শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে সোমেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে রাণীশিমুল ইউনিয়নের চক্রপুর, শিমুলকুচি, হাসধরা, বাঘহাতা, চেঙ্গুরতার, চকপাড়া, আসান্দিপাড়া, টেঙ্গরপাড়া, বালুরচর, নয়াপাড়া, মোল্লাপাড়া এবং সিংগাবরুনা ইউনিয়নের বড়ইকুচি, মাটিফাটা, সিংগাবরুনা, চুকচুকি, জলঙ্গাপাড়াসহ প্রায় ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ফলে হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ভেসে গেছে মৎস্য খামারের মাছ, দোকানপাট ও বসতবাড়ি। ডুবে গেছে বীজতলা, সবজি ও ধানখেত। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষজন।
সিংগাবরুনা ইউনিয়নের কর্ণঝোরা এলাকার রড সিমেন্টের ব্যবসায়ী মোতালেব বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের পানি আমার রড সিমেন্টের দোকানের ভেতর প্রবেশ করেছে। এতে দোকানের জিনিসপত্র পানিতে ভেসে গেছে। শত শত সিমেন্টের বস্তা ভিজে পানিতে ভেসে গেছে। এখন আমি সর্বস্বান্ত হয়ে গেছি।’
কর্ণঝোরা বাজারের ধান ব্যবসায়ী বিপ্লব মিয়া বলেন, ‘আমার ধানের গোডাউনের ভেতরে পানি ঢুকেছে। এতে আমার ধানের বস্তা পানিতে ডুবে গেছে। এতে আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।’
রাণীশিমুল ইউনিয়নের চক্রপুর গ্রামের আবু সাইদ বলেন, ‘বন্যার পানিতে আমাদের বসতবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমাদের প্রজেক্টের মাছ ভেসে গেছে। হঠাৎ আকস্মিক বন্যা আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে।’
সিংগাবরুনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফখরুজ্জামান কালু বলেন, আমার ইউনিয়নের অনেক গ্রামই প্লাবিত হয়েছে। কর্ণঝোরা বাজারের ভেতর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়ে রড সিমেন্ট, মুদি, ধান ব্যবসায়ীসহ প্রায় ১০ থেকে ১৫টি দোকান বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। বীজতলা, ধান ও সবজিখেত নষ্ট হয়েছে। এ ছাড়া ৩০০টি মৎস্য খামার ও পুকুরের মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসার সাবরিনা আফরিন বলেন, বন্যার পানিতে প্রায় ২০ হেক্টর সবজি, ১০ হেক্টর ধান ও ৫ হেক্টর বীজতলা পানিতে তলিয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ আমরা এখনো নিরূপণ করতে পারিনি। ক্ষতির পরিমাণ জানার জন্য আমাদের লোকজন মাঠে কাজ করছেন।
উপজেলার মৎস্য অফিসার তারেক আজিজ বলেন, বন্যায় অনেক মাছের প্রজেক্ট তলিয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনো আমরা পাইনি।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিলুফা আক্তার বলেন, পাহাড়ি ঢলের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পেয়ে আমি সিংগাবরুনা ও রাণীশিমুল ইউনিয়নের কিছু এলাকা পরিদর্শন করেছি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আর্থিক সহায়তা, শুকনো খাবার ও চাল বিতরণ করা হবে।
টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে সোমেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে রাণীশিমুল ইউনিয়নের চক্রপুর, শিমুলকুচি, হাসধরা, বাঘহাতা, চেঙ্গুরতার, চকপাড়া, আসান্দিপাড়া, টেঙ্গরপাড়া, বালুরচর, নয়াপাড়া, মোল্লাপাড়া এবং সিংগাবরুনা ইউনিয়নের বড়ইকুচি, মাটিফাটা, সিংগাবরুনা, চুকচুকি, জলঙ্গাপাড়াসহ প্রায় ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ফলে হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ভেসে গেছে মৎস্য খামারের মাছ, দোকানপাট ও বসতবাড়ি। ডুবে গেছে বীজতলা, সবজি ও ধানখেত। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষজন।
সিংগাবরুনা ইউনিয়নের কর্ণঝোরা এলাকার রড সিমেন্টের ব্যবসায়ী মোতালেব বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের পানি আমার রড সিমেন্টের দোকানের ভেতর প্রবেশ করেছে। এতে দোকানের জিনিসপত্র পানিতে ভেসে গেছে। শত শত সিমেন্টের বস্তা ভিজে পানিতে ভেসে গেছে। এখন আমি সর্বস্বান্ত হয়ে গেছি।’
কর্ণঝোরা বাজারের ধান ব্যবসায়ী বিপ্লব মিয়া বলেন, ‘আমার ধানের গোডাউনের ভেতরে পানি ঢুকেছে। এতে আমার ধানের বস্তা পানিতে ডুবে গেছে। এতে আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।’
রাণীশিমুল ইউনিয়নের চক্রপুর গ্রামের আবু সাইদ বলেন, ‘বন্যার পানিতে আমাদের বসতবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমাদের প্রজেক্টের মাছ ভেসে গেছে। হঠাৎ আকস্মিক বন্যা আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে।’
সিংগাবরুনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফখরুজ্জামান কালু বলেন, আমার ইউনিয়নের অনেক গ্রামই প্লাবিত হয়েছে। কর্ণঝোরা বাজারের ভেতর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়ে রড সিমেন্ট, মুদি, ধান ব্যবসায়ীসহ প্রায় ১০ থেকে ১৫টি দোকান বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। বীজতলা, ধান ও সবজিখেত নষ্ট হয়েছে। এ ছাড়া ৩০০টি মৎস্য খামার ও পুকুরের মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসার সাবরিনা আফরিন বলেন, বন্যার পানিতে প্রায় ২০ হেক্টর সবজি, ১০ হেক্টর ধান ও ৫ হেক্টর বীজতলা পানিতে তলিয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ আমরা এখনো নিরূপণ করতে পারিনি। ক্ষতির পরিমাণ জানার জন্য আমাদের লোকজন মাঠে কাজ করছেন।
উপজেলার মৎস্য অফিসার তারেক আজিজ বলেন, বন্যায় অনেক মাছের প্রজেক্ট তলিয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনো আমরা পাইনি।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিলুফা আক্তার বলেন, পাহাড়ি ঢলের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পেয়ে আমি সিংগাবরুনা ও রাণীশিমুল ইউনিয়নের কিছু এলাকা পরিদর্শন করেছি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আর্থিক সহায়তা, শুকনো খাবার ও চাল বিতরণ করা হবে।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারিবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
৬ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেবিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
১ ঘণ্টা আগে