গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
ঈদুল আজহা সামনে রেখে মেহেরপুর গাংনী উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বামন্দী পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড় বাড়ছে। উপজেলা ও মেহেরপুর জেলা ছাড়িয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এখানে আসছেন ক্রেতা ও ব্যবসায়ীরা।
গাংনীর বিভিন্ন খামারে রয়েছে অনেক গরু-ছাগল-ভেড়া। অনেক কৃষক শখের বসে পারিবারিকভাবেই মহিষ পালন করেন। গাংনীতে বেশ কয়েকটি ছাগল ও ভেড়ার বাণিজ্যিক খামার থাকলেও পারিবারিক খামারেও ছাগল ও ভেড়া বেশি পালিত হচ্ছে। বসতবাড়িতে দু-একটি গরু পালন করছে অনেক পরিবার। সারা বছর গরু পালনের পর এখন এসেছে বিক্রির সময়। খামিরিরা বামন্দী হাটে গরু তোলার পাশাপাশি নিজেদের খামারেও বিক্রি করেন গবাদি পশু।
স্থানীয়দের ধারণা, প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো এই হাট। হাটে গরু কিনতে আসা মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন দেশের বাইরে ছিলাম। ছুটিতে বাড়ি এসেছি পরিবারের সঙ্গে ঈদ করব বলে। হাটে এসে দেখি গরু ও ছাগলের দাম অনেক বেশি। তার পরও কিনব।
ছাগল ব্যবসায়ী আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘বামন্দী বাজারে বড় ছাগলের খুব চাহিদা। বিভিন্ন গ্রাম থেকে ছাগলগুলা কিনে আনছি। আর গ্রামের লোকজন প্রায় প্রতিটা বাড়িতে ছাগল লালন-পালন করে এবং কোরবানি উপলক্ষে বিক্রি করে। এবার ছাগলের অনেক দাম।’
গরু ব্যবসায়ী জাহিদুল ইসলাম বলেন, এবার গরুর বাজারদর ভালো রয়েছে। হাটে পর্যাপ্ত গরু উঠেছে। গরুর চাহিদাও রয়েছে ব্যাপক। আশপাশের বামন্দীর মতো বড় হাট আর নেই। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা আসেন এই বামন্দীর হাটে।
বামন্দী পশুহাট ইজারাদার সিরাজুল ইসলাম বলেন, মেহেরপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি পশুর হাট এটি। প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো এই হাট ঐতিহ্য বহন করে আসছে। সপ্তাহে দুই দিন সোমবার ও শুক্রবার এই হাট বসে। কেউ যেন প্রতারণার শিকার না হয়, সে জন্য আমরা সব সময় নিরাপত্তা নিশ্চিতের চেষ্টা করি।
গাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্র জানায়, গাংনী উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৩০২টি পশু। এর মধ্যে গরু ৪০ হাজার ৭৮০টি, ছাগল ৯৪ হাজার ১৫১টি, মহিষ ৪৩৫টি, ভেড়া ১ হাজার ৯৩৬টি। চাহিদা রয়েছে ৪৫ হাজার ২৩৮টি। উদ্বৃত্ত রয়েছে ৯২ হাজার ৬৪টি।
গাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, গাংনী উপজেলায় কোরবানিযোগ্য যেসব পশু প্রস্তুত রয়েছে, তা গাংনীসহ জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকার কোরবানির পশুর চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অর্থাৎ চাহিদার চেয়ে বেশি পশুর জোগান রয়েছে গাংনী উপজেলায়।
তিনি আরও বলেন, ‘মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় সবচেয়ে বড় পশুর হাট বামন্দী। সপ্তাহে দুই দিন শুক্র ও সোমবার এই হাট বসে। হাটে কোনো পশু অসুস্থ হয়ে গেলে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আমাদের মেডিকেল টিম সেখানে রয়েছে।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রীতম সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদ সামনে রেখে যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে জন্য বামন্দী পশুর হাটে পর্যাপ্ত পুলিশ, জাল নোট শনাক্ত করার মেশিনসহ সব ব্যবস্থা রয়েছে।
ঈদুল আজহা সামনে রেখে মেহেরপুর গাংনী উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বামন্দী পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড় বাড়ছে। উপজেলা ও মেহেরপুর জেলা ছাড়িয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এখানে আসছেন ক্রেতা ও ব্যবসায়ীরা।
গাংনীর বিভিন্ন খামারে রয়েছে অনেক গরু-ছাগল-ভেড়া। অনেক কৃষক শখের বসে পারিবারিকভাবেই মহিষ পালন করেন। গাংনীতে বেশ কয়েকটি ছাগল ও ভেড়ার বাণিজ্যিক খামার থাকলেও পারিবারিক খামারেও ছাগল ও ভেড়া বেশি পালিত হচ্ছে। বসতবাড়িতে দু-একটি গরু পালন করছে অনেক পরিবার। সারা বছর গরু পালনের পর এখন এসেছে বিক্রির সময়। খামিরিরা বামন্দী হাটে গরু তোলার পাশাপাশি নিজেদের খামারেও বিক্রি করেন গবাদি পশু।
স্থানীয়দের ধারণা, প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো এই হাট। হাটে গরু কিনতে আসা মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন দেশের বাইরে ছিলাম। ছুটিতে বাড়ি এসেছি পরিবারের সঙ্গে ঈদ করব বলে। হাটে এসে দেখি গরু ও ছাগলের দাম অনেক বেশি। তার পরও কিনব।
ছাগল ব্যবসায়ী আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘বামন্দী বাজারে বড় ছাগলের খুব চাহিদা। বিভিন্ন গ্রাম থেকে ছাগলগুলা কিনে আনছি। আর গ্রামের লোকজন প্রায় প্রতিটা বাড়িতে ছাগল লালন-পালন করে এবং কোরবানি উপলক্ষে বিক্রি করে। এবার ছাগলের অনেক দাম।’
গরু ব্যবসায়ী জাহিদুল ইসলাম বলেন, এবার গরুর বাজারদর ভালো রয়েছে। হাটে পর্যাপ্ত গরু উঠেছে। গরুর চাহিদাও রয়েছে ব্যাপক। আশপাশের বামন্দীর মতো বড় হাট আর নেই। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা আসেন এই বামন্দীর হাটে।
বামন্দী পশুহাট ইজারাদার সিরাজুল ইসলাম বলেন, মেহেরপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি পশুর হাট এটি। প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো এই হাট ঐতিহ্য বহন করে আসছে। সপ্তাহে দুই দিন সোমবার ও শুক্রবার এই হাট বসে। কেউ যেন প্রতারণার শিকার না হয়, সে জন্য আমরা সব সময় নিরাপত্তা নিশ্চিতের চেষ্টা করি।
গাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্র জানায়, গাংনী উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৩০২টি পশু। এর মধ্যে গরু ৪০ হাজার ৭৮০টি, ছাগল ৯৪ হাজার ১৫১টি, মহিষ ৪৩৫টি, ভেড়া ১ হাজার ৯৩৬টি। চাহিদা রয়েছে ৪৫ হাজার ২৩৮টি। উদ্বৃত্ত রয়েছে ৯২ হাজার ৬৪টি।
গাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, গাংনী উপজেলায় কোরবানিযোগ্য যেসব পশু প্রস্তুত রয়েছে, তা গাংনীসহ জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকার কোরবানির পশুর চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অর্থাৎ চাহিদার চেয়ে বেশি পশুর জোগান রয়েছে গাংনী উপজেলায়।
তিনি আরও বলেন, ‘মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় সবচেয়ে বড় পশুর হাট বামন্দী। সপ্তাহে দুই দিন শুক্র ও সোমবার এই হাট বসে। হাটে কোনো পশু অসুস্থ হয়ে গেলে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আমাদের মেডিকেল টিম সেখানে রয়েছে।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রীতম সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদ সামনে রেখে যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে জন্য বামন্দী পশুর হাটে পর্যাপ্ত পুলিশ, জাল নোট শনাক্ত করার মেশিনসহ সব ব্যবস্থা রয়েছে।
কবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
২ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
১৪ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
১৫ মিনিট আগেবরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরীফুর রহমান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন
২২ মিনিট আগে