নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও খুলনা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘সমাবেশ পণ্ড করা যাবে না। এটা বিভাগীয় সমাবেশ, ১০ জেলার মানুষ হাজির হবেন। সরকারের চাপে মালিক সমিতি বাস বন্ধ করেছে। এক সময় মানুষ হজ করতে পায়ে হেঁটে মক্কায় যেত। আমাদের নেতা-কর্মীরা প্রয়োজনে পায়ে হেঁটে সমাবেশে যোগ দেবে।’
আজ বুধবার দুপুরে খুলনা নগরের কেডি ঘোষ রোডের বিএনপির কার্যালয়ে দলটির বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘সমাবেশ সফল না করতে সরকার নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে। এরই মধ্যে যশোর থেকে বিনা পরোয়ানায় ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাগেরহাট থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই আটক আর গ্রেপ্তার খেলা বহু পুরোনো। আমরা ভয় পাই না।’
শামসুজ্জামান দুদু আরও বলেন, ‘আমাদের দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ঘরবন্দী, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে। তিনি সরকারের ষড়যন্ত্রে দেশে আসতে পারছেন না। এদিকে সরকার দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে। তাই দেশের মানুষ ফুঁসে উঠেছে। আমরা এই সমাবেশ করছি দেশের মানুষের মুক্তির জন্য।’
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা নগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় প্রচার মিছিল, লিফলেট বিতরণ, মাইকিং করা হচ্ছে। সব এলাকা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ সমাবেশে আসার জন্য রেডি হয়ে আছে।
নগর আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, জ্বালানি, চাল, ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, ভোলায় নূরে আলম ও আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা, যশোরে আব্দুল আলীমকে নির্মমভাবে হত্যা, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে আগামী ২২ অক্টোবর খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ সম্পর্কে জানাতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
মনা আরও বলেন, সমাবেশ কর্মসূচি সর্বাত্মক সফল করতে নানা ধরনের প্রস্তুতি চলছে। কেবল খুলনা মহানগর ও জেলা নয় সমাবেশকে সফল করতে সর্বাত্মক প্রয়াস চলছে বিভাগের বাকি জেলায়। সমাবেশস্থল হিসেবে খুলনা নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরকে নির্ধারণ করেছে বিএনপি। খুলনা সিটি করপোরেশন থেকে অনুমতি পাওয়া গেছে। এছাড়া সমাবেশে মাইক ব্যবহার ও প্রচারের জন্য অনুমতি দিয়েছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমীর এজাজ খান বলেন, ‘সরকার যতই ষড়যন্ত্র করুক, এই সমাবেশ আটকাতে পারবে না। সেখানে মানুষের জোয়ার হবে। এই বিভাগের মানুষ সাঁতার কেটে হলেও সমাবেশে আসবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও খুলনা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘সমাবেশ পণ্ড করা যাবে না। এটা বিভাগীয় সমাবেশ, ১০ জেলার মানুষ হাজির হবেন। সরকারের চাপে মালিক সমিতি বাস বন্ধ করেছে। এক সময় মানুষ হজ করতে পায়ে হেঁটে মক্কায় যেত। আমাদের নেতা-কর্মীরা প্রয়োজনে পায়ে হেঁটে সমাবেশে যোগ দেবে।’
আজ বুধবার দুপুরে খুলনা নগরের কেডি ঘোষ রোডের বিএনপির কার্যালয়ে দলটির বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘সমাবেশ সফল না করতে সরকার নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে। এরই মধ্যে যশোর থেকে বিনা পরোয়ানায় ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাগেরহাট থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই আটক আর গ্রেপ্তার খেলা বহু পুরোনো। আমরা ভয় পাই না।’
শামসুজ্জামান দুদু আরও বলেন, ‘আমাদের দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ঘরবন্দী, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে। তিনি সরকারের ষড়যন্ত্রে দেশে আসতে পারছেন না। এদিকে সরকার দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে। তাই দেশের মানুষ ফুঁসে উঠেছে। আমরা এই সমাবেশ করছি দেশের মানুষের মুক্তির জন্য।’
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা নগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় প্রচার মিছিল, লিফলেট বিতরণ, মাইকিং করা হচ্ছে। সব এলাকা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ সমাবেশে আসার জন্য রেডি হয়ে আছে।
নগর আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, জ্বালানি, চাল, ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, ভোলায় নূরে আলম ও আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা, যশোরে আব্দুল আলীমকে নির্মমভাবে হত্যা, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে আগামী ২২ অক্টোবর খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ সম্পর্কে জানাতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
মনা আরও বলেন, সমাবেশ কর্মসূচি সর্বাত্মক সফল করতে নানা ধরনের প্রস্তুতি চলছে। কেবল খুলনা মহানগর ও জেলা নয় সমাবেশকে সফল করতে সর্বাত্মক প্রয়াস চলছে বিভাগের বাকি জেলায়। সমাবেশস্থল হিসেবে খুলনা নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরকে নির্ধারণ করেছে বিএনপি। খুলনা সিটি করপোরেশন থেকে অনুমতি পাওয়া গেছে। এছাড়া সমাবেশে মাইক ব্যবহার ও প্রচারের জন্য অনুমতি দিয়েছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমীর এজাজ খান বলেন, ‘সরকার যতই ষড়যন্ত্র করুক, এই সমাবেশ আটকাতে পারবে না। সেখানে মানুষের জোয়ার হবে। এই বিভাগের মানুষ সাঁতার কেটে হলেও সমাবেশে আসবে।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে