রুবায়েত হোসেন, খুবি
বসন্তকে ঋতুরাজ বলা হলেও অনেকের চোখে গ্রীষ্ম হচ্ছে পুষ্প উৎসবের ঋতু। এই গ্রীষ্মের ফুল হিসেবে রাধাচূড়া, সোনালু বা জারুল ফুলের সৌন্দর্যও কম নয়। তবে কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম উদ্ভাসের কাছে যেন ফিকে হয়ে যায় অন্য সব ফুলের সৌন্দর্য।
তপ্ত গ্রীষ্মে প্রকৃতি যখন প্রখর রোদে পুড়তে শুরু করে, কৃষ্ণচূড়া তখন জানিয়ে দেয় তার আগমনবার্তা। ঠিক তেমনিভাবে গ্রীষ্মের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) ক্যাম্পাসের ভাঁজে ভাঁজে এখন ডানা মেলেছে রক্তলাল কৃষ্ণচূড়া। লাল টুকটুকে কৃষ্ণচূড়া ফুলের আগমনে নয়নাভিরাম সাজে সেজেছে খুবি।
বৈশাখ মাস, গাছে গাছে বের হচ্ছে নতুন পাতা, আর সেই পাতার মুখে উঁকি মারছে ফুল। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক দিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলেই বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় কৃষ্ণচূড়ার গাছ। গাঢ় লাল আর হলুদ রঙের ফুলে ছেয়ে গেছে পুরো কৃষ্ণচূড়া গাছ।
ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের খান বাহাদুর আহছানউল্লা হল, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, খান জাহান আলী হল, কটকা স্মৃতিসৌধ, লেকের পাড়, একাডেমিক ভবনের সামনেসহ বিভিন্ন জায়গায় রং ছড়াচ্ছে ফুটন্ত লাল টুকটুকে কৃষ্ণচূড়া।
ঝিরিঝিরি পাতার মাঝে বের হয়েছে ফুল। আর সেই ফুল মন কেড়ে নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রকৃতিপ্রেমীদের। শস্য-শ্যামলা আর সবুজে ঘেরা বাংলার রূপ, এই রূপকে আরও নতুন করে রূপ দিচ্ছে কৃষ্ণচূড়ার গাছ। ছাত্রছাত্রী ছাড়াও ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরাও দাঁড়িয়ে উপভোগ করছেন কৃষ্ণচূড়ার ছড়িয়ে দেওয়া সৌন্দর্য।
ক্যাম্পাসের এ বাহারি রকমের ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। এমনকি দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন ফুলপ্রেমীরা। এসব জায়গায় বসে কেউ মনের সুখে ছবি, সেলফি তুলে সময় পার করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সাদিয়া তাবাসসুম বলেন, ‘কৃষ্ণচূড়া গাছ একটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতীক। আমাদের ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে এই গাছগুলো। আমি প্রতিদিন এই সৌন্দর্য উপভোগ করি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলে কর্মরত মালি আব্দুল করিম বলেন, ‘এ হলের সামনে দুইটি কৃষ্ণচূড়া গাছ আছে। এই গাছগুলো হলের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলছে।’ তিনি বলেন, ‘কৃষ্ণচূড়া গাছের দিকে তাকালে মন ভালো হয়ে যায়। আবার রোদে খারাপ লাগলে ওই কৃষ্ণচূড়া গাছ তলায় বসেন অনেকেই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের কটকা স্মৃতিসৌধের পাশে কৃষ্ণচূড়া গাছ তলায় বসে থাকা এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘গ্রীষ্মের দুপুরে স্বস্তি মেলে লাল কৃষ্ণচূড়ার ছায়ায়। নতুন রূপ পায় প্রিয় ক্যাম্পাস। দেখলে মনে হয় যেন রঙের মেলা। এই দৃশ্য উপভোগে থাকে সৌন্দর্য পিপাসুদের ভিড়। ক্যাম্পাসের কৃষ্ণচূড়ার ছবি দেখলে স্মৃতিতে ভেসে ওঠে অতীতের দিনগুলো।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়কে কীভাবে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা যায় এ প্রয়াস আমাদের সব সময় আছে থাকবে। বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী আমরা এগিয়ে চলেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় নানা প্রজাতির ফুল গাছ লাগানো হয়েছে। তার মধ্যে কৃষ্ণচূড়া অন্যতম। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা ছাড়াও ফুলের এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীরাও ছুটে আসছেন।’
বসন্তকে ঋতুরাজ বলা হলেও অনেকের চোখে গ্রীষ্ম হচ্ছে পুষ্প উৎসবের ঋতু। এই গ্রীষ্মের ফুল হিসেবে রাধাচূড়া, সোনালু বা জারুল ফুলের সৌন্দর্যও কম নয়। তবে কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম উদ্ভাসের কাছে যেন ফিকে হয়ে যায় অন্য সব ফুলের সৌন্দর্য।
তপ্ত গ্রীষ্মে প্রকৃতি যখন প্রখর রোদে পুড়তে শুরু করে, কৃষ্ণচূড়া তখন জানিয়ে দেয় তার আগমনবার্তা। ঠিক তেমনিভাবে গ্রীষ্মের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) ক্যাম্পাসের ভাঁজে ভাঁজে এখন ডানা মেলেছে রক্তলাল কৃষ্ণচূড়া। লাল টুকটুকে কৃষ্ণচূড়া ফুলের আগমনে নয়নাভিরাম সাজে সেজেছে খুবি।
বৈশাখ মাস, গাছে গাছে বের হচ্ছে নতুন পাতা, আর সেই পাতার মুখে উঁকি মারছে ফুল। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক দিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলেই বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় কৃষ্ণচূড়ার গাছ। গাঢ় লাল আর হলুদ রঙের ফুলে ছেয়ে গেছে পুরো কৃষ্ণচূড়া গাছ।
ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের খান বাহাদুর আহছানউল্লা হল, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, খান জাহান আলী হল, কটকা স্মৃতিসৌধ, লেকের পাড়, একাডেমিক ভবনের সামনেসহ বিভিন্ন জায়গায় রং ছড়াচ্ছে ফুটন্ত লাল টুকটুকে কৃষ্ণচূড়া।
ঝিরিঝিরি পাতার মাঝে বের হয়েছে ফুল। আর সেই ফুল মন কেড়ে নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রকৃতিপ্রেমীদের। শস্য-শ্যামলা আর সবুজে ঘেরা বাংলার রূপ, এই রূপকে আরও নতুন করে রূপ দিচ্ছে কৃষ্ণচূড়ার গাছ। ছাত্রছাত্রী ছাড়াও ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরাও দাঁড়িয়ে উপভোগ করছেন কৃষ্ণচূড়ার ছড়িয়ে দেওয়া সৌন্দর্য।
ক্যাম্পাসের এ বাহারি রকমের ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। এমনকি দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন ফুলপ্রেমীরা। এসব জায়গায় বসে কেউ মনের সুখে ছবি, সেলফি তুলে সময় পার করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সাদিয়া তাবাসসুম বলেন, ‘কৃষ্ণচূড়া গাছ একটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতীক। আমাদের ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে এই গাছগুলো। আমি প্রতিদিন এই সৌন্দর্য উপভোগ করি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলে কর্মরত মালি আব্দুল করিম বলেন, ‘এ হলের সামনে দুইটি কৃষ্ণচূড়া গাছ আছে। এই গাছগুলো হলের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলছে।’ তিনি বলেন, ‘কৃষ্ণচূড়া গাছের দিকে তাকালে মন ভালো হয়ে যায়। আবার রোদে খারাপ লাগলে ওই কৃষ্ণচূড়া গাছ তলায় বসেন অনেকেই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের কটকা স্মৃতিসৌধের পাশে কৃষ্ণচূড়া গাছ তলায় বসে থাকা এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘গ্রীষ্মের দুপুরে স্বস্তি মেলে লাল কৃষ্ণচূড়ার ছায়ায়। নতুন রূপ পায় প্রিয় ক্যাম্পাস। দেখলে মনে হয় যেন রঙের মেলা। এই দৃশ্য উপভোগে থাকে সৌন্দর্য পিপাসুদের ভিড়। ক্যাম্পাসের কৃষ্ণচূড়ার ছবি দেখলে স্মৃতিতে ভেসে ওঠে অতীতের দিনগুলো।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়কে কীভাবে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা যায় এ প্রয়াস আমাদের সব সময় আছে থাকবে। বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী আমরা এগিয়ে চলেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় নানা প্রজাতির ফুল গাছ লাগানো হয়েছে। তার মধ্যে কৃষ্ণচূড়া অন্যতম। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা ছাড়াও ফুলের এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীরাও ছুটে আসছেন।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৮ ঘণ্টা আগে