ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের।
এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও, কেন্দ্র সচিবের ভুলে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সরবরাহ করা হয় সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে উপজেলার ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে। এদিন বাংলা বিষয়ে পরীক্ষা ছিল।
উপজেলায় মোট ১০টি পরীক্ষাকেন্দ্রে এসএসসি, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষা সকাল ১০টায় একযোগে শুরু হলেও বিপত্তি দেখা দেয় ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে।
এ পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলা বিষয়ে ৩০ মিনিটে নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পরীক্ষা শেষে সাড়ে দশটায় ভুল করে সৃজনশীল (রচনামূলক) পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ বিতরণ না করে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র বিতরণ করেন কেন্দ্রসচিব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আড়াই ঘণ্টার মধ্যে এক ঘণ্টাই ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেয় পরীক্ষার্থীরা। বেলা সাড়ে ১১টায় বিষয়টি ধরা পড়ার পর বাকি সময় সঠিক প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, বেনুয়ারচর মোশারফ হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়, ডিগ্রিরচর উচ্চ বিদ্যালয়, পোড়ারচর আব্দুস সাত্তার উচ্চ বিদ্যালয়, মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয় এবং লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে ৬৯৩ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা। বাংলা বিষয়ে ৬৫২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুপুর ১টায় পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আড়াইটা পর্যন্ত চলে পরীক্ষা গ্রহণ। কেননা সাড়ে ১১টায় ভুল প্রশ্নের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর নতুন প্রশ্নে ১২টায় পরীক্ষা শুরু করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষার আগে প্রশাসন পরীক্ষার্থীদের জন্য দুই সেট প্রশ্ন পাঠায় কেন্দ্রে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পাঁচ মিনিট আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেন্দ্র সচিবের মোবাইলে খুদে বার্তা দিয়ে জানিয়ে দেন কোন সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হবে। ওই খুদে বার্তায় দেওয়া সেট নম্বর অনুযায়ী শিক্ষকেরা প্রশ্নপত্র সরবরাহ করেন।
পরীক্ষাকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ইউএনওর দেওয়া মোবাইল ফোনে খুদে বার্তা অনুযায়ী কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভুল করে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র পরীক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয়।
এ ভুলটি পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১ ঘণ্টা পর শিক্ষকদের নজরে আসে। তখন পরীক্ষার্থীদের পুনরায় কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয় এবং ওই প্রশ্নপত্র অনুযায়ী পরীক্ষা দিতে বলা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরীক্ষার্থী জানায়, ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেওয়ায় তাঁদের অন্তত দেড় ঘণ্টা সময় অপচয় হয়েছে। এ ছাড়া ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু হওয়ার দেড় ঘণ্টা পর পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে গিয়ে তাঁরা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব সুলতানা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুলবশত প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ এর পরিবর্তে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করা হয়েছিল। ৪০ মিনিট পরে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। পরে ইউএনও স্যারের সঙ্গে কথা বলে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।’
পরীক্ষাকেন্দ্রের তদারকি কর্মকর্তা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মিলন কান্তি সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রের স্থলে ভুলক্রমে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করার পর বিষয়টি আমার নজরে আসে। পরে তাৎক্ষণিকভাবে ইউএনও স্যারকে অবগতি করলে যতটুকু সময় ভুল প্রশ্নপত্রে অপচয় হয়েছে, পরীক্ষার্থীদের ওই সময়টা বাড়িয়ে দিয়ে পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘বিষয়টি সমাধান হয়ে গেছে। পরীক্ষার্থীদের সময় বাড়িয়ে দিয়ে দুপুর আড়াইটায় পরীক্ষা শেষ করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি জানার পর আমি ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের।
এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও, কেন্দ্র সচিবের ভুলে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সরবরাহ করা হয় সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে উপজেলার ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে। এদিন বাংলা বিষয়ে পরীক্ষা ছিল।
উপজেলায় মোট ১০টি পরীক্ষাকেন্দ্রে এসএসসি, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষা সকাল ১০টায় একযোগে শুরু হলেও বিপত্তি দেখা দেয় ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে।
এ পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলা বিষয়ে ৩০ মিনিটে নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পরীক্ষা শেষে সাড়ে দশটায় ভুল করে সৃজনশীল (রচনামূলক) পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ বিতরণ না করে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র বিতরণ করেন কেন্দ্রসচিব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আড়াই ঘণ্টার মধ্যে এক ঘণ্টাই ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেয় পরীক্ষার্থীরা। বেলা সাড়ে ১১টায় বিষয়টি ধরা পড়ার পর বাকি সময় সঠিক প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, বেনুয়ারচর মোশারফ হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়, ডিগ্রিরচর উচ্চ বিদ্যালয়, পোড়ারচর আব্দুস সাত্তার উচ্চ বিদ্যালয়, মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয় এবং লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে ৬৯৩ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা। বাংলা বিষয়ে ৬৫২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুপুর ১টায় পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আড়াইটা পর্যন্ত চলে পরীক্ষা গ্রহণ। কেননা সাড়ে ১১টায় ভুল প্রশ্নের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর নতুন প্রশ্নে ১২টায় পরীক্ষা শুরু করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষার আগে প্রশাসন পরীক্ষার্থীদের জন্য দুই সেট প্রশ্ন পাঠায় কেন্দ্রে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পাঁচ মিনিট আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেন্দ্র সচিবের মোবাইলে খুদে বার্তা দিয়ে জানিয়ে দেন কোন সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হবে। ওই খুদে বার্তায় দেওয়া সেট নম্বর অনুযায়ী শিক্ষকেরা প্রশ্নপত্র সরবরাহ করেন।
পরীক্ষাকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ইউএনওর দেওয়া মোবাইল ফোনে খুদে বার্তা অনুযায়ী কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভুল করে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র পরীক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয়।
এ ভুলটি পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১ ঘণ্টা পর শিক্ষকদের নজরে আসে। তখন পরীক্ষার্থীদের পুনরায় কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয় এবং ওই প্রশ্নপত্র অনুযায়ী পরীক্ষা দিতে বলা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরীক্ষার্থী জানায়, ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেওয়ায় তাঁদের অন্তত দেড় ঘণ্টা সময় অপচয় হয়েছে। এ ছাড়া ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু হওয়ার দেড় ঘণ্টা পর পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে গিয়ে তাঁরা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব সুলতানা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুলবশত প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ এর পরিবর্তে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করা হয়েছিল। ৪০ মিনিট পরে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। পরে ইউএনও স্যারের সঙ্গে কথা বলে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।’
পরীক্ষাকেন্দ্রের তদারকি কর্মকর্তা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মিলন কান্তি সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রের স্থলে ভুলক্রমে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করার পর বিষয়টি আমার নজরে আসে। পরে তাৎক্ষণিকভাবে ইউএনও স্যারকে অবগতি করলে যতটুকু সময় ভুল প্রশ্নপত্রে অপচয় হয়েছে, পরীক্ষার্থীদের ওই সময়টা বাড়িয়ে দিয়ে পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘বিষয়টি সমাধান হয়ে গেছে। পরীক্ষার্থীদের সময় বাড়িয়ে দিয়ে দুপুর আড়াইটায় পরীক্ষা শেষ করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি জানার পর আমি ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে