যশোর প্রতিনিধি
বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও হামলার ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যশোরের মনিরামপুর উপজেলা। এ নিয়ে গত শুক্রবার দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে দুই পক্ষের লাগাম টানাতে শনিবার রাতে মনিরামপুর উপজেলা কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করে অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা বিএনপি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু।
তিনি বলেন, বিএনপির দুই পক্ষের কার্যক্রম নিয়ে নানা অভিযোগ এসেছে। কেন্দ্র থেকে বিষয়টি দেখতে বলা হয়। আমরা উপজেলা বিএনপির কার্যক্রম স্থগিত করেছি। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা যায়, দল ক্ষমতায় না থাকলেও কয়েক বছর ধরে উপজেলা বিএনপির মধ্যে দ্বিধাবিভক্তি রয়েছে। একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শহীদ ইকবাল, অন্য পক্ষের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মুছা। তবে ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হওয়ার পরে এই দ্বন্দ্ব আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকায় চাঁদাবাজি, দখল ও আধিপত্য বিস্তার নিয়েই মূলত এই দ্বন্দ্ব। এই বিরোধ পৌঁছেছে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত বুধবার রাতে পৌর শহরের একটি ওয়াজ মাহফিলে ১০-১২ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে মারামারি হয়। বৃহস্পতিবার রাতে এটিকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষ আবার দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় মুছা পক্ষের উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান মিন্টুর ব্যক্তিগত অফিস ভাঙচুর, লুটপাট ও আসবাবপত্র বের করে অগ্নিসংযোগ করা হয়। একই পক্ষের স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মাসুদ রানার দোকান ও সামনে থাকা একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
এ ঘটনায় মুছা পক্ষের অনুসারীরা উপজেলা বাজারে শোডাউন করে এবং অবস্থান নেয়। এদিকে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার পর বাজারে অবস্থান ও শোডাউন দেয় ইকবাল গ্রুপ। এ সময় মুছা পক্ষের উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান মিন্টুর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে বাজারে কয়েকটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে ইকবাল গ্রুপ। সেনাবাহিনী এলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। দুই পক্ষের নেতা-কর্মীরা পৌর শহরে মিছিল বের করলে ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিবেশ। দোকানপাট বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা। পাল্টাপাল্টি হামলা, ভাঙচুর, ফাঁকা গুলি ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি নজর কাড়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতাদের।
বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও হামলার ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যশোরের মনিরামপুর উপজেলা। এ নিয়ে গত শুক্রবার দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে দুই পক্ষের লাগাম টানাতে শনিবার রাতে মনিরামপুর উপজেলা কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করে অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা বিএনপি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু।
তিনি বলেন, বিএনপির দুই পক্ষের কার্যক্রম নিয়ে নানা অভিযোগ এসেছে। কেন্দ্র থেকে বিষয়টি দেখতে বলা হয়। আমরা উপজেলা বিএনপির কার্যক্রম স্থগিত করেছি। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা যায়, দল ক্ষমতায় না থাকলেও কয়েক বছর ধরে উপজেলা বিএনপির মধ্যে দ্বিধাবিভক্তি রয়েছে। একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শহীদ ইকবাল, অন্য পক্ষের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মুছা। তবে ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হওয়ার পরে এই দ্বন্দ্ব আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকায় চাঁদাবাজি, দখল ও আধিপত্য বিস্তার নিয়েই মূলত এই দ্বন্দ্ব। এই বিরোধ পৌঁছেছে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত বুধবার রাতে পৌর শহরের একটি ওয়াজ মাহফিলে ১০-১২ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে মারামারি হয়। বৃহস্পতিবার রাতে এটিকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষ আবার দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় মুছা পক্ষের উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান মিন্টুর ব্যক্তিগত অফিস ভাঙচুর, লুটপাট ও আসবাবপত্র বের করে অগ্নিসংযোগ করা হয়। একই পক্ষের স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মাসুদ রানার দোকান ও সামনে থাকা একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
এ ঘটনায় মুছা পক্ষের অনুসারীরা উপজেলা বাজারে শোডাউন করে এবং অবস্থান নেয়। এদিকে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার পর বাজারে অবস্থান ও শোডাউন দেয় ইকবাল গ্রুপ। এ সময় মুছা পক্ষের উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান মিন্টুর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে বাজারে কয়েকটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে ইকবাল গ্রুপ। সেনাবাহিনী এলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। দুই পক্ষের নেতা-কর্মীরা পৌর শহরে মিছিল বের করলে ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিবেশ। দোকানপাট বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা। পাল্টাপাল্টি হামলা, ভাঙচুর, ফাঁকা গুলি ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি নজর কাড়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতাদের।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে