নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় বান্ধবীর বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে এক তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় আজ শুক্রবার সকালে ভুক্তভোগী ওই তরুণী বাদী হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে কলমাকান্দা থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
এদিকে মামলার পর দুপুরে অভিযান চালিয়ে তিন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে বিকেলে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে কলমাকান্দা উপজেলার পাগলা ইউনিয়নের খাতে সালেঙ্গা গ্রামে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই তরুণী।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—কলমাকান্দা উপজেলার খাতে সালেঙ্গা গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান ওরফে হবি মিয়ার ছেলে মো. আপেল মিয়া (৩০), ফজলুল হকের ছেলে হানিফ মিয়া (৩০) ও মইপুকুরিয়া গ্রামের মৃত আরশেদ মিয়ার ছেলে মো. রনি মিয়া (২২)।
ভুক্তভোগী ওই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলার সদর উপজেলায়। ময়মনসিংহের ভালুকা মাস্টার বাড়ি এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন তিনি। কলমাকান্দা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহীদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহের ভালুকা এলাকায় গার্মেন্টস চাকরির সুবাদে কলমাকান্দা এলাকার এক তরুণীর সঙ্গে পরিচয় হয় ভুক্তভোগীর। পরিচয়ের সূত্রে দুজনের মধ্যে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বৃহস্পতিবার বান্ধবীর ছোট বোনের বিয়ের দাওয়াত খেতে যান ভুক্তভোগী তরুণী। ভালুকা থেকে রাতের বাসে করে রাত একটার দিকে কলমাকান্দার পাবই মোড়ে পৌঁছান তিনি। বাস থেকে নেমে আপেল মিয়া ও চান মিয়া নামে দুই যুবককে পেয়ে বান্ধবীর বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের সহায়তা চান ওই তরুণী। কিন্তু ওই তরুণীকে বান্ধবীর বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার পরিবর্তে খাতে সালেঙ্গা গ্রামে আপেল মিয়ার বাড়িতে নিয়ে যান অভিযুক্তেরা। সেখানে আগে থেকেই তাদের আরও দুই বন্ধু রনি ও হানিফ উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা চার বন্ধু মিলে হত্যার ভয় দেখিয়ে ওই তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। রাত দুইটার দিকে একপর্যায়ে ওই তরুণী কৌশলে সেখান থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। পরে স্থানীয়রা ওই ভুক্তভোগী তরুণীকে তাঁর বান্ধবীর বাড়িতে পৌঁছে দেন। এ ঘটনায় শুক্রবার দুপুরে ওই চারজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী।
কলমাকান্দা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহীদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘ওই তরুণীর মামলার পরপরই দুপুরে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে বিকেলে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। আরেক অভিযুক্ত পালিয়ে গেছে। তবে তাঁকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এদিকে ভুক্তভোগী তরুণীকে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালতে নেওয়া হয়েছে।’
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় বান্ধবীর বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে এক তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় আজ শুক্রবার সকালে ভুক্তভোগী ওই তরুণী বাদী হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে কলমাকান্দা থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
এদিকে মামলার পর দুপুরে অভিযান চালিয়ে তিন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে বিকেলে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে কলমাকান্দা উপজেলার পাগলা ইউনিয়নের খাতে সালেঙ্গা গ্রামে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই তরুণী।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—কলমাকান্দা উপজেলার খাতে সালেঙ্গা গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান ওরফে হবি মিয়ার ছেলে মো. আপেল মিয়া (৩০), ফজলুল হকের ছেলে হানিফ মিয়া (৩০) ও মইপুকুরিয়া গ্রামের মৃত আরশেদ মিয়ার ছেলে মো. রনি মিয়া (২২)।
ভুক্তভোগী ওই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলার সদর উপজেলায়। ময়মনসিংহের ভালুকা মাস্টার বাড়ি এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন তিনি। কলমাকান্দা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহীদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহের ভালুকা এলাকায় গার্মেন্টস চাকরির সুবাদে কলমাকান্দা এলাকার এক তরুণীর সঙ্গে পরিচয় হয় ভুক্তভোগীর। পরিচয়ের সূত্রে দুজনের মধ্যে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বৃহস্পতিবার বান্ধবীর ছোট বোনের বিয়ের দাওয়াত খেতে যান ভুক্তভোগী তরুণী। ভালুকা থেকে রাতের বাসে করে রাত একটার দিকে কলমাকান্দার পাবই মোড়ে পৌঁছান তিনি। বাস থেকে নেমে আপেল মিয়া ও চান মিয়া নামে দুই যুবককে পেয়ে বান্ধবীর বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের সহায়তা চান ওই তরুণী। কিন্তু ওই তরুণীকে বান্ধবীর বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার পরিবর্তে খাতে সালেঙ্গা গ্রামে আপেল মিয়ার বাড়িতে নিয়ে যান অভিযুক্তেরা। সেখানে আগে থেকেই তাদের আরও দুই বন্ধু রনি ও হানিফ উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা চার বন্ধু মিলে হত্যার ভয় দেখিয়ে ওই তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। রাত দুইটার দিকে একপর্যায়ে ওই তরুণী কৌশলে সেখান থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। পরে স্থানীয়রা ওই ভুক্তভোগী তরুণীকে তাঁর বান্ধবীর বাড়িতে পৌঁছে দেন। এ ঘটনায় শুক্রবার দুপুরে ওই চারজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী।
কলমাকান্দা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহীদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘ওই তরুণীর মামলার পরপরই দুপুরে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে বিকেলে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। আরেক অভিযুক্ত পালিয়ে গেছে। তবে তাঁকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এদিকে ভুক্তভোগী তরুণীকে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালতে নেওয়া হয়েছে।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে