মহিউদ্দিন রানা, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ)
‘দেশ তো এহন বড়লোকের! আমরার মতো দিনমজুরের কপালে সুখ-শান্তি উইট্টা গেছে। গায়ে গতরে খাইট্টা (খেটে) যেই টেহা কামাই করি, সেই টেহা নিয়া বাজারে গিয়া জিনিসপাতির দাম হুনলে মাথা ঘুরে। বুক ফাইট্টা কান্দন (কান্না) আইয়ে। কইতেও পারি না, সইতেও পারি না।’
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার একটি বিল্ডিংয়ে কাজের ফাঁকে এভাবেই আক্ষেপের স্মরে কথাগুলো বলছিলেন রাজমিস্ত্রির সহকারী মো. সোহেল মিয়া। তাঁর বাড়ি ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের পুম্বাইল গ্রামে।
সোহেলের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের। আলাপকালে সোহেল বলেন, ‘অভাবের সংসারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি লাইগ্যাই তাহে। বাড়িত গেলে হুনি ঘরে তেল নাই, চাউল নাই, সাবান নাই, এইডা নাই, হেইডা নাই! খালি নাই আর নাই! এমুন অবস্থা যে ঘরের সুখ-শান্তি আর নাই।’
শুক্রবার ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার সাপ্তাহিক হাট ঘুরে দেখা যায়—চাল, ডাল, তেল, লবণ, শাক-সবজি, মাছ-মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকিছুরই দাম স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষদের সাধ্যের বাইরে। অন্য দিকে অতিবৃষ্টির কারণে এই অঞ্চলের অধিকাংশ কৃষকের উৎপাদিত শাক-সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কেজিতে বেড়েছে শাকসবজির দাম। ৫০ টাকা কেজির নিচে মিলছে না কোনো একটি সবজিও।
বাজারের একটি দোকান থেকে ১২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডার (এলপিজি) কিনে বাসায় ফিরছিলেন শফিউল্লাহ সুমন নামে পৌর এলাকার এক যুবক। তার সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, এক মাস আগে ১ হাজার ২৫০ টাকা দিয়ে কিনেছিলেন। আজ দোকানে গিয়ে শোনেন ২০০ টাকা বেড়ে ১ হাজার ৪৫০ টাকা হয়েছে।
ঘর্মাক্ত শরীরে কাঁধে গামছা ঝুলিয়ে পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন অটোরিকশার চালক সুজন মিয়া। হাতে বাজারের ব্যাগ। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম শুনে হাঁসফাঁস করছিলেন তিনি। সুজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাই, সারা দিনে কামাই মাত্র ৭০০ থেকে ৮০০ টেহা। এর মধ্যে গাড়ির প্রতিদিন দেওয়া লাগে ৩০০, এরপরে আছে রুট খরচ, দুপুরের খাওন, এইডা-সেইডা! দিন শেষে ২৫০ থেকে ৩০০ টেহার বেশি তাহেনা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান বাজারে এই টেহা দিয়া কী অয় কইন? চাউল, ডাইল, তেল কিনলে তরিতরকারি কিনতে পারি না, আবার তরিতরকারি কিনলে মসলাপাতির টেহা তাহেনা। তার ওপর পুলা-মাইয়্যার পড়ালেহার খরচ, অসুখ-বিসুখ তো লাইগ্যাই আছে।’
নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বমূল্যে ক্ষুব্ধ হোটেল কর্মচারী রুবেল মিয়া। তিনি বলেন, ‘পরিবার নিয়া কেমনে কেমনে চলি কইতে পারেন? মাসে বেতন পাই সাড়ে ৮ হাজার টাকা। সাদা ভাত আর সবজি খাইলে খরচ যায় ১২ থেকে ১৪ হাজার। এমন কোনো জিনিস বাকি নাই, যার দাম দুইগুণ থাকি তিনগুণ বাড়ে বাড়ে নাই। দাম বাড়ে কিন্তু কমেও না! এহন সংসার চালাইতে প্রতি মাসেই ধার দেনা করোন লাগে। এমনে চললে ধার দেনার জালে আটকাইয়া গলায় দড়ি দেওন লাগব।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাজার করতে আসা একজন বেসরকারি চাকরিজীবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে বেতন পেতাম ১৫ হাজার। এখনো তা ই পাই। কিন্তু নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ, তিনগুণ। আগের তুলনায় অর্ধেকও বাজার করি না। আগে সংসার চলার একটা ধারা ছিল। বর্তমানে সেই ধারার ব্যাপক ছন্দপতন ঘটেছে। ছেলে-মেয়েদের আবদার তো দূরের কথা, সংসার চালাতেই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে স্ত্রী-ছেলে-মেয়েদের কাছে দিন দিনই নিজের মুখটা ছোট হয়ে আসছে।’
কথা হয় বাজারের বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও। তারা জানালেন খুব বেশি লাভে তারাও ব্যবসা করছেন না। একেকটির পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে অন্যগুলো সম্পৃক্ত।
পৌর এলাকার ব্রয়লার মুরগির খুচরা বিক্রেতারা জানান, গবাদিপশুর খাদ্যের দাম বাড়ায় মাংসের দাম বেড়েছে। খাদ্যের দাম না কমলে মাংসের দাম কমার সুযোগ নেই।
পৌর বাজারের সবজি বিক্রেতা সুমন মিয়া, বাবুল মিয়া, ফারুক, আজিজুল হক, শাহজাহানসহ অনেকেই আজকের পত্রিকাকে জানান, বর্তমানে যে শীতকালীন সবজিগুলো বাজারে উঠেছে, সেগুলো অন্যান্য এলাকা থেকে অনেক দাম দিয়ে আমদানি করা। যে কারণে কম টাকায় বিক্রি করতে পারার সুযোগও নেই।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নুসরাত জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে না থাকার কারণে এ উপজেলায় এখনো শীতকালীন সবজি আবাদ শুরু হয়নি। যেগুলো বাজারে উঠেছে, সেগুলো অন্যান্য অঞ্চলে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে সারা বছরই ফলানো হয়। আর সিজন ছাড়া শাক-সবজির দাম একটু বেশিই থাকে’।
রবি মৌসুমের সবজি বাজারে উঠলে দাম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. হাফিজা জেসমিন বলেন, ‘মুদি দোকানে মূল্য তালিকা আছে কি না, সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে পণ্য বিক্রি করছে কি না, এ বিষয়ে প্রতিনিয়ত তদারকি করা হচ্ছে। কোনো অবস্থাতেই ব্যবসায়ীরা বাজারদরের অধিক দামে পণ্য বিক্রির সুযোগ নেই। যদি কেউ এমনটি করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘দেশ তো এহন বড়লোকের! আমরার মতো দিনমজুরের কপালে সুখ-শান্তি উইট্টা গেছে। গায়ে গতরে খাইট্টা (খেটে) যেই টেহা কামাই করি, সেই টেহা নিয়া বাজারে গিয়া জিনিসপাতির দাম হুনলে মাথা ঘুরে। বুক ফাইট্টা কান্দন (কান্না) আইয়ে। কইতেও পারি না, সইতেও পারি না।’
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার একটি বিল্ডিংয়ে কাজের ফাঁকে এভাবেই আক্ষেপের স্মরে কথাগুলো বলছিলেন রাজমিস্ত্রির সহকারী মো. সোহেল মিয়া। তাঁর বাড়ি ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের পুম্বাইল গ্রামে।
সোহেলের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের। আলাপকালে সোহেল বলেন, ‘অভাবের সংসারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি লাইগ্যাই তাহে। বাড়িত গেলে হুনি ঘরে তেল নাই, চাউল নাই, সাবান নাই, এইডা নাই, হেইডা নাই! খালি নাই আর নাই! এমুন অবস্থা যে ঘরের সুখ-শান্তি আর নাই।’
শুক্রবার ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার সাপ্তাহিক হাট ঘুরে দেখা যায়—চাল, ডাল, তেল, লবণ, শাক-সবজি, মাছ-মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকিছুরই দাম স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষদের সাধ্যের বাইরে। অন্য দিকে অতিবৃষ্টির কারণে এই অঞ্চলের অধিকাংশ কৃষকের উৎপাদিত শাক-সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কেজিতে বেড়েছে শাকসবজির দাম। ৫০ টাকা কেজির নিচে মিলছে না কোনো একটি সবজিও।
বাজারের একটি দোকান থেকে ১২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডার (এলপিজি) কিনে বাসায় ফিরছিলেন শফিউল্লাহ সুমন নামে পৌর এলাকার এক যুবক। তার সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, এক মাস আগে ১ হাজার ২৫০ টাকা দিয়ে কিনেছিলেন। আজ দোকানে গিয়ে শোনেন ২০০ টাকা বেড়ে ১ হাজার ৪৫০ টাকা হয়েছে।
ঘর্মাক্ত শরীরে কাঁধে গামছা ঝুলিয়ে পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন অটোরিকশার চালক সুজন মিয়া। হাতে বাজারের ব্যাগ। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম শুনে হাঁসফাঁস করছিলেন তিনি। সুজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাই, সারা দিনে কামাই মাত্র ৭০০ থেকে ৮০০ টেহা। এর মধ্যে গাড়ির প্রতিদিন দেওয়া লাগে ৩০০, এরপরে আছে রুট খরচ, দুপুরের খাওন, এইডা-সেইডা! দিন শেষে ২৫০ থেকে ৩০০ টেহার বেশি তাহেনা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান বাজারে এই টেহা দিয়া কী অয় কইন? চাউল, ডাইল, তেল কিনলে তরিতরকারি কিনতে পারি না, আবার তরিতরকারি কিনলে মসলাপাতির টেহা তাহেনা। তার ওপর পুলা-মাইয়্যার পড়ালেহার খরচ, অসুখ-বিসুখ তো লাইগ্যাই আছে।’
নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বমূল্যে ক্ষুব্ধ হোটেল কর্মচারী রুবেল মিয়া। তিনি বলেন, ‘পরিবার নিয়া কেমনে কেমনে চলি কইতে পারেন? মাসে বেতন পাই সাড়ে ৮ হাজার টাকা। সাদা ভাত আর সবজি খাইলে খরচ যায় ১২ থেকে ১৪ হাজার। এমন কোনো জিনিস বাকি নাই, যার দাম দুইগুণ থাকি তিনগুণ বাড়ে বাড়ে নাই। দাম বাড়ে কিন্তু কমেও না! এহন সংসার চালাইতে প্রতি মাসেই ধার দেনা করোন লাগে। এমনে চললে ধার দেনার জালে আটকাইয়া গলায় দড়ি দেওন লাগব।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাজার করতে আসা একজন বেসরকারি চাকরিজীবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে বেতন পেতাম ১৫ হাজার। এখনো তা ই পাই। কিন্তু নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ, তিনগুণ। আগের তুলনায় অর্ধেকও বাজার করি না। আগে সংসার চলার একটা ধারা ছিল। বর্তমানে সেই ধারার ব্যাপক ছন্দপতন ঘটেছে। ছেলে-মেয়েদের আবদার তো দূরের কথা, সংসার চালাতেই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে স্ত্রী-ছেলে-মেয়েদের কাছে দিন দিনই নিজের মুখটা ছোট হয়ে আসছে।’
কথা হয় বাজারের বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও। তারা জানালেন খুব বেশি লাভে তারাও ব্যবসা করছেন না। একেকটির পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে অন্যগুলো সম্পৃক্ত।
পৌর এলাকার ব্রয়লার মুরগির খুচরা বিক্রেতারা জানান, গবাদিপশুর খাদ্যের দাম বাড়ায় মাংসের দাম বেড়েছে। খাদ্যের দাম না কমলে মাংসের দাম কমার সুযোগ নেই।
পৌর বাজারের সবজি বিক্রেতা সুমন মিয়া, বাবুল মিয়া, ফারুক, আজিজুল হক, শাহজাহানসহ অনেকেই আজকের পত্রিকাকে জানান, বর্তমানে যে শীতকালীন সবজিগুলো বাজারে উঠেছে, সেগুলো অন্যান্য এলাকা থেকে অনেক দাম দিয়ে আমদানি করা। যে কারণে কম টাকায় বিক্রি করতে পারার সুযোগও নেই।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নুসরাত জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে না থাকার কারণে এ উপজেলায় এখনো শীতকালীন সবজি আবাদ শুরু হয়নি। যেগুলো বাজারে উঠেছে, সেগুলো অন্যান্য অঞ্চলে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে সারা বছরই ফলানো হয়। আর সিজন ছাড়া শাক-সবজির দাম একটু বেশিই থাকে’।
রবি মৌসুমের সবজি বাজারে উঠলে দাম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. হাফিজা জেসমিন বলেন, ‘মুদি দোকানে মূল্য তালিকা আছে কি না, সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে পণ্য বিক্রি করছে কি না, এ বিষয়ে প্রতিনিয়ত তদারকি করা হচ্ছে। কোনো অবস্থাতেই ব্যবসায়ীরা বাজারদরের অধিক দামে পণ্য বিক্রির সুযোগ নেই। যদি কেউ এমনটি করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৫ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
২৬ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
৩৭ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
৩৮ মিনিট আগে