সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের সরিষাবাড়ীর তারাকান্দিতে অবস্থিত দেশের সর্ববৃহৎ ইউরিয়া সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যমুনা সার কারখানায় বিদ্যুতের লোডশেডিং আর গ্যাস সংকটে উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এতে কমান্ড এরিয়ার ২১ জেলায় সার সংকটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
গ্যাস সংকট ও লোডশেডিংয়ের কারণে যমুনা সার কারখানায় উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়বে কৃষিতে। আসন্ন আমন মৌসুমে এ কারখানার আওতাধীন জামালপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল ও উত্তরবঙ্গের ১৬ জেলায় ইউরিয়া সারের তীব্র সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। অবশ্য সার আমদানির কথা উল্লেখ করে এ নিয়ে কোনো সংকট হবে না বলে জানিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, কেপিআই-১ মানসম্পন্ন বিসিআইসির একটি প্রতিষ্ঠান যমুনা সার করখানা। ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত এ কারখানার শুরুতে দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ১ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন। গ্যাস সংকট ও যান্ত্রিক সক্ষমতা কমে গিয়ে বর্তমানে এটি দিনে ১ হাজার ৩০০ মেট্রিক টনে নেমে এসেছে। বার্ষিক ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও গত অর্থবছরে এ কারখানায় ২ লাখ ৪৪ হাজার ২৫৫ মেট্রিক টন সার উৎপাদিত হয়। এবার এর সক্ষমতা আরও নেমে এসেছে।
চলতি মৌসুমে লোডশেডিং ও গ্যাস সংকটে উৎপাদনে অক্ষম হয়ে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। চাহিদার তুলনায় গ্যাসের চাপ দ্রুত নেমে যাওয়ায় কারখানার সুরক্ষার কথা ভেবে গত ২১ জুন থেকে সার উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। সার উৎপাদনে প্রতিদিন দৈনিক ৪০ থেকে ৪৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রয়োজন। পর্যায়ক্রমে গ্যাস সরবরাহ নিম্নস্তরে নেমে আসে। ফলে দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে উৎপাদন কমতে শুরু করে। গ্যাস সংকটে কারখানাটির সার উৎপাদন বন্ধ থাকলেও ঘনঘন বৈদ্যুতিক লোডশেডিং উৎপাদনে ফেরা নিয়ে শঙ্কা আরও বেড়েছে। এ অবস্থায় এর আওতাধীন ২১ জেলায় আসন্ন মৌসুমে ইউরিয়া সারের তীব্র সংকটের আশঙ্কা করছেন ডিলারেরা।
তবে কারখানা কর্তৃপক্ষ বলছে, আমদানি করা সারের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে। একই সঙ্গে সংকট কাটিয়ে অতি দ্রুত তারা ফের উৎপাদনে ফিরবে বলেও আশা করছে। তবে এ জন্য আগামী সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
এ বিষয়ে যমুনা সারকারখানার শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক যমুনা সার কারখানা গ্যাস সরবরাহ পাচ্ছে না। এ কারণে উৎপাদনে ফিরতে পারছে না যমুনা। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা যাবে বলে তিনি আশা করেন।
এদিকে উৎপাদন বন্ধ থাকায় কারখানাটির শ্রমিকেরা এরই মধ্যে বিপদে পড়েছেন। কারখানার একাধিক শ্রমিকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, যমুনা সার কারখানার উৎপাদন দেড় মাস ধরে বন্ধ। এ কারণে শ্রমিকেরা খুবই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এ সময়ে শ্রমিকদের অনেকে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। দ্রুত উৎপাদন শুরু না হলে বাকি শ্রমিকেরাও পথে বসবেন বলে আশঙ্কা তাঁদের।
কথা হয় যমুনা সার কারখানার ডিলার আশরাফুল আলম মানিক ও আবুল হোসেন সরকারের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, যমুনা সার কারখানা নিজ জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের ২১টি জেলায় সার সরবরাহ করে। ডিলারেরা খুব অল্প খরচে যমুনার সার বিভিন্ন জেলায় পাঠাতে পারে। কারখানা সচল না হলে অন্য জেলা থেকে সার আমদানি করতে হবে। এতে খরচ দ্বিগুণ হবে।
যমুনায় গ্যাস সরবরাহ করে তিতাস গ্যাস। তারাকান্দি তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির টেকনিশিয়ান এ বি এম নূর ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি গ্যাসের চাপ কম থাকায় যমুনা সার কারখানায় প্রয়োজনমাফিক গ্যাস সরবরাহ দেওয়া যাচ্ছে না। বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিংয়ের কারণে গ্যাস সরবরাহ করা যাচ্ছে না বলে তিতাস কর্তৃপক্ষ তাঁকে জানিয়ে দিয়েছে।’
এদিকে সময়মতো সার না পেলে পুরো অঞ্চলের কৃষকেরাই বিপদে পড়বে বলে জানিয়েছেন সরিষাবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, এ অঞ্চলের কৃষকেরা যমুনার সার ব্যবহারে বেশি আগ্রহী। যমুনার সার না পেলে তাঁরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। যমুনার উৎপাদন এভাবে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলে সামনের বোরো-আমন মৌসুমে এ অঞ্চলের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না। অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
সার্বিক বিষয়ে যমুনা সার কারখানার মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) আব্দুল হাকিম বলেন, ‘গত ২২ জুন থেকে উৎপাদন বন্ধ। পাইপে গ্যাস নেই। তিতাস কর্তৃপক্ষ গ্যাস সরবরাহ করতে পারছে না। উৎপাদন বন্ধ থাকায় কৃষক, ডিলারসহ সংশ্লিষ্ট সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এর মধ্যে বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিং হচ্ছে। ফলে কারখানার উৎপাদন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। সঠিক মাপে ও চাপে গ্যাস সরবরাহ না পেলে কারখানার মূল্যবান যন্ত্র ও যন্ত্রাংশের ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।’
জামালপুরের সরিষাবাড়ীর তারাকান্দিতে অবস্থিত দেশের সর্ববৃহৎ ইউরিয়া সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যমুনা সার কারখানায় বিদ্যুতের লোডশেডিং আর গ্যাস সংকটে উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এতে কমান্ড এরিয়ার ২১ জেলায় সার সংকটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
গ্যাস সংকট ও লোডশেডিংয়ের কারণে যমুনা সার কারখানায় উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়বে কৃষিতে। আসন্ন আমন মৌসুমে এ কারখানার আওতাধীন জামালপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল ও উত্তরবঙ্গের ১৬ জেলায় ইউরিয়া সারের তীব্র সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। অবশ্য সার আমদানির কথা উল্লেখ করে এ নিয়ে কোনো সংকট হবে না বলে জানিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, কেপিআই-১ মানসম্পন্ন বিসিআইসির একটি প্রতিষ্ঠান যমুনা সার করখানা। ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত এ কারখানার শুরুতে দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ১ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন। গ্যাস সংকট ও যান্ত্রিক সক্ষমতা কমে গিয়ে বর্তমানে এটি দিনে ১ হাজার ৩০০ মেট্রিক টনে নেমে এসেছে। বার্ষিক ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও গত অর্থবছরে এ কারখানায় ২ লাখ ৪৪ হাজার ২৫৫ মেট্রিক টন সার উৎপাদিত হয়। এবার এর সক্ষমতা আরও নেমে এসেছে।
চলতি মৌসুমে লোডশেডিং ও গ্যাস সংকটে উৎপাদনে অক্ষম হয়ে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। চাহিদার তুলনায় গ্যাসের চাপ দ্রুত নেমে যাওয়ায় কারখানার সুরক্ষার কথা ভেবে গত ২১ জুন থেকে সার উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। সার উৎপাদনে প্রতিদিন দৈনিক ৪০ থেকে ৪৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রয়োজন। পর্যায়ক্রমে গ্যাস সরবরাহ নিম্নস্তরে নেমে আসে। ফলে দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে উৎপাদন কমতে শুরু করে। গ্যাস সংকটে কারখানাটির সার উৎপাদন বন্ধ থাকলেও ঘনঘন বৈদ্যুতিক লোডশেডিং উৎপাদনে ফেরা নিয়ে শঙ্কা আরও বেড়েছে। এ অবস্থায় এর আওতাধীন ২১ জেলায় আসন্ন মৌসুমে ইউরিয়া সারের তীব্র সংকটের আশঙ্কা করছেন ডিলারেরা।
তবে কারখানা কর্তৃপক্ষ বলছে, আমদানি করা সারের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে। একই সঙ্গে সংকট কাটিয়ে অতি দ্রুত তারা ফের উৎপাদনে ফিরবে বলেও আশা করছে। তবে এ জন্য আগামী সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
এ বিষয়ে যমুনা সারকারখানার শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক যমুনা সার কারখানা গ্যাস সরবরাহ পাচ্ছে না। এ কারণে উৎপাদনে ফিরতে পারছে না যমুনা। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা যাবে বলে তিনি আশা করেন।
এদিকে উৎপাদন বন্ধ থাকায় কারখানাটির শ্রমিকেরা এরই মধ্যে বিপদে পড়েছেন। কারখানার একাধিক শ্রমিকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, যমুনা সার কারখানার উৎপাদন দেড় মাস ধরে বন্ধ। এ কারণে শ্রমিকেরা খুবই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এ সময়ে শ্রমিকদের অনেকে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। দ্রুত উৎপাদন শুরু না হলে বাকি শ্রমিকেরাও পথে বসবেন বলে আশঙ্কা তাঁদের।
কথা হয় যমুনা সার কারখানার ডিলার আশরাফুল আলম মানিক ও আবুল হোসেন সরকারের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, যমুনা সার কারখানা নিজ জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের ২১টি জেলায় সার সরবরাহ করে। ডিলারেরা খুব অল্প খরচে যমুনার সার বিভিন্ন জেলায় পাঠাতে পারে। কারখানা সচল না হলে অন্য জেলা থেকে সার আমদানি করতে হবে। এতে খরচ দ্বিগুণ হবে।
যমুনায় গ্যাস সরবরাহ করে তিতাস গ্যাস। তারাকান্দি তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির টেকনিশিয়ান এ বি এম নূর ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি গ্যাসের চাপ কম থাকায় যমুনা সার কারখানায় প্রয়োজনমাফিক গ্যাস সরবরাহ দেওয়া যাচ্ছে না। বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিংয়ের কারণে গ্যাস সরবরাহ করা যাচ্ছে না বলে তিতাস কর্তৃপক্ষ তাঁকে জানিয়ে দিয়েছে।’
এদিকে সময়মতো সার না পেলে পুরো অঞ্চলের কৃষকেরাই বিপদে পড়বে বলে জানিয়েছেন সরিষাবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, এ অঞ্চলের কৃষকেরা যমুনার সার ব্যবহারে বেশি আগ্রহী। যমুনার সার না পেলে তাঁরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। যমুনার উৎপাদন এভাবে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলে সামনের বোরো-আমন মৌসুমে এ অঞ্চলের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না। অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
সার্বিক বিষয়ে যমুনা সার কারখানার মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) আব্দুল হাকিম বলেন, ‘গত ২২ জুন থেকে উৎপাদন বন্ধ। পাইপে গ্যাস নেই। তিতাস কর্তৃপক্ষ গ্যাস সরবরাহ করতে পারছে না। উৎপাদন বন্ধ থাকায় কৃষক, ডিলারসহ সংশ্লিষ্ট সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এর মধ্যে বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিং হচ্ছে। ফলে কারখানার উৎপাদন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। সঠিক মাপে ও চাপে গ্যাস সরবরাহ না পেলে কারখানার মূল্যবান যন্ত্র ও যন্ত্রাংশের ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।’
সালাহউদ্দিন আম্মার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত পোষ্য কোটা ১ শতাংশ কমিয়ে ৩ শতাংশ নির্ধারণ করে
১৫ মিনিট আগেঝিনাইদহ শহরের হামদহ ট্রাক টার্মিনাল এলাকায় ব্রয়লার বিস্ফোরণে সাব্বির বিশ্বাস (১৭) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেরাজশাহীর মোহনপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় আব্দুর রহিম (৪৮) নামে এক স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কে মোহনপুরে এই ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেময়মনসিংহে স্বামী হত্যা মামলায় স্ত্রীসহ দুজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক আলী মনসুর এই রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগে