নেত্রকোনা প্রতিনিধি
দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নেত্রকোনা সদরসহ তিনটি উপজেলায় আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রার্থীর বিরুদ্ধে ২৯ জন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে ৮টি ইউনিয়নে ৯ জন, বারহাট্টা উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে ১১ জন ও আটপাড়া উপজেলায় ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬ ইউনিয়নে ৯ জন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এরই মধ্যে সদরসহ তিনটি উপজেলার সকল বিদ্রোহী প্রার্থীকে দল থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এই বিদ্রোহী প্রার্থীরা হলেন, সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের মো. আনোয়ার হোসেন (আনারস), মৌগাতির এ এফ এম মহিউল ইসলাম খান (ঘোড়া), চল্লিশার মো. আব্দুল জব্বার ফকির (চশমা), দক্ষিণ বিশিউড়ার মো. আবুল কালাম (মোটরসাইকেল), মেদনীর আলহাজ মিজানুর রহমান খান (ঘোড়া), কালিয়ারা গাবরাগাতীর এ আর আলী আজগর খান (ঘোড়া), সিংহের বাংলার মোফাক্কারুল হোসেন (মিলন) (আনারস) ও মো. আলী আহসান (ঘোড়া), ঠাকুরাকোনা ইউনিয়নের সিদ্দিকুর রহমান তালুকদার (ঘোড়া)। আটপাড়া উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নে মো. জহিরুল ইসলাম সামরুজ (চশমা), শুনইয়ে মোহাম্মদ ছানোয়ার উদ্দিন (ঘোড়া) ও মো. কামাল উদ্দিন খান (আনারস), বানিয়াজানে মোহাম্মদ নিজাম ইয়ার খান (ঘোড়া), তেলিগাতীতে মো. সঞ্জুর রহমান (ঘোড়া), দুওজ ইউনিয়নে আসাদুজ্জামান টিপন (চশমা), মো. কায়ছার ইমরান বাবুল (টেলিফোন) ও শাহীন তালুকদার (ঘোড়া), সুখারী ইউনিয়নে মো. কফিল উদ্দিন খোকন তালুকদার (আনারস)। বারহাট্টা উপজেলায় বাউসি ইউনিয়নে জিয়াউর রহমান খোকন (ঢোল), শেখ তারেক হাবিব (চশমা), সাহতায় মো. মিজানুর রহমান (ঘোড়া), বারহাট্টা সদর ইউনিয়নে মনোরঞ্জন সরকার (ঘোড়া) ও মো. সোহেল খান (মোটরসাইকেল), আসমায় মোহাম্মদ আবুল কাশেম (চশমা) ও সাইদুর রহমান খোকন (ঘোড়া), চিরামে মো. আমিরুল ইসলাম (ঘোড়া), সিংধায় আবুল কাশেম (ঘোড়া) ও সন্ধ্যা রানী রায় (মোটরসাইকেল), রায়পুরে আতিকুর রহমান রাজু (মোটরসাইকেল)।
নির্বাচনী ইউনিয়নগুলোর বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে দেখা গেছে, অনেক ইউনিয়নেই তৃণমূলের নেতা কর্মীদের মতামত উপেক্ষা করে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যে কারণে তিনটি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থীদের সংখ্যা ২৯ এ দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের কারণেও অনেকেই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। বিদ্রোহী প্রার্থীদের মিছিল, সমাবেশ তেমনভাবে দৃশ্যমান না হলেও ভোটাররা বলছেন বিদ্রোহী প্রার্থীদের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে নৌকার প্রার্থীর। এমনকি কোনো কোনো স্থানে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা দুই নম্বর অবস্থানে নাও থাকতে পারে। সেই সুযোগে বিএনপি নির্বাচন না করলেও তাদের সমর্থিত প্রার্থীরা চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে।
কালিয়ারা গাবড়াগাতি ইউনিয়নের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভোটার জানান, আজগর ভাই বর্তমান চেয়ারম্যান। গেল পাঁচ বছরে কোনো ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ নেই তাঁর বিরুদ্ধে। কিন্তু নৌকার প্রার্থীর সমর্থকেরা তাঁকে নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে। সুষ্ঠু ভোট হলে এবারও আজগর ভাই চেয়ারম্যান হবেন।
তবে নৌকার সমর্থনকারীদের কথা ভিন্ন। তারা বলেন, ‘আমরা একটি দল করি। প্রত্যেক দলেরই একটা শৃঙ্খলা থাকা উচিত। যারা কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে অবমাননা করে প্রার্থী হয়েছেন তারা ঠিক কাজ করেননি। তারা যদি দল মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গেই কাজ করতেন তাহলে বড় মনের পরিচয় দিতেন।’
ঠাকুরকোনা ইউনিয়নের নৌকা সমর্থনকারী হারেস নামের এক ভোটার জানান, আমরা সব সময়েই নৌকা করি। নৌকায় ভোট দেব। নৌকাই আমাদের কাছে মূল বিষয়। ব্যক্তি বিষয় নয়।
এ বিষয়ে বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুল শহীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যারা দলের চেতনাকে বাদ দিয়ে, বঙ্গবন্ধু কন্যার শেখ হাসিনার নির্দেশকে অমান্য করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে তাঁদের সাময়িক বরখাস্তের চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আটপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী খায়রুল ইসলাম বলেন, আমার উপজেলার যেসব ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন তাঁদের সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু স্বাক্ষরিত সাময়িক বহিষ্কারের একটি চিঠি আমরা পেয়েছি। এরপর বিদ্রোহী প্রার্থীদের কাছে সে চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন চেয়ারম্যান থেকে মেয়র ছিলাম। আওয়ামী লীগের জন্মলগ্ন থেকেই বলতে গেলে দলটির সঙ্গে জড়িত। কিন্তু কখনো দলের সিদ্ধান্তকে অমান্য করিনি। দল যখন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমরা তা করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু বর্তমানে দেখছি; টিকিট না পেলেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যায়। এটা দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কাজ। তাই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, আগামী ১১ নভেম্বর নেত্রকোনা সদরসহ, বারহাট্টা ও আটপাড়া উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সদর উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মারা যাওয়ায় এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।
দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নেত্রকোনা সদরসহ তিনটি উপজেলায় আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রার্থীর বিরুদ্ধে ২৯ জন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে ৮টি ইউনিয়নে ৯ জন, বারহাট্টা উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে ১১ জন ও আটপাড়া উপজেলায় ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬ ইউনিয়নে ৯ জন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এরই মধ্যে সদরসহ তিনটি উপজেলার সকল বিদ্রোহী প্রার্থীকে দল থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এই বিদ্রোহী প্রার্থীরা হলেন, সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের মো. আনোয়ার হোসেন (আনারস), মৌগাতির এ এফ এম মহিউল ইসলাম খান (ঘোড়া), চল্লিশার মো. আব্দুল জব্বার ফকির (চশমা), দক্ষিণ বিশিউড়ার মো. আবুল কালাম (মোটরসাইকেল), মেদনীর আলহাজ মিজানুর রহমান খান (ঘোড়া), কালিয়ারা গাবরাগাতীর এ আর আলী আজগর খান (ঘোড়া), সিংহের বাংলার মোফাক্কারুল হোসেন (মিলন) (আনারস) ও মো. আলী আহসান (ঘোড়া), ঠাকুরাকোনা ইউনিয়নের সিদ্দিকুর রহমান তালুকদার (ঘোড়া)। আটপাড়া উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নে মো. জহিরুল ইসলাম সামরুজ (চশমা), শুনইয়ে মোহাম্মদ ছানোয়ার উদ্দিন (ঘোড়া) ও মো. কামাল উদ্দিন খান (আনারস), বানিয়াজানে মোহাম্মদ নিজাম ইয়ার খান (ঘোড়া), তেলিগাতীতে মো. সঞ্জুর রহমান (ঘোড়া), দুওজ ইউনিয়নে আসাদুজ্জামান টিপন (চশমা), মো. কায়ছার ইমরান বাবুল (টেলিফোন) ও শাহীন তালুকদার (ঘোড়া), সুখারী ইউনিয়নে মো. কফিল উদ্দিন খোকন তালুকদার (আনারস)। বারহাট্টা উপজেলায় বাউসি ইউনিয়নে জিয়াউর রহমান খোকন (ঢোল), শেখ তারেক হাবিব (চশমা), সাহতায় মো. মিজানুর রহমান (ঘোড়া), বারহাট্টা সদর ইউনিয়নে মনোরঞ্জন সরকার (ঘোড়া) ও মো. সোহেল খান (মোটরসাইকেল), আসমায় মোহাম্মদ আবুল কাশেম (চশমা) ও সাইদুর রহমান খোকন (ঘোড়া), চিরামে মো. আমিরুল ইসলাম (ঘোড়া), সিংধায় আবুল কাশেম (ঘোড়া) ও সন্ধ্যা রানী রায় (মোটরসাইকেল), রায়পুরে আতিকুর রহমান রাজু (মোটরসাইকেল)।
নির্বাচনী ইউনিয়নগুলোর বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে দেখা গেছে, অনেক ইউনিয়নেই তৃণমূলের নেতা কর্মীদের মতামত উপেক্ষা করে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যে কারণে তিনটি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থীদের সংখ্যা ২৯ এ দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের কারণেও অনেকেই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। বিদ্রোহী প্রার্থীদের মিছিল, সমাবেশ তেমনভাবে দৃশ্যমান না হলেও ভোটাররা বলছেন বিদ্রোহী প্রার্থীদের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে নৌকার প্রার্থীর। এমনকি কোনো কোনো স্থানে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা দুই নম্বর অবস্থানে নাও থাকতে পারে। সেই সুযোগে বিএনপি নির্বাচন না করলেও তাদের সমর্থিত প্রার্থীরা চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে।
কালিয়ারা গাবড়াগাতি ইউনিয়নের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভোটার জানান, আজগর ভাই বর্তমান চেয়ারম্যান। গেল পাঁচ বছরে কোনো ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ নেই তাঁর বিরুদ্ধে। কিন্তু নৌকার প্রার্থীর সমর্থকেরা তাঁকে নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে। সুষ্ঠু ভোট হলে এবারও আজগর ভাই চেয়ারম্যান হবেন।
তবে নৌকার সমর্থনকারীদের কথা ভিন্ন। তারা বলেন, ‘আমরা একটি দল করি। প্রত্যেক দলেরই একটা শৃঙ্খলা থাকা উচিত। যারা কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে অবমাননা করে প্রার্থী হয়েছেন তারা ঠিক কাজ করেননি। তারা যদি দল মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গেই কাজ করতেন তাহলে বড় মনের পরিচয় দিতেন।’
ঠাকুরকোনা ইউনিয়নের নৌকা সমর্থনকারী হারেস নামের এক ভোটার জানান, আমরা সব সময়েই নৌকা করি। নৌকায় ভোট দেব। নৌকাই আমাদের কাছে মূল বিষয়। ব্যক্তি বিষয় নয়।
এ বিষয়ে বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুল শহীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যারা দলের চেতনাকে বাদ দিয়ে, বঙ্গবন্ধু কন্যার শেখ হাসিনার নির্দেশকে অমান্য করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে তাঁদের সাময়িক বরখাস্তের চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আটপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী খায়রুল ইসলাম বলেন, আমার উপজেলার যেসব ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন তাঁদের সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু স্বাক্ষরিত সাময়িক বহিষ্কারের একটি চিঠি আমরা পেয়েছি। এরপর বিদ্রোহী প্রার্থীদের কাছে সে চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন চেয়ারম্যান থেকে মেয়র ছিলাম। আওয়ামী লীগের জন্মলগ্ন থেকেই বলতে গেলে দলটির সঙ্গে জড়িত। কিন্তু কখনো দলের সিদ্ধান্তকে অমান্য করিনি। দল যখন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমরা তা করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু বর্তমানে দেখছি; টিকিট না পেলেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যায়। এটা দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কাজ। তাই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, আগামী ১১ নভেম্বর নেত্রকোনা সদরসহ, বারহাট্টা ও আটপাড়া উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সদর উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মারা যাওয়ায় এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।
চার বছর ধরে প্রকল্প নেওয়া হলেও পরিবহনমালিকদের রাজনৈতিক প্রভাব ও অবৈধ বাসের দৌরাত্ম্যে আজ পর্যন্ত সফলতা আসেনি বাস রুট রেশনালাইজেশনের। ২০১৬ সালে প্রথম চিন্তা করা হয় ঢাকার বাসগুলোকে একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির আওতায় আনার। ২০১৮ সালে কমিটি করা হয়, আর ২০২১ সালে চালু হয় ঢাকা নগর পরিবহন। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ
২ মিনিট আগেবাজারে যখন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতি তখন নীলফামারীর সৈয়দপুরে চালু হয়েছে বিনা লাভের সবজি বাজার। গণঅভূথ্যানের ১০০ তম দিন পূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শহরের ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
৭ মিনিট আগেঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগে