অরূপ রায়, সাভার
বছর দুয়েক আগে ত্রাণ হিসেবে একটি কম্বল পেয়েছিলেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার রাধানগর গ্রামের নিত্য সূত্রধর। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর হয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে তাঁর হাতে গিয়ে পৌঁছায় কম্বলটি। মন্ত্রণালয়ের ক্রয়সংক্রান্ত নথিতে কম্বলটির যে ওজন, আকার ও মূল্য দেখানো হয়েছে, বাস্তবতার সঙ্গে তার কোনো মিল পাওয়া যায়নি।
নিত্য সূত্রধর ত্রাণ হিসেবে কম্বলটি পাওয়ার দুদিন পর এর পরিমাপ করা হয়। এতে দেখা যায় ওজন ১ কেজি; আর ৬ ফুট লম্বা ও ৫ ফুট চওড়া। কিন্তু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে কম্বলটির ওজন দেখানো হয়েছে ১ কেজি ৫০০ গ্রাম। আকার দেখানো হয়েছে ৭ ফুট ১ ইঞ্চি লম্বা আর ৬ ফুট ১ ইঞ্চি চওড়া। ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ৬২৫ টাকা। আর নিত্য সূত্রধরকে দেওয়া কম্বলটির বাজারমূল্য ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার বেশি নয় বলে তাঁর দাবি।
এভাবে আকার, ওজন ও দামে হেরফের করে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬ লাখ ২১ হাজার ১৯১টি কম্বল ক্রয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য অধিকার আইনে করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে সরবরাহ করা ২০২২-২৩ অর্থবছরের কম্বল ক্রয়সংক্রান্ত নথি সূত্রে এসব ধরা পড়ে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের ৬ লাখ ২১ হাজার ১৯১ জন দরিদ্র মানুষের জন্য তিন ধাপে ৬ লাখ ২১ হাজার ১৯১টি কম্বল কেনা হয়েছিল। এর ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ৩৮ কোটি ৭৬ লাখ ২১ হাজার ৯৯২ টাকা। ওই টাকায় প্রথম ধাপে প্রতিটি কম্বলের ক্রয়মূল্য দেখানো হয় ৬৩২ টাকা, দ্বিতীয় ধাপে ৬১৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৬২৫ টাকা।
রাজধানীর তোপখানা রোডের কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড বিডি, বনানীর সাউথ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং এবং দিলকুশার এশিয়ান টেক্সটাইল মিলস নামের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসব কম্বল কেনা হয়েছিল বলে সরবরাহ করা তথ্যে উল্লেখ করা হয়।
ত্রাণ হিসেবে কম্বল পাওয়া ব্যক্তি নিত্য সূত্রধর বলেন, ‘আমারে যে কম্বল দিচে (দিয়েছে), তার দাম ৩০০ টাকার ওপরে না। আমাগো বাজারে একই রকম ও একই ওজনের কম্বল বিক্রি হইতাছে (হচ্ছে) ২৫০-৩০০ টাকা কইরা।’
ত্রাণ হিসেবে গত বছর ও তাঁর আগের বছরের শীতে দুটি কম্বল পেয়েছেন রাধানগর গ্রামের খগেন্দ্র সূত্রধর। তাঁর একটি কম্বলের ওজন ২৫০ গ্রাম এবং অপরটির ওজন ১ কেজি। আকারেও বেশ ছোট।
জানতে চাইলে খগেন্দ্র সূত্রধর বলেন, ‘সরকার যে কম্বল আমাগো দিচে (দিয়েছে), তা নামেই কম্বল। এই কম্বলে শীত মানে না। বাজারে ৬০০-৭০০ টাকায় যে কম্বল পাওয়া যায়, তা সাইজেও বড়, মুটা আর গরম।’
সাভারের আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার মকবুল হোসেন বলেন, ‘শীতে সরকারিভাবে যে কম্বল দেওয়া হয়, তা খুবই নিম্নমানের। গত বছর ৫০০ টাকা থেকে ৭০০ টাকায় যে কম্বল বিক্রি হয়েছে, তা সরকারি কম্বলের চেয়ে অনেক ভালো।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজওয়ানুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন ব্যস্ত আছি, এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
আর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি তা ধরেননি। পরে ল্যান্ড ফোনে কল দিলে ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে তাঁর সহকারী কথা বলার সুযোগ দেননি।
প্রসঙ্গত, তথ্য অধিকার আইনে ২০২৩ সালের ২৬ মার্চ আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে করা এক আবেদনে দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরের কম্বল ক্রয়সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছিল। আবেদন করে তথ্য না পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল ও তথ্য কমিশনে অভিযোগ করা হয়। পরে তথ্য কমিশনের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় এক বছর পর ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য সরবরাহ করা হয়।
সরবরাহ করা তথ্যে ২০২২-২৩ অর্থবছরের কম্বল ক্রয়সংক্রান্ত তথ্য থাকলেও ২০২১-২২ অর্থবছরের কোনো তথ্য ছিল না। ২০২১-২২ অর্থবছরে সরাসরি মন্ত্রণালয় থেকে কম্বল না কিনে স্থানীয়ভাবে কম্বল কেনার জন্য জেলায় জেলায় অর্থ বরাদ্দ দেওয়ার কথা জানানো হয়। কিন্তু কী পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, তার কোনো উল্লেখ নেই সরবরাহ করা তথ্যে।
পরে স্থানীয়ভাবে কম্বল কেনার তথ্য সংগ্রহের জন্য তথ্য অধিকার আইনে ঢাকার সাভার, ধামরাই এবং মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া ও শিবালয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে তথ্য চেয়ে পৃথক আবেদন করা হয়। কিন্তু ওই সব দপ্তর থেকে কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ধামরাই উপজেলার তখনকার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ কে এম মমিনুল হক ২০২৩ সালের ৩০ আগস্ট এক পত্রে ২০১৮-১৯ অর্থবছর থেকে কম্বল ক্রয় বা বিতরণসংক্রান্ত কোনো তথ্য তাঁর কার্যালয়ে সংরক্ষিত নেই বলে জানান। আর অন্যরা কৌশলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
কম্বল ক্রয় বা বিতরণসংক্রান্ত কোনো তথ্য অফিসে সংরক্ষিত না থাকার কারণ জানতে চাইলে ধামরাই উপজেলার তৎকালীন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ কে এম মমিনুল হক বলেছিলেন, ‘নেই, কিন্তু কেন নেই, তা আমার জানা নেই।’
বছর দুয়েক আগে ত্রাণ হিসেবে একটি কম্বল পেয়েছিলেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার রাধানগর গ্রামের নিত্য সূত্রধর। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর হয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে তাঁর হাতে গিয়ে পৌঁছায় কম্বলটি। মন্ত্রণালয়ের ক্রয়সংক্রান্ত নথিতে কম্বলটির যে ওজন, আকার ও মূল্য দেখানো হয়েছে, বাস্তবতার সঙ্গে তার কোনো মিল পাওয়া যায়নি।
নিত্য সূত্রধর ত্রাণ হিসেবে কম্বলটি পাওয়ার দুদিন পর এর পরিমাপ করা হয়। এতে দেখা যায় ওজন ১ কেজি; আর ৬ ফুট লম্বা ও ৫ ফুট চওড়া। কিন্তু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে কম্বলটির ওজন দেখানো হয়েছে ১ কেজি ৫০০ গ্রাম। আকার দেখানো হয়েছে ৭ ফুট ১ ইঞ্চি লম্বা আর ৬ ফুট ১ ইঞ্চি চওড়া। ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ৬২৫ টাকা। আর নিত্য সূত্রধরকে দেওয়া কম্বলটির বাজারমূল্য ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার বেশি নয় বলে তাঁর দাবি।
এভাবে আকার, ওজন ও দামে হেরফের করে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬ লাখ ২১ হাজার ১৯১টি কম্বল ক্রয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য অধিকার আইনে করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে সরবরাহ করা ২০২২-২৩ অর্থবছরের কম্বল ক্রয়সংক্রান্ত নথি সূত্রে এসব ধরা পড়ে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের ৬ লাখ ২১ হাজার ১৯১ জন দরিদ্র মানুষের জন্য তিন ধাপে ৬ লাখ ২১ হাজার ১৯১টি কম্বল কেনা হয়েছিল। এর ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ৩৮ কোটি ৭৬ লাখ ২১ হাজার ৯৯২ টাকা। ওই টাকায় প্রথম ধাপে প্রতিটি কম্বলের ক্রয়মূল্য দেখানো হয় ৬৩২ টাকা, দ্বিতীয় ধাপে ৬১৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৬২৫ টাকা।
রাজধানীর তোপখানা রোডের কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড বিডি, বনানীর সাউথ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং এবং দিলকুশার এশিয়ান টেক্সটাইল মিলস নামের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসব কম্বল কেনা হয়েছিল বলে সরবরাহ করা তথ্যে উল্লেখ করা হয়।
ত্রাণ হিসেবে কম্বল পাওয়া ব্যক্তি নিত্য সূত্রধর বলেন, ‘আমারে যে কম্বল দিচে (দিয়েছে), তার দাম ৩০০ টাকার ওপরে না। আমাগো বাজারে একই রকম ও একই ওজনের কম্বল বিক্রি হইতাছে (হচ্ছে) ২৫০-৩০০ টাকা কইরা।’
ত্রাণ হিসেবে গত বছর ও তাঁর আগের বছরের শীতে দুটি কম্বল পেয়েছেন রাধানগর গ্রামের খগেন্দ্র সূত্রধর। তাঁর একটি কম্বলের ওজন ২৫০ গ্রাম এবং অপরটির ওজন ১ কেজি। আকারেও বেশ ছোট।
জানতে চাইলে খগেন্দ্র সূত্রধর বলেন, ‘সরকার যে কম্বল আমাগো দিচে (দিয়েছে), তা নামেই কম্বল। এই কম্বলে শীত মানে না। বাজারে ৬০০-৭০০ টাকায় যে কম্বল পাওয়া যায়, তা সাইজেও বড়, মুটা আর গরম।’
সাভারের আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার মকবুল হোসেন বলেন, ‘শীতে সরকারিভাবে যে কম্বল দেওয়া হয়, তা খুবই নিম্নমানের। গত বছর ৫০০ টাকা থেকে ৭০০ টাকায় যে কম্বল বিক্রি হয়েছে, তা সরকারি কম্বলের চেয়ে অনেক ভালো।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজওয়ানুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন ব্যস্ত আছি, এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
আর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি তা ধরেননি। পরে ল্যান্ড ফোনে কল দিলে ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে তাঁর সহকারী কথা বলার সুযোগ দেননি।
প্রসঙ্গত, তথ্য অধিকার আইনে ২০২৩ সালের ২৬ মার্চ আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে করা এক আবেদনে দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরের কম্বল ক্রয়সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছিল। আবেদন করে তথ্য না পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল ও তথ্য কমিশনে অভিযোগ করা হয়। পরে তথ্য কমিশনের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় এক বছর পর ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য সরবরাহ করা হয়।
সরবরাহ করা তথ্যে ২০২২-২৩ অর্থবছরের কম্বল ক্রয়সংক্রান্ত তথ্য থাকলেও ২০২১-২২ অর্থবছরের কোনো তথ্য ছিল না। ২০২১-২২ অর্থবছরে সরাসরি মন্ত্রণালয় থেকে কম্বল না কিনে স্থানীয়ভাবে কম্বল কেনার জন্য জেলায় জেলায় অর্থ বরাদ্দ দেওয়ার কথা জানানো হয়। কিন্তু কী পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, তার কোনো উল্লেখ নেই সরবরাহ করা তথ্যে।
পরে স্থানীয়ভাবে কম্বল কেনার তথ্য সংগ্রহের জন্য তথ্য অধিকার আইনে ঢাকার সাভার, ধামরাই এবং মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া ও শিবালয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে তথ্য চেয়ে পৃথক আবেদন করা হয়। কিন্তু ওই সব দপ্তর থেকে কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ধামরাই উপজেলার তখনকার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ কে এম মমিনুল হক ২০২৩ সালের ৩০ আগস্ট এক পত্রে ২০১৮-১৯ অর্থবছর থেকে কম্বল ক্রয় বা বিতরণসংক্রান্ত কোনো তথ্য তাঁর কার্যালয়ে সংরক্ষিত নেই বলে জানান। আর অন্যরা কৌশলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
কম্বল ক্রয় বা বিতরণসংক্রান্ত কোনো তথ্য অফিসে সংরক্ষিত না থাকার কারণ জানতে চাইলে ধামরাই উপজেলার তৎকালীন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ কে এম মমিনুল হক বলেছিলেন, ‘নেই, কিন্তু কেন নেই, তা আমার জানা নেই।’
আজ রোববার টাঙ্গাইলের সন্তোষে মওলানা ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর মাজার জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
৮ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে সজিব হোসেন (২৫) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি কাঠের খড়ি বোঝায় ট্রাকের ওপরে থাকা অবস্থায় বিদ্যুতায়িত হন।
১০ মিনিট আগেহেমন্তে নবান্ন উৎসবে মেতেছেন বগুড়ার শিবগঞ্জের মানুষ। বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্য নবান্ন উৎসব উপলক্ষে প্রতি বছর অগ্রহায়ণ মাসের শুরুতে উপজেলার উথুলী বাজারে বসে মেলা। স্থানীয়দের দাবি প্রায় ৪ শ বছরের পুরোনো এই মেলা। আজ রোববার ভোর থেকেই ক্রেতা-বিক্রেতায় মুখর হয়ে উঠেছে মেলা প্রাঙ্গন। এ মেলায় নতুন সবজি, মিষ্টির
১৪ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবুল কালাম (৪৮) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার সকালে পাটগ্রাম-বুড়িমারী স্থলবন্দর আঞ্চলিক সড়কের হাজীগঞ্জ বাজারের কলতাপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগে