যায় এই ট্রেনে। এবার ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের সঙ্গে অতিরিক্ত দুটি ওয়াগন যুক্ত করে কোরবানির পশু পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিটি ওয়াগনের জন্য রেলওয়ে ভাড়া নির্ধারণ করেছিল ১১ হাজার ৮৩০ টাকা।
রাজশাহীর তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা এলাকার গরুর ব্যাপারী আবদুস সামাদ বলেন, ‘ট্রেনে গরু পরিবহনের সমস্যা আছে। ট্রেনে যেতে হলে গরুকে আগে বাড়ি থেকে অন্য গাড়িতে করে স্টেশনে নিতে হয়। এরপর আবার স্টেশন থেকে অন্য গাড়িতে করে হাটে নিতে হবে। এ ছাড়া চাইলেই দু-একটি গরু নিয়ে যাওয়া যায় না। পুরো বগিই ভাড়া নিতে হবে। এসব ঝামেলা এড়িয়ে ট্রাকে করে সরাসরি বাড়ি থেকে হাটে গরু নেওয়ায় সহজ।’
একই কথা বললেন রাজশাহীর নওদাপাড়া এলাকার আম ব্যবসায়ী জাহিদ হাসান। তিনি বলেন, ‘ট্রেনে কম পয়সায় আম পরিবহন করা গেলেও দুইবার অন্য পরিবহনে আনা-নেওয়ার খরচ বেশি হয়ে যায়। এর চেয়ে সড়কপথে আম পরিবহন করা সহজ। এ জন্য ট্রেনে আমরা যাই না।’
বছর বছর এই ট্রেনের লোকসানের বিষয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার বলেন, ‘লাভ-লোকসান আমরা বুঝি না। চাষি ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে সরকারের ওপর মহল প্রতিবছর এই সেবা চালু করতে বলে। আমরা এটা চালু করি। জনস্বার্থে অনেক খাতেই তো সরকার ভর্তুকি দেয়। এই ট্রেন সার্ভিসটাও অনেকটা সে রকম।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর আমচাষি ও ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে চালু করা হয় ‘ম্যাঙ্গো স্পেশাল’ ট্রেন। কিন্তু চাষি ও ব্যবসায়ীদের এই ট্রেনের প্রতি আগ্রহ কম। ফলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে লোকসান গুনতে হচ্ছে। লোকসান কমাতে ট্রেনে কোরবানির আগে গরু-ছাগল পরিবহনেরও ব্যবস্থা করা হয়। এরপরও এড়ানো যাচ্ছে না লোকসান। এ বছরও লোকসান গুনেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, লাভ-লোকসান কোনো বিষয় নয়। চাষি ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে এই ট্রেন চালু করা হয়।
তবে চাষি ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই ট্রেনে তাঁদের তেমন আগ্রহ নেই। কম মূল্যে ট্রেনে আম পরিবহন করা গেলেও স্টেশনে আম আনা-নেওয়ার কারণে পরিবহন খরচ বেড়েই যায়। এতে ঝামেলাও বেশি।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা একবার যাওয়া-আসা করতে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের প্রয়োজন হয় প্রায় এক হাজার লিটার ডিজেল। রেলের অন্য সব খরচ বাদ দিলেও শুধু ডিজেল খরচও ওঠে না ট্রেনটি চালিয়ে।
রেল কর্মকর্তারা জানান, সক্ষমতা ও প্রত্যাশার চেয়ে কম আম এবং পশু পরিবহন হওয়ার কারণে ট্রেনটি চালিয়ে প্রতিবছরই লোকসান গুনতে হচ্ছে রেলওয়েকে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজারের কার্যালয় জানিয়েছে, প্রথমবার ২০২০ সালের ৫ জুন থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত ৪৬ দিন চলেছে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন। ওই বছর ট্রেনে ১ হাজার ২০০ মেট্রিকটন আম পরিবহন হয়। প্রতি লিটার ডিজেলের তৎকালীন মূল্য ৬৫ টাকা ধরলে ৪৬ দিনে শুধু তেল খরচই হয় প্রায় ২৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এর বিপরীতে আম পরিবহন করে রেলের আয় হয় ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫৩৬ টাকা। লোকসান দাঁড়ায় প্রায় ১৬ লাখ ৫২ হাজার ৪৬৪ টাকা। ওই বছর ট্রেনে কোরবানির পশু পরিবহন হয়নি।
পরের বছর ২০২১ সালের ২৭ মে থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত ৫০ দিন চলে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন। ৮০ টাকা লিটার হিসেবে সে বছর এই ট্রেনে তেল খরচই হয় ৪০ লাখ টাকা। এর বিপরীতে কোরবানির পশু ও আম পরিবহন করে আয় হয়েছিল ২৭ লাখ ২২ হাজার ৯৬৮ টাকা। ফলে রেলের আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল ১২ লাখ ৭৭ হাজার ৩২ টাকা। ওই বছর ট্রেনে ২ হাজার ২৩৫ মেট্রিকটন আম পরিবহন হয়েছিল। এ ছাড়া ১৩১টি গরু ও ১১২টি ছাগল পরিবহন করা হয়েছিল।
গত বছর ১৩ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত সাত দিন চলেছিল এই ট্রেন। ৮০ টাকা লিটার হিসেবে এতে ডিজেল খরচই হয় ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার। আর সাত দিনে রেল আয় করেছিল ২ লাখ ৫৪ হাজার ২৯৪ টাকা। এতে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ৫ হাজার ৭০৬ টাকা। এ বছর ১৭৯ মেট্রিকটন আম, ৩৬টি গরু ও ১৬০টি ছাগল পরিবহন হয়েছিল।
এ বছর ৮ জুন থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত ১৮ দিন ট্রেন চলেছে। এ বছর ১০৯ টাকা লিটার হিসেবে ট্রেন চালাতে ডিজেল খরচই হয়েছে ১৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা। আর আয় হয়েছে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৩৪২ টাকা। ফলে রেলের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৬৫৮ টাকা। এ বছর ৩৮২ মেট্রিকটন আম, ৭৮টি গরু এবং ১৬১টি ছাগল পরিবহন হয়েছে।
তিন বছরে ট্রেনটিতে মোট ২৪৫টি গরু ও ৪৩৩টি ছাগল পরিবহন হয়েছে। এতে রেলের আয় হয়েছে মাত্র ২ লাখ ২১ হাজার টাকা। আর চার বছরে পরিবহন হয়েছে ৩ হাজার ৯৯৫ মেট্রিকটন আম। এতে রেল পেয়েছে ৪৬ লাখ ২৯ হাজার ১৪০ টাকা। তবে চার বছরে শুধু তেল খরচের হিসাবেই ট্রেনটি চালিয়ে লোকসান হয়েছে ৪৬ লাখ ৬১ হাজার ৮৬০ টাকা।
ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে সাধারণত সাতটি ওয়াগন থাকে। এসব ওয়াগনে ৩০১ মেট্রিকটন আম পরিবহন করা যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে প্রতি কেজিতে ১ টাকা ৩২ পয়সা ও রাজশাহী থেকে ১ টাকা ১৭ পয়সায় ঢাকায় আম নেওয়া যায় এই ট্রেনে। এবার ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের সঙ্গে অতিরিক্ত দুটি ওয়াগন যুক্ত করে কোরবানির পশু পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিটি ওয়াগনের জন্য রেলওয়ে ভাড়া নির্ধারণ করেছিল ১১ হাজার ৮৩০ টাকা।
রাজশাহীর তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা এলাকার গরুর ব্যাপারী আবদুস সামাদ বলেন, ‘ট্রেনে গরু পরিবহনের সমস্যা আছে। ট্রেনে যেতে হলে গরুকে আগে বাড়ি থেকে অন্য গাড়িতে করে স্টেশনে নিতে হয়। এরপর আবার স্টেশন থেকে অন্য গাড়িতে করে হাটে নিতে হবে। এ ছাড়া চাইলেই দু-একটি গরু নিয়ে যাওয়া যায় না। পুরো বগিই ভাড়া নিতে হবে। এসব ঝামেলা এড়িয়ে ট্রাকে করে সরাসরি বাড়ি থেকে হাটে গরু নেওয়ায় সহজ।’
একই কথা বললেন রাজশাহীর নওদাপাড়া এলাকার আম ব্যবসায়ী জাহিদ হাসান। তিনি বলেন, ‘ট্রেনে কম পয়সায় আম পরিবহন করা গেলেও দুইবার অন্য পরিবহনে আনা-নেওয়ার খরচ বেশি হয়ে যায়। এর চেয়ে সড়কপথে আম পরিবহন করা সহজ। এ জন্য ট্রেনে আমরা যাই না।’
বছর বছর এই ট্রেনের লোকসানের বিষয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার বলেন, ‘লাভ-লোকসান আমরা বুঝি না। চাষি ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে সরকারের ওপর মহল প্রতিবছর এই সেবা চালু করতে বলে। আমরা এটা চালু করি। জনস্বার্থে অনেক খাতেই তো সরকার ভর্তুকি দেয়। এই ট্রেন সার্ভিসটাও অনেকটা সে রকম।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
২ ঘণ্টা আগে