শাহীন আক্তার পলাশ, শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় সার নিয়ে বিসিআইসি অনুমোদিত বেশ কয়েকজন সার ডিলাররা বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। কোন নিয়মনীতি না মেনেই তাঁরা চলছেন আপন মনে। এমন পরিস্থিতিতে শৈলকুপায় ইউরিয়াসহ অন্যান্য সারের কৃত্রিম সংকটের আশংকা দেখা দিয়েছে। কৃষকেরা হয়ে পড়েছেন দিশেহারা।
শৈলকুপায় উপজেলায় পৌরসভাসহ ১৪ ইউনিয়নে ১৫ জন বিসিআইসি অনুমোদিত সার ডিলার রয়েছেন। এ ছাড়া প্রতি ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে ১ জন করে মোট ৯ জন সাব-ডিলার রয়েছেন। তবে সরকার অনুমোদিত এই ডিলারদের অনেকেই সরকারী নির্দেশনা থোড়ায় কেয়ার করে স্ব-স্ব ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডে না থেকে উপজেলা সদরে বসে রমরমা সার বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। যার সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে কৃষিতে।
উপজেলার ৯ নম্বর মনোহরপুর ইউনিয়নের ডিলার গোলাম নবী, ৮ নম্বর ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের নিধির সাহা, ১২ নম্বর নিত্যানন্দনপুর ইউনিয়নের জগলুল বাদশা বিসিআইসি ডিলারের শর্তভঙ্গ করে ২০০৯ সাল থেকেই শৈলকুপা শহরে সার বিক্রি করছেন। এ ছাড়া প্রায় অর্ধশত সাব-ডিলারও একই পথ অনুসরণ করে পৌর শহরে সার-কীটনাশক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এতে কৃষকদের বাড়তি পয়সা গুনতে হচ্ছে সার-কীটনাশকে। তৈরী হচ্ছে সার-কীটনাশকরে কৃত্রিম সংকট। ডিলার পর্যায়ে ৫০ কেজির ১ বস্তা ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি, সাদা-কালো) ১ হাজার টাকা আর চাষি পর্যায়ে ১ হাজার ১শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ডিএপি সার ডিলার পর্যায়ে ৭শ টাকা আর চাষি পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৮২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বাজারে ১১শ টাকার ইউরিয়া সার চাষিরা কিনছেন ১৪শ থেকে ১৫শ টাকা বস্তা দরে। খুব গোপনে এভাবে সার বিক্রি করে আসছেন কতিপয় অসাধু ডিলার ও সাব-ডিলার। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সার ডিলারদের ক্যাশ মেমোর মাধ্যমে চাষিদের কাছে সার বিক্রির নিয়ম থাকলেও বেশি দামে বিক্রির কারণে তা করছেন না ডিলাররা। কিছু ডিলার সিন্ডিকেট করে এমন নানা কারসাজি করে আসছে বলে অভিযোগ। তবে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সরেজমিন কিছু তদারকিতে স্বস্তি দেখা গেছে কৃষকদের মাঝে। প্রতিনিয়ত এমন অভিযানের দাবি তাদের।
গত ৫ আগষ্ট ৭ নম্বর হাকিমপুর ইউনিয়নের বিসিআইসি ডিলার আলম মোল্লার গোডাউনে উপজেলা সার-বীজ মনিটরিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা লিজা অভিযান পরিচালনা করেন। তিন জানতে পারেন, গোডাউনে নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে সাড়ে ৩শ বস্তা ইউরিয়া কম রয়েছে। এই সার বিক্রি করে দেয়া হয় পৌরসভার সাব-ডিলার শমসের মোল্লার কাছে। এমন ঘটনায় জরিমানাও করা হয় আলম মোল্লাকে। এ সময় আলম মোল্লা উপস্থিত না থাকায় তাঁর ছেলে নোমান পারভেজকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং সাড়ে ৩শ বস্তা সার ফিরিয়ে আনা হয়। তবে, আলম মোল্লার ছেলে নোমান পারভেজের দাবি, ‘গোডাউনে জায়গা কম থাকায় অন্যত্র সার সরিয়ে রেখেছিলেন, বিক্রির উদ্দেশ্যে নয়। আর তাঁকে জরিমানা করা হয়েছে বেশী দামে সার বিক্রির দায়ে।’
এদিকে, এক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঝিনাইদহের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আজগর আলী ও ডিটিও বিজয় কৃষ্ণ হালদার অভিযুক্ত ডিলার আলম মোল্লার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে তদন্তে আসেন। তাঁরা তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র—রেজিস্টার, সার বিক্রির মেমো/রিসিভ কপি দেখাতে না পারাসহ নানা অনিয়ম দেখতে পান।
উপজেলার হরিহরা গ্রামের চাষী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সার ডিলারদের কাছে সরকারি দরে ক্যাশ মেমোসহ সার কিনতে গেলে সার নেই বলে ছাফ জানিয়ে দেয়। আর বেশি দামে নিলেই পাওয়া যায় পর্যাপ্ত সার। তাই ডিলাররা সারের ১–৫ বস্তার মেমো না করে বিভিন্ন দোকানদারের নামে শত শত বস্তার মেমো করছেন। আর আমার মত সাধারণ চাষিদের কাছে মেমো ছাড়া বেশি দামে বিক্রি করছেন।’
বিএসএ ঝিনাইদহ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুল বলেন, ‘আমরা নিয়মনীতির মধ্যে থেকেই ব্যবসা পরিচালনা করছি। এর মধ্যে কেউ যদি নিয়ম না মেনে ব্যবসা করে তার দায়ভার আমরা নিতে পারি না।’
শৈলকুপা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ডক্টর মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘সরকারের সার ব্যবস্থাপনা আইন–২০০৬ এর ১২ (৩) ধারা অনুযায়ী বিসিআইসি সার ডিলার আলম মোল্লাকে (তাঁর অনুপস্থিতিতে ছেলেকে) ১৫ হাজার টাকা জরিমানা ও বিক্রি করে দেওয়া সাড়ে ৩শ বস্তা ইউরিয়া সার ফেরত আনা হয়েছে। এ ছাড়া এই ডিলার বিধি বহির্ভূতভাবে পৌর এলাকার কলেজ রোডে মেসার্স মকবুল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি দোকানকে লাইসেন্স ছাড়া কীটনাশক বিক্রির অনুমতি দেয়। যা সম্পূর্ণ বিধিবহির্ভূত ও অবৈধ।’ তিনি আরও বলেন, ‘কেউ সারের কৃত্রিম সংকট বা সিন্ডিকেটের চেষ্টা করলে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং সার মজুদকারী ও বেশী দামে সার বিক্রির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত থাকবে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঝিনাইদহের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আজগর আলী জানান, শৈলকুপা উপজেলায় মনোহরপুর ইউনিয়নের সার ডিলার গোলাম নবী, ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের নিধির সাহা, নিত্যানন্দনপুর ইউনিয়নের জগলুল বাদশা বিসিআইসি ডিলার হওয়ার শর্তভঙ্গ করে ২০০৯ সাল থেকে শৈলকুপা শহরে সার বিক্রি করে আসছে। তিনি বলেন, ‘আইনভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধেও দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় সার নিয়ে বিসিআইসি অনুমোদিত বেশ কয়েকজন সার ডিলাররা বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। কোন নিয়মনীতি না মেনেই তাঁরা চলছেন আপন মনে। এমন পরিস্থিতিতে শৈলকুপায় ইউরিয়াসহ অন্যান্য সারের কৃত্রিম সংকটের আশংকা দেখা দিয়েছে। কৃষকেরা হয়ে পড়েছেন দিশেহারা।
শৈলকুপায় উপজেলায় পৌরসভাসহ ১৪ ইউনিয়নে ১৫ জন বিসিআইসি অনুমোদিত সার ডিলার রয়েছেন। এ ছাড়া প্রতি ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে ১ জন করে মোট ৯ জন সাব-ডিলার রয়েছেন। তবে সরকার অনুমোদিত এই ডিলারদের অনেকেই সরকারী নির্দেশনা থোড়ায় কেয়ার করে স্ব-স্ব ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডে না থেকে উপজেলা সদরে বসে রমরমা সার বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। যার সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে কৃষিতে।
উপজেলার ৯ নম্বর মনোহরপুর ইউনিয়নের ডিলার গোলাম নবী, ৮ নম্বর ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের নিধির সাহা, ১২ নম্বর নিত্যানন্দনপুর ইউনিয়নের জগলুল বাদশা বিসিআইসি ডিলারের শর্তভঙ্গ করে ২০০৯ সাল থেকেই শৈলকুপা শহরে সার বিক্রি করছেন। এ ছাড়া প্রায় অর্ধশত সাব-ডিলারও একই পথ অনুসরণ করে পৌর শহরে সার-কীটনাশক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এতে কৃষকদের বাড়তি পয়সা গুনতে হচ্ছে সার-কীটনাশকে। তৈরী হচ্ছে সার-কীটনাশকরে কৃত্রিম সংকট। ডিলার পর্যায়ে ৫০ কেজির ১ বস্তা ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি, সাদা-কালো) ১ হাজার টাকা আর চাষি পর্যায়ে ১ হাজার ১শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ডিএপি সার ডিলার পর্যায়ে ৭শ টাকা আর চাষি পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৮২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বাজারে ১১শ টাকার ইউরিয়া সার চাষিরা কিনছেন ১৪শ থেকে ১৫শ টাকা বস্তা দরে। খুব গোপনে এভাবে সার বিক্রি করে আসছেন কতিপয় অসাধু ডিলার ও সাব-ডিলার। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সার ডিলারদের ক্যাশ মেমোর মাধ্যমে চাষিদের কাছে সার বিক্রির নিয়ম থাকলেও বেশি দামে বিক্রির কারণে তা করছেন না ডিলাররা। কিছু ডিলার সিন্ডিকেট করে এমন নানা কারসাজি করে আসছে বলে অভিযোগ। তবে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সরেজমিন কিছু তদারকিতে স্বস্তি দেখা গেছে কৃষকদের মাঝে। প্রতিনিয়ত এমন অভিযানের দাবি তাদের।
গত ৫ আগষ্ট ৭ নম্বর হাকিমপুর ইউনিয়নের বিসিআইসি ডিলার আলম মোল্লার গোডাউনে উপজেলা সার-বীজ মনিটরিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা লিজা অভিযান পরিচালনা করেন। তিন জানতে পারেন, গোডাউনে নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে সাড়ে ৩শ বস্তা ইউরিয়া কম রয়েছে। এই সার বিক্রি করে দেয়া হয় পৌরসভার সাব-ডিলার শমসের মোল্লার কাছে। এমন ঘটনায় জরিমানাও করা হয় আলম মোল্লাকে। এ সময় আলম মোল্লা উপস্থিত না থাকায় তাঁর ছেলে নোমান পারভেজকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং সাড়ে ৩শ বস্তা সার ফিরিয়ে আনা হয়। তবে, আলম মোল্লার ছেলে নোমান পারভেজের দাবি, ‘গোডাউনে জায়গা কম থাকায় অন্যত্র সার সরিয়ে রেখেছিলেন, বিক্রির উদ্দেশ্যে নয়। আর তাঁকে জরিমানা করা হয়েছে বেশী দামে সার বিক্রির দায়ে।’
এদিকে, এক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঝিনাইদহের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আজগর আলী ও ডিটিও বিজয় কৃষ্ণ হালদার অভিযুক্ত ডিলার আলম মোল্লার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে তদন্তে আসেন। তাঁরা তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র—রেজিস্টার, সার বিক্রির মেমো/রিসিভ কপি দেখাতে না পারাসহ নানা অনিয়ম দেখতে পান।
উপজেলার হরিহরা গ্রামের চাষী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সার ডিলারদের কাছে সরকারি দরে ক্যাশ মেমোসহ সার কিনতে গেলে সার নেই বলে ছাফ জানিয়ে দেয়। আর বেশি দামে নিলেই পাওয়া যায় পর্যাপ্ত সার। তাই ডিলাররা সারের ১–৫ বস্তার মেমো না করে বিভিন্ন দোকানদারের নামে শত শত বস্তার মেমো করছেন। আর আমার মত সাধারণ চাষিদের কাছে মেমো ছাড়া বেশি দামে বিক্রি করছেন।’
বিএসএ ঝিনাইদহ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুল বলেন, ‘আমরা নিয়মনীতির মধ্যে থেকেই ব্যবসা পরিচালনা করছি। এর মধ্যে কেউ যদি নিয়ম না মেনে ব্যবসা করে তার দায়ভার আমরা নিতে পারি না।’
শৈলকুপা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ডক্টর মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘সরকারের সার ব্যবস্থাপনা আইন–২০০৬ এর ১২ (৩) ধারা অনুযায়ী বিসিআইসি সার ডিলার আলম মোল্লাকে (তাঁর অনুপস্থিতিতে ছেলেকে) ১৫ হাজার টাকা জরিমানা ও বিক্রি করে দেওয়া সাড়ে ৩শ বস্তা ইউরিয়া সার ফেরত আনা হয়েছে। এ ছাড়া এই ডিলার বিধি বহির্ভূতভাবে পৌর এলাকার কলেজ রোডে মেসার্স মকবুল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি দোকানকে লাইসেন্স ছাড়া কীটনাশক বিক্রির অনুমতি দেয়। যা সম্পূর্ণ বিধিবহির্ভূত ও অবৈধ।’ তিনি আরও বলেন, ‘কেউ সারের কৃত্রিম সংকট বা সিন্ডিকেটের চেষ্টা করলে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং সার মজুদকারী ও বেশী দামে সার বিক্রির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত থাকবে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঝিনাইদহের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আজগর আলী জানান, শৈলকুপা উপজেলায় মনোহরপুর ইউনিয়নের সার ডিলার গোলাম নবী, ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের নিধির সাহা, নিত্যানন্দনপুর ইউনিয়নের জগলুল বাদশা বিসিআইসি ডিলার হওয়ার শর্তভঙ্গ করে ২০০৯ সাল থেকে শৈলকুপা শহরে সার বিক্রি করে আসছে। তিনি বলেন, ‘আইনভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধেও দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানায় বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে চলমান আন্দোলনের সময় অন্য একটি কারখানার শ্রমিকেরা নিজস্ব দাবি নিয়ে সড়ক অবরোধ করে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে শ্রমিকেরা স্থানীয় বাসিন্দাদের মারধর করে। এ নিয়ে ত্রিমুখী সংঘর্ষ বাধে। পরে বিক্ষুব্
৩৮ মিনিট আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জে বিদ্যুতায়িত হয়ে মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে নবীগঞ্জ পৌরসভার গয়াহরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনাব্যতা সংকটে কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গত ১১ দিনে ফেরত গেছে ২ শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। ৮ নভেম্বর সকাল থেকে ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)।
১ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শিয়ালের কামড়ে এক শিক্ষার্থীসহ তিনজন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে ক্যাম্পাসের ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় শিয়ালের আক্রমণের শিকার হন তাঁরা। সবাইকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে