ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
সরকার চিনির দাম কেজিপ্রতি নির্ধারণ করে দিলেও মাগুরায় বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। গত ১০ মে সরকার এই দাম নির্ধারণ করে। কিন্তু এর প্রভাব চিনির বাজারে নেই। ভোক্তাদের অভিযোগ, সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা চিনির বাড়তি মূল্য নিয়ে আসছেন।
খোলা চিনি ১২০ টাকা ও প্যাকেটজাত ১২৫ টাকা কেজি নির্ধারণ করা হলেও মাগুরার পুরাতন বাজার, ভায়না মোড়, নতুন বাজারসহ শহরের কয়েকটি বাজারে খোলা চিনির কেজি ১৩০ থেকে ১৪২ টাকা নেওয়া হচ্ছে বলে আজ শুক্রবার সরেজমিন দেখা গেছে।
পুরাতন বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, চিনি কিনতে পাইকারি দাম পড়ছে ১২৭ টাকা থেকে ১৩২ টাকা। সেখানে আনা-নেওয়ার খরচসহ দাম পড়ে যাচ্ছে ১৪০ টাকা।
মুদিদোকানি স্বপন কুমার বলেন, ‘চিনি ১২০ টাকায় আমরা কিনতে পারছি না পরিবেশক থেকে। যার ফলে সামান্য লভ্যাংশ রেখে চিনি বিক্রি করতে হচ্ছে।’
খুচরা ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান অবশ্য চিনির দামের জন্য বড় ব্যবসায়ীদের কারসাজি বলে উল্লেখ করেন। তাঁর দোকানে চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা।
ভায়না এলাকায় চিনি কিনতে আসা মাজেদা খাতুন নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘চিনি শহরে ১৩০-১৪০ টাকা কেজি। একটু দূরে যান, গ্রামে চিনির কেজি ১৪৫ থেকে ১৬০ টাকাও পাবেন। যে যেভাবে পারছে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। সরকারের নির্ধারিত দাম বললে দোকানিরা হাসেন।’
নতুন বাজারে চিনি কিনতে আসা অপর এক ক্রেতা হাফিজ মোল্লা বলেন, শহর ও গ্রামে চিনির দাম ২০-৩৫ টাকা হেরফের আছে। অথচ সরকার ১২০ টাকা দাম বেঁধে দিয়েছে। কেউ মানছে না, আবার প্রশাসন থেকে নজরদারির অভাবে এরা সাহস পেয়ে যাচ্ছে।
এদিকে চিনির বাড়তি দামে প্রভাব পড়েছে মিষ্টি ও চায়ের দোকানে। যে মিষ্টি কেজিপ্রতি ১৮০ টাকা বিক্রি হতো, তা এখন ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
চা-দোকানি মানিক মিয়া বলেন, ‘চায়ে চিনি ছাড়া তো বানানো হয় না। চিনি ১৩০ টাকার ওপরে কেজি বিক্রি হচ্ছে। ফলে চায়ের দাম ৫ টাকা রাখলে তেমন লাভ নেই। অনেক জায়গায় চা ৭ টাকা কাপ বিক্রি হচ্ছে।’
চিনির দাম নিয়ে ক্রেতাদের এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পায়নি বলে জানান মাগুরা ভোক্তা অধিকার কর্মকর্তা মামুনুল হাসান। মোবাইল ফোনে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলেন, ‘সরকারনির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে আমরা খোঁজ রাখছি। ব্যবসায়ীদের বলেছি সঠিক দামে বিক্রি করতে। তবে কেউ যদি লিখিত অভিযোগ দেয়, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
সরকার চিনির দাম কেজিপ্রতি নির্ধারণ করে দিলেও মাগুরায় বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। গত ১০ মে সরকার এই দাম নির্ধারণ করে। কিন্তু এর প্রভাব চিনির বাজারে নেই। ভোক্তাদের অভিযোগ, সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা চিনির বাড়তি মূল্য নিয়ে আসছেন।
খোলা চিনি ১২০ টাকা ও প্যাকেটজাত ১২৫ টাকা কেজি নির্ধারণ করা হলেও মাগুরার পুরাতন বাজার, ভায়না মোড়, নতুন বাজারসহ শহরের কয়েকটি বাজারে খোলা চিনির কেজি ১৩০ থেকে ১৪২ টাকা নেওয়া হচ্ছে বলে আজ শুক্রবার সরেজমিন দেখা গেছে।
পুরাতন বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, চিনি কিনতে পাইকারি দাম পড়ছে ১২৭ টাকা থেকে ১৩২ টাকা। সেখানে আনা-নেওয়ার খরচসহ দাম পড়ে যাচ্ছে ১৪০ টাকা।
মুদিদোকানি স্বপন কুমার বলেন, ‘চিনি ১২০ টাকায় আমরা কিনতে পারছি না পরিবেশক থেকে। যার ফলে সামান্য লভ্যাংশ রেখে চিনি বিক্রি করতে হচ্ছে।’
খুচরা ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান অবশ্য চিনির দামের জন্য বড় ব্যবসায়ীদের কারসাজি বলে উল্লেখ করেন। তাঁর দোকানে চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা।
ভায়না এলাকায় চিনি কিনতে আসা মাজেদা খাতুন নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘চিনি শহরে ১৩০-১৪০ টাকা কেজি। একটু দূরে যান, গ্রামে চিনির কেজি ১৪৫ থেকে ১৬০ টাকাও পাবেন। যে যেভাবে পারছে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। সরকারের নির্ধারিত দাম বললে দোকানিরা হাসেন।’
নতুন বাজারে চিনি কিনতে আসা অপর এক ক্রেতা হাফিজ মোল্লা বলেন, শহর ও গ্রামে চিনির দাম ২০-৩৫ টাকা হেরফের আছে। অথচ সরকার ১২০ টাকা দাম বেঁধে দিয়েছে। কেউ মানছে না, আবার প্রশাসন থেকে নজরদারির অভাবে এরা সাহস পেয়ে যাচ্ছে।
এদিকে চিনির বাড়তি দামে প্রভাব পড়েছে মিষ্টি ও চায়ের দোকানে। যে মিষ্টি কেজিপ্রতি ১৮০ টাকা বিক্রি হতো, তা এখন ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
চা-দোকানি মানিক মিয়া বলেন, ‘চায়ে চিনি ছাড়া তো বানানো হয় না। চিনি ১৩০ টাকার ওপরে কেজি বিক্রি হচ্ছে। ফলে চায়ের দাম ৫ টাকা রাখলে তেমন লাভ নেই। অনেক জায়গায় চা ৭ টাকা কাপ বিক্রি হচ্ছে।’
চিনির দাম নিয়ে ক্রেতাদের এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পায়নি বলে জানান মাগুরা ভোক্তা অধিকার কর্মকর্তা মামুনুল হাসান। মোবাইল ফোনে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলেন, ‘সরকারনির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে আমরা খোঁজ রাখছি। ব্যবসায়ীদের বলেছি সঠিক দামে বিক্রি করতে। তবে কেউ যদি লিখিত অভিযোগ দেয়, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে