মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা সদর উপজেলার গোপালগ্রাম ইউনিয়নের শিয়ালজুড়ি গ্রামে সরকারি প্রকল্পের গাছ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের নির্দেশে কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার সকালে গাছ কেটে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দেন তিনি। গাছ কাটার নির্দেশ দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন চেয়ারম্যান।
স্থানীয় লোকজন জানান, গোপালগ্রামের ইউপি চেয়ারম্যান নাসিরুল ইসলাম মিলনের নির্দেশে স্থানীয় ইমামুল (৩০) নামের এক ব্যক্তি সরকারিভাবে লাগানো বিভিন্ন প্রজাতির ছয়টি গাছ গতকাল সকালে কেটে বিক্রি করে দিয়েছেন।
২০০৩ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) মাগুরা সদর থেকে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে গাছগুলো লাগানো হয় সড়ক সুরক্ষার জন্য। ওই এলাকা ছাড়াও আশপাশের গোয়ালবাথান, সংকোচখালী, বাহারবাগ এলাকায় বনায়ন কর্মসূচি করে এলজিইডি। এই প্রকল্পের তখনকার প্রতিনিধি ইয়াকুব বিশ্বাস এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘সরকারি গাছ এভাবে কাটার নিয়ম নেই। তা ছোট কিংবা বড় আকারের হোক।’
গাছ কেটে নেওয়ার বিষয়ে ইমামুল জানান, তিনি চেয়ারম্যানের নির্দেশে ওই গাছগুলো কেটেছেন। তাঁর ভাগে দুই হাজার টাকা পাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি এখনো পাননি।
সরেজমিন আজ শনিবার সকালে শিয়ালজুড়ি গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, কেটে নেওয়া ছয়টি বড় গাছের গোড়ার অংশ রয়েছে। গাছের কাঠ অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আশরাফুল ইসলাম জানান, গাছগুলো সরকারি সম্পদ। এগুলো কীভাবে কেটে বিক্রি হয়ে গেল তা তিনি জানেন না বলে দাবি করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘চেয়ারম্যান সরকারি দলের তাই ক্ষমতা দেখান। নিজের ইচ্ছেমতো কাজ করেন। সরকারি নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে গাছ কেটে বিক্রি করে তাঁর সমর্থকদের মন জুগিয়ে চলেন। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদে নিয়মিত বসেন না। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হওয়ায় সেখানেই সময় দেন।’
এ বিষয়ে গোপালগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান নাসিরুল ইসলাম মিলন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছগুলো পাশের জমিতে পড়েছিল। কৃষকদের সমস্যা হচ্ছিল। তাই কেটে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি। এটা বিক্রি করে ওই কৃষকেরা খুব বেশি লাভবান, তা নয়। বড়জোর ৫০০ টাকা পাবেন।’ গাছ কাটায় খুব একটা ক্ষতি দেখেন না বলে জানান তিনি।
সরকারি গাছ কাটার বিষয়ে শত্রুজিৎপুর পুলিশ ফাঁড়ির সহাকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. কামরুজ্জামান জানান, ঘটনা শোনার পরপরই গাছ কাটার জায়গায় যান তিনি। মাটির সড়কের পাশে গাছগুলো ততক্ষণে কেটে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এ বিষয়ে ফাঁড়িতে কেউ অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
মাগুরা সদর উপজেলার গোপালগ্রাম ইউনিয়নের শিয়ালজুড়ি গ্রামে সরকারি প্রকল্পের গাছ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের নির্দেশে কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার সকালে গাছ কেটে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দেন তিনি। গাছ কাটার নির্দেশ দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন চেয়ারম্যান।
স্থানীয় লোকজন জানান, গোপালগ্রামের ইউপি চেয়ারম্যান নাসিরুল ইসলাম মিলনের নির্দেশে স্থানীয় ইমামুল (৩০) নামের এক ব্যক্তি সরকারিভাবে লাগানো বিভিন্ন প্রজাতির ছয়টি গাছ গতকাল সকালে কেটে বিক্রি করে দিয়েছেন।
২০০৩ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) মাগুরা সদর থেকে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে গাছগুলো লাগানো হয় সড়ক সুরক্ষার জন্য। ওই এলাকা ছাড়াও আশপাশের গোয়ালবাথান, সংকোচখালী, বাহারবাগ এলাকায় বনায়ন কর্মসূচি করে এলজিইডি। এই প্রকল্পের তখনকার প্রতিনিধি ইয়াকুব বিশ্বাস এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘সরকারি গাছ এভাবে কাটার নিয়ম নেই। তা ছোট কিংবা বড় আকারের হোক।’
গাছ কেটে নেওয়ার বিষয়ে ইমামুল জানান, তিনি চেয়ারম্যানের নির্দেশে ওই গাছগুলো কেটেছেন। তাঁর ভাগে দুই হাজার টাকা পাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি এখনো পাননি।
সরেজমিন আজ শনিবার সকালে শিয়ালজুড়ি গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, কেটে নেওয়া ছয়টি বড় গাছের গোড়ার অংশ রয়েছে। গাছের কাঠ অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আশরাফুল ইসলাম জানান, গাছগুলো সরকারি সম্পদ। এগুলো কীভাবে কেটে বিক্রি হয়ে গেল তা তিনি জানেন না বলে দাবি করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘চেয়ারম্যান সরকারি দলের তাই ক্ষমতা দেখান। নিজের ইচ্ছেমতো কাজ করেন। সরকারি নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে গাছ কেটে বিক্রি করে তাঁর সমর্থকদের মন জুগিয়ে চলেন। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদে নিয়মিত বসেন না। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হওয়ায় সেখানেই সময় দেন।’
এ বিষয়ে গোপালগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান নাসিরুল ইসলাম মিলন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছগুলো পাশের জমিতে পড়েছিল। কৃষকদের সমস্যা হচ্ছিল। তাই কেটে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি। এটা বিক্রি করে ওই কৃষকেরা খুব বেশি লাভবান, তা নয়। বড়জোর ৫০০ টাকা পাবেন।’ গাছ কাটায় খুব একটা ক্ষতি দেখেন না বলে জানান তিনি।
সরকারি গাছ কাটার বিষয়ে শত্রুজিৎপুর পুলিশ ফাঁড়ির সহাকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. কামরুজ্জামান জানান, ঘটনা শোনার পরপরই গাছ কাটার জায়গায় যান তিনি। মাটির সড়কের পাশে গাছগুলো ততক্ষণে কেটে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এ বিষয়ে ফাঁড়িতে কেউ অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
নিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
৩ ঘণ্টা আগে