ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ বিভাগের দুই জেলায় ২২ দিনের ব্যবধানে হাতির আক্রমণে ছয়জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক বন্য হাতির মৃত্যু হয়েছে। এদিকে হাতির আক্রমণে প্রাণহানিসহ ফসল ও ঘরবাড়ি রক্ষায় নির্ঘুম রাত পার করছেন সীমান্ত এলাকার মানুষ। তবে পরিবেশবাদীরা বলছেন, বনাঞ্চল রক্ষা না করলে হাতি-মানবের দ্বন্দ্ব আরও বাড়বে।
স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২ মে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্তের কান্দাপাড়া গ্রামে ফসল রক্ষা করতে গিয়ে বন্য হাতির আক্রমণে প্রাণ দিতে হয় পল্লি চিকিৎসক ইদ্রিস আলীকে (৫০)। এর আগে ২২ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের দিন একই উপজেলায় হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে মারা যান কৃষক ফরজুল ইসলাম (৩০)। কৃষক ফরজুলের মৃত্যুর চার দিন আগে পাশের উপজেলা ধোবাউড়ায় হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে প্রাণ যায় শিশু সুমন আহমেদের (১২)। ১৯ এপ্রিল উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের রাণীপুর গ্রামে সে মারা যায়।
এদিকে ১৪ এপ্রিল শেরপুর জেলার শ্রীবরদীর সিংগাবরুনা ইউনিয়নের বালিঝুরি রেঞ্জের মালাকোচা বিটে বন্য হাতির আক্রমণে প্রাণ হারান আব্দুল করিম (২৮)। একই উপজেলার মালাকুচা এলাকায় ১ মে প্রাণ যায় আব্দুল হামিদের (৫৫)।
শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ীর মধুটিলা ইকো পার্কসংলগ্ন কালাপানি এলাকায় বোরো খেতে ২৫ এপ্রিল হাতির আক্রমণে গুরুতর আহত হন বিজয় সাংমা (৫২)। জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৭ এপ্রিল রাতে মারা যান তিনি। সর্বশেষ গত ৬ মে ঝিনাইগাতী উপজেলার পশ্চিম বাকাকুড়া গ্রামের কৃষক নুহু মিয়ার বৈদ্যুতিক ফাঁদে এক হাতির মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় বন বিভাগ ওই কৃষককে আসামি করে একটি মামলাও করে।
হালুয়াঘাটের গাজীরভিটা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ‘গত কয়েক দিনে আমার ইউনিয়নে হাতির আক্রমণে দুজন প্রাণ হারিয়েছেন। আমরা এলাকাবাসী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এভাবে আর কত দিন চলবে হাতি-মানবের দ্বন্দ্ব? সরকার দ্রুত সীমান্ত এলাকায় ফাঁদ বসিয়ে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেবে এটাই আমার দাবি।’
একই উপজেলার ভুুবনকুড়া ইউপি চেয়ারম্যান সুরুজ মিয়া বলেন, এ ইউনিয়নে হাতি তাড়ানোর ফাঁদে একজনের মৃত্যু হয়েছে। সীমান্ত এলাকার মানুষ হাতির ভয়ে নির্ঘুম রাত পার করছে। অনেকে নিজ বাড়ি ছেড়ে আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন।
সুরুজ মিয়া আরও বলেন, সন্ধ্যার পরেই ৩০ থেকে ৩৫টি হাতি একসঙ্গে পাহাড় থেকে নেমে খাবারের সন্ধানে ফসল নষ্ট করে। ফসল রক্ষা করতে গেলেই মানুষের ওপর চড়াও হয় হাতির পাল। বন বিভাগ পরিকল্পনা অনুযায়ী উদ্যোগ না নিলে কোনোভাবেই মানুষ ও জানমালের নিরাপত্তা দিতে পারবে না।
ময়মনসিংহ বন বিভাগের গোপালপুর বিট (হালুয়াঘাট ও নালিতাবাড়ী বিটের অংশ) কর্মকর্তা মাজাহারুল হক জানান, হাতি ঠেকাতে তাঁর অংশে ইতিমধ্যে দুই কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ বসিয়েছেন। আরও কিছু কাজ চলছে। অন্তত ২৫ কিলোমিটার ফাঁদ বসানো হলে অনেকটাই হাতি প্রবেশ বন্ধ করা যাবে বলেও জানান তিনি।
হাতি-মানবের দ্বন্দ্বে প্রাণহানির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে ময়মনসিংহ পরিবেশ রক্ষা উন্নয়ন আন্দোলনের সভাপতি অধ্যক্ষ ড. শাহাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, উভয় (ভারত ও বাংলাদেশের) দেশের সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। বনায়ন বাড়াতে হবে। একসময় প্রচুর বনাঞ্চল ছিল। মানবজাতি সেগুলো ধ্বংস করার কারণে খাবার না পেয়ে হাতির পাল লোকালয়ে চলে আসছে। মানুষের ফসল ও ঘরবাড়ির ক্ষতি করছে। মানুষও পাল্টা হাতির ওপর চড়া হওয়ায় হাতি-মানবের দ্বন্দ্বে উভয়েই মারা যাচ্ছে।
ময়মনসিংহ বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আ ন ম আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের দীর্ঘ ৯ বছরে ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় হাতির আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছে ৩৫ জন। এই সময়ের মধ্যে মানুষের হামলাসহ নানা কারণে ৩০টি হাতিও মারা গেছে। ২ হাজারের অধিক হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে। ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে আরও ২ হাজার। সরকার ৯ বছরে প্রায় ৬৯ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে।
এই বন কর্মকর্তা আরও বলেন, চার জেলার ১৬০ কিলোমিটারের মতো সীমান্ত রয়েছে। এসব সীমান্তের করিডর দিয়ে ভারতের মেঘালয় থেকে শতাধিক বন্য হাতি বর্তমানে বাংলাদেশে প্রবেশরত। হাতির প্রবেশ বন্ধে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে শেরপুরের ঝিনাইগাতী সীমান্তে ১৩ কিলোমিটারব্যাপী সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণ করা হয়েছিল।
আর্থিক সংকটের কারণে সংস্কার না করায় সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নষ্ট হয়ে পড়েছে। নতুনভাবে সেখানে আাট কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণের কাজ চলমান। গোপালপুরে দুই কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণ করা হয়েছে। আরও ২৫ কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণের পাশাপাশি সীমান্তে কাঁটাযুক্ত গাছ লাগানোর প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এসব বাস্তবায়িত হলেই বন্য হাতির আক্রমণ অনেকটাই কমে আসবে বলেও জানান এই বন কর্মকর্তা।
ময়মনসিংহ বিভাগের দুই জেলায় ২২ দিনের ব্যবধানে হাতির আক্রমণে ছয়জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক বন্য হাতির মৃত্যু হয়েছে। এদিকে হাতির আক্রমণে প্রাণহানিসহ ফসল ও ঘরবাড়ি রক্ষায় নির্ঘুম রাত পার করছেন সীমান্ত এলাকার মানুষ। তবে পরিবেশবাদীরা বলছেন, বনাঞ্চল রক্ষা না করলে হাতি-মানবের দ্বন্দ্ব আরও বাড়বে।
স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২ মে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্তের কান্দাপাড়া গ্রামে ফসল রক্ষা করতে গিয়ে বন্য হাতির আক্রমণে প্রাণ দিতে হয় পল্লি চিকিৎসক ইদ্রিস আলীকে (৫০)। এর আগে ২২ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের দিন একই উপজেলায় হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে মারা যান কৃষক ফরজুল ইসলাম (৩০)। কৃষক ফরজুলের মৃত্যুর চার দিন আগে পাশের উপজেলা ধোবাউড়ায় হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে প্রাণ যায় শিশু সুমন আহমেদের (১২)। ১৯ এপ্রিল উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের রাণীপুর গ্রামে সে মারা যায়।
এদিকে ১৪ এপ্রিল শেরপুর জেলার শ্রীবরদীর সিংগাবরুনা ইউনিয়নের বালিঝুরি রেঞ্জের মালাকোচা বিটে বন্য হাতির আক্রমণে প্রাণ হারান আব্দুল করিম (২৮)। একই উপজেলার মালাকুচা এলাকায় ১ মে প্রাণ যায় আব্দুল হামিদের (৫৫)।
শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ীর মধুটিলা ইকো পার্কসংলগ্ন কালাপানি এলাকায় বোরো খেতে ২৫ এপ্রিল হাতির আক্রমণে গুরুতর আহত হন বিজয় সাংমা (৫২)। জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৭ এপ্রিল রাতে মারা যান তিনি। সর্বশেষ গত ৬ মে ঝিনাইগাতী উপজেলার পশ্চিম বাকাকুড়া গ্রামের কৃষক নুহু মিয়ার বৈদ্যুতিক ফাঁদে এক হাতির মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় বন বিভাগ ওই কৃষককে আসামি করে একটি মামলাও করে।
হালুয়াঘাটের গাজীরভিটা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ‘গত কয়েক দিনে আমার ইউনিয়নে হাতির আক্রমণে দুজন প্রাণ হারিয়েছেন। আমরা এলাকাবাসী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এভাবে আর কত দিন চলবে হাতি-মানবের দ্বন্দ্ব? সরকার দ্রুত সীমান্ত এলাকায় ফাঁদ বসিয়ে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেবে এটাই আমার দাবি।’
একই উপজেলার ভুুবনকুড়া ইউপি চেয়ারম্যান সুরুজ মিয়া বলেন, এ ইউনিয়নে হাতি তাড়ানোর ফাঁদে একজনের মৃত্যু হয়েছে। সীমান্ত এলাকার মানুষ হাতির ভয়ে নির্ঘুম রাত পার করছে। অনেকে নিজ বাড়ি ছেড়ে আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন।
সুরুজ মিয়া আরও বলেন, সন্ধ্যার পরেই ৩০ থেকে ৩৫টি হাতি একসঙ্গে পাহাড় থেকে নেমে খাবারের সন্ধানে ফসল নষ্ট করে। ফসল রক্ষা করতে গেলেই মানুষের ওপর চড়াও হয় হাতির পাল। বন বিভাগ পরিকল্পনা অনুযায়ী উদ্যোগ না নিলে কোনোভাবেই মানুষ ও জানমালের নিরাপত্তা দিতে পারবে না।
ময়মনসিংহ বন বিভাগের গোপালপুর বিট (হালুয়াঘাট ও নালিতাবাড়ী বিটের অংশ) কর্মকর্তা মাজাহারুল হক জানান, হাতি ঠেকাতে তাঁর অংশে ইতিমধ্যে দুই কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ বসিয়েছেন। আরও কিছু কাজ চলছে। অন্তত ২৫ কিলোমিটার ফাঁদ বসানো হলে অনেকটাই হাতি প্রবেশ বন্ধ করা যাবে বলেও জানান তিনি।
হাতি-মানবের দ্বন্দ্বে প্রাণহানির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে ময়মনসিংহ পরিবেশ রক্ষা উন্নয়ন আন্দোলনের সভাপতি অধ্যক্ষ ড. শাহাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, উভয় (ভারত ও বাংলাদেশের) দেশের সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। বনায়ন বাড়াতে হবে। একসময় প্রচুর বনাঞ্চল ছিল। মানবজাতি সেগুলো ধ্বংস করার কারণে খাবার না পেয়ে হাতির পাল লোকালয়ে চলে আসছে। মানুষের ফসল ও ঘরবাড়ির ক্ষতি করছে। মানুষও পাল্টা হাতির ওপর চড়া হওয়ায় হাতি-মানবের দ্বন্দ্বে উভয়েই মারা যাচ্ছে।
ময়মনসিংহ বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আ ন ম আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের দীর্ঘ ৯ বছরে ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় হাতির আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছে ৩৫ জন। এই সময়ের মধ্যে মানুষের হামলাসহ নানা কারণে ৩০টি হাতিও মারা গেছে। ২ হাজারের অধিক হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে। ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে আরও ২ হাজার। সরকার ৯ বছরে প্রায় ৬৯ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে।
এই বন কর্মকর্তা আরও বলেন, চার জেলার ১৬০ কিলোমিটারের মতো সীমান্ত রয়েছে। এসব সীমান্তের করিডর দিয়ে ভারতের মেঘালয় থেকে শতাধিক বন্য হাতি বর্তমানে বাংলাদেশে প্রবেশরত। হাতির প্রবেশ বন্ধে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে শেরপুরের ঝিনাইগাতী সীমান্তে ১৩ কিলোমিটারব্যাপী সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণ করা হয়েছিল।
আর্থিক সংকটের কারণে সংস্কার না করায় সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নষ্ট হয়ে পড়েছে। নতুনভাবে সেখানে আাট কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণের কাজ চলমান। গোপালপুরে দুই কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণ করা হয়েছে। আরও ২৫ কিলোমিটার সৌরবিদ্যুতের ফাঁদ নির্মাণের পাশাপাশি সীমান্তে কাঁটাযুক্ত গাছ লাগানোর প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এসব বাস্তবায়িত হলেই বন্য হাতির আক্রমণ অনেকটাই কমে আসবে বলেও জানান এই বন কর্মকর্তা।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগোলাম মোস্তফা। বয়স ৩৫ বছর। পঙ্গু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন। গুলিতে তাঁর ডান হাতের কবজি থেকে কনুই পর্যন্ত হাড় ভেঙে কয়েক টুকরা হয়েছিল। গত ২৩ জুলাই ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাতে ১০ বার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। পেশায় নিরাপত্তাকর্মী মোস্তফা গুলিব
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগে