সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
দেশের একমাত্র দানাদার ইউরিয়া সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যমুনা সার কারখানায় যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আবারও উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গত রোববার সন্ধ্যায় কারখানার রিফরমার টিউবে ছিদ্র দেখা দেওয়ায় উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার বিকেলে যমুনা সার কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদুল্লাহ খান এ তথ্য জানিয়ে বলেন, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। পাঁচ-সাত দিনের মধ্যেই যান্ত্রিক ত্রুটি সারানো হবে। তবে এতে সারের কোনো সংকট হবে না।
কারখানা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯২ সালে উপজেলার তারাকান্দিতে যমুনা সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম দিকে যমুনার দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ১ হাজার ৭০০ টন। গ্যাসের চাপ কমে যাওয়ায় ১ হাজার ৩০০ টনে উৎপাদন নেমে আসে। গত বছরের জুন মাসে গ্যাসের তীব্র সংকট দেখা দেয়। এ কারণে গত ২১ জুনে উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর গত ১৮ ডিসেম্বর আবার যমুনার উৎপাদন শুরু হয়।
অপরদিকে চলতি বছরের ২২ জানুয়ারিতে ভারতীয় বিশেষজ্ঞ মি. তানাজি এস. পন্দেকারের নেতৃত্ব একটি প্রতিনিধিদল যমুনা কারখানার অ্যামোনিয়া প্ল্যান্টের এনজি বুস্টার কমপ্রেসর পরিদর্শনে আসেন। পরিদর্শনকালে মি. তানাজি এস. পন্দেকার এনজি বুস্টারের একটি ভুল বাটনে চাপ দেন। এতে বিকট শব্দে অ্যামোনিয়া প্ল্যান্ট বন্ধ হয়ে ইউরিয়া সার ও অ্যামোনিয়া উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে পড়ে। কয়েক দিন চেষ্টার পর ২৭ জানুয়ারি উৎপাদন শুরু হয়। এরপর গত রোববার সন্ধ্যায় কারখানার রিফরমার টিউবে ছিদ্র দেখা দেওয়ায় ফের সার উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে যমুনা সার কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদুল্লাহ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়েছে। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে যান্ত্রিক ত্রুটি সারিয়ে উৎপাদন ফেরা সম্ভব হবে। তবে সারের কোনো সংকট সৃষ্টি হবে না।’
দেশের একমাত্র দানাদার ইউরিয়া সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যমুনা সার কারখানায় যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আবারও উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গত রোববার সন্ধ্যায় কারখানার রিফরমার টিউবে ছিদ্র দেখা দেওয়ায় উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার বিকেলে যমুনা সার কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদুল্লাহ খান এ তথ্য জানিয়ে বলেন, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। পাঁচ-সাত দিনের মধ্যেই যান্ত্রিক ত্রুটি সারানো হবে। তবে এতে সারের কোনো সংকট হবে না।
কারখানা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯২ সালে উপজেলার তারাকান্দিতে যমুনা সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম দিকে যমুনার দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ১ হাজার ৭০০ টন। গ্যাসের চাপ কমে যাওয়ায় ১ হাজার ৩০০ টনে উৎপাদন নেমে আসে। গত বছরের জুন মাসে গ্যাসের তীব্র সংকট দেখা দেয়। এ কারণে গত ২১ জুনে উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর গত ১৮ ডিসেম্বর আবার যমুনার উৎপাদন শুরু হয়।
অপরদিকে চলতি বছরের ২২ জানুয়ারিতে ভারতীয় বিশেষজ্ঞ মি. তানাজি এস. পন্দেকারের নেতৃত্ব একটি প্রতিনিধিদল যমুনা কারখানার অ্যামোনিয়া প্ল্যান্টের এনজি বুস্টার কমপ্রেসর পরিদর্শনে আসেন। পরিদর্শনকালে মি. তানাজি এস. পন্দেকার এনজি বুস্টারের একটি ভুল বাটনে চাপ দেন। এতে বিকট শব্দে অ্যামোনিয়া প্ল্যান্ট বন্ধ হয়ে ইউরিয়া সার ও অ্যামোনিয়া উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে পড়ে। কয়েক দিন চেষ্টার পর ২৭ জানুয়ারি উৎপাদন শুরু হয়। এরপর গত রোববার সন্ধ্যায় কারখানার রিফরমার টিউবে ছিদ্র দেখা দেওয়ায় ফের সার উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে যমুনা সার কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদুল্লাহ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়েছে। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে যান্ত্রিক ত্রুটি সারিয়ে উৎপাদন ফেরা সম্ভব হবে। তবে সারের কোনো সংকট সৃষ্টি হবে না।’
অনেক সম্ভাবনা নিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে ১০ হাজার ৬৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় টানেল। নির্মাণের এক বছর পার হলেও দুই পাড়ে এখনো রয়ে গেছে অনেক ‘অপূর্ণতা’। কিন্তু আয় কম হওয়ায় সেই অপূর্ণতাগুলো পূরণে আগ্রহ হারাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও।
২৩ মিনিট আগেবছর দুয়েক আগে ত্রাণ হিসেবে একটি কম্বল পেয়েছিলেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার রাধানগর গ্রামের নিত্য সূত্রধর। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর হয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে তাঁর হাতে গিয়ে পৌঁছায় কম্বলটি। মন্ত্রণালয়ের ক্রয়সংক্রান্ত নথিতে কম্বলট
২৪ মিনিট আগেযশোরের কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমানের মৎস্য ফিডের গুদামঘর ভাঙচুর-লুটপাট এবং অপর এক ব্যক্তির কফি হাউসে আগুন লাগিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সুফলাকাটি ইউনিয়নের কলাগাছি বাজারে এ ঘটনাটি ঘটে। এসময় কলাগাছি বাজার এলাকায়
৪৩ মিনিট আগেকেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
২ ঘণ্টা আগে