ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
প্রচণ্ড দাবদাহে পুড়ছে মাগুরার লিচুবাগান। ঝরতে শুরু করেছে কচি লিচু। সদরের হাজিপুর ও হাজরাপুর ইউনিয়নের শতাধিক বাগানের লিচু নিয়ে এখন দুশ্চিন্তায় আছেন মালিকেরা।
জানা গেছে, দুটি ইউনিয়নের ইছাখাদা, মিরজাপুর, মিঠাপুর, সাঁইত্রিশ এলাকায় অন্তত ৯০ ভাগ মানুষের বাড়িতেই রয়েছে নিজস্ব লিচুর বাগান। প্রতিবছর এই এলাকার লিচুরবাগান থেকে কয়েক কোটি টাকার লিচু যায় দেশের নানা প্রান্তে। লিচুর গ্রামখ্যাত এই এলাকায় সপ্তাহ ধরে তীব্র দাবদাহে সবুজ গাছ থেকে ঝরতে শুরু করেছে লিচু। এতে বড় ধরনের বিপদের আশঙ্কা করছেন বাগানমালিক ও লিচু ব্যবসায়ীরা।
শনিবার এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ বাগানের লিচু বাদামি বর্ণের আকার ধারণ করছে। চাষিদের কাছ থেকে জানা গেছে, তাপে এমনটা হতে শুরু করেছে বাগানের লিচু।
সাঁইত্রিশ এলাকার লিচুবাগানি রিপন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাগানে পানি দেওয়ার পরও গাছের আগা থেকে লিচু ঝরে যাচ্ছে। তবে পানি না দিলে গাছের সব লিচু শুকিয়ে যাবে। বাগানের পাশে থাকা খাল থেকে মেশিনের মাধ্যমে সেচ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তাঁদের বাগানের ৪০০ গাছের অধিকাংশ লিচু শুকিয়ে মাটিতে পড়তে শুরু করেছে। এভাবে চললে তো সব বাগান নষ্ট হয়ে যাবে।
ইছাখাদা এলাকার রবিউল ইসলাম ক্ষতির শেষ নেই জানিয়ে বলেন, ‘আর এক মাস পরে লিচু পেকে বাজারে যাওয়ার কথা। প্রতিবছর আমরা এই সময়টা লিচু নিয়ে খুব ব্যস্ত থাকি। কিন্তু এবার ঝড়ে নয়, গরমেই সব লিচু পড়ে যাচ্ছে, অপরিপক্ব লিচু ঝরে পড়তে শুরু করেছে। এতে বাগানমালিকদের বড় ধরনের বিপদ আসছে বলতে পারেন।’
লিচুর এমন দশায় এসব এলাকার প্রতিটি বাগানমালিক সেচ দিলেও প্রচণ্ড তাপে লিচু ঝরা থামাতে পারছেন না—এমনই জানালেন হাজরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কবির হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরম আর কিছুদিন থাকলে কোটি টাকার লিচু সব নষ্ট হয়ে যাবে। কৃষকেরা এ নিয়ে খুব বিপদে আছেন তাঁর এলাকায়। বৃষ্টি হলে বাগানগুলো রক্ষা পাবে বলে তিনি মনে করেন।’
মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গরমে লিচুর ওপর খুব প্রভাব পড়ে। বিশেষ করে এখন লিচুগাছে বেশি তাপযুক্ত আবহাওয়া খুব ক্ষতিকর। সেচ দিতে হবে, কিছু লিচু মরলেও সেচে গাছের উপকার হবে।’
প্রচণ্ড দাবদাহে পুড়ছে মাগুরার লিচুবাগান। ঝরতে শুরু করেছে কচি লিচু। সদরের হাজিপুর ও হাজরাপুর ইউনিয়নের শতাধিক বাগানের লিচু নিয়ে এখন দুশ্চিন্তায় আছেন মালিকেরা।
জানা গেছে, দুটি ইউনিয়নের ইছাখাদা, মিরজাপুর, মিঠাপুর, সাঁইত্রিশ এলাকায় অন্তত ৯০ ভাগ মানুষের বাড়িতেই রয়েছে নিজস্ব লিচুর বাগান। প্রতিবছর এই এলাকার লিচুরবাগান থেকে কয়েক কোটি টাকার লিচু যায় দেশের নানা প্রান্তে। লিচুর গ্রামখ্যাত এই এলাকায় সপ্তাহ ধরে তীব্র দাবদাহে সবুজ গাছ থেকে ঝরতে শুরু করেছে লিচু। এতে বড় ধরনের বিপদের আশঙ্কা করছেন বাগানমালিক ও লিচু ব্যবসায়ীরা।
শনিবার এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ বাগানের লিচু বাদামি বর্ণের আকার ধারণ করছে। চাষিদের কাছ থেকে জানা গেছে, তাপে এমনটা হতে শুরু করেছে বাগানের লিচু।
সাঁইত্রিশ এলাকার লিচুবাগানি রিপন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাগানে পানি দেওয়ার পরও গাছের আগা থেকে লিচু ঝরে যাচ্ছে। তবে পানি না দিলে গাছের সব লিচু শুকিয়ে যাবে। বাগানের পাশে থাকা খাল থেকে মেশিনের মাধ্যমে সেচ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তাঁদের বাগানের ৪০০ গাছের অধিকাংশ লিচু শুকিয়ে মাটিতে পড়তে শুরু করেছে। এভাবে চললে তো সব বাগান নষ্ট হয়ে যাবে।
ইছাখাদা এলাকার রবিউল ইসলাম ক্ষতির শেষ নেই জানিয়ে বলেন, ‘আর এক মাস পরে লিচু পেকে বাজারে যাওয়ার কথা। প্রতিবছর আমরা এই সময়টা লিচু নিয়ে খুব ব্যস্ত থাকি। কিন্তু এবার ঝড়ে নয়, গরমেই সব লিচু পড়ে যাচ্ছে, অপরিপক্ব লিচু ঝরে পড়তে শুরু করেছে। এতে বাগানমালিকদের বড় ধরনের বিপদ আসছে বলতে পারেন।’
লিচুর এমন দশায় এসব এলাকার প্রতিটি বাগানমালিক সেচ দিলেও প্রচণ্ড তাপে লিচু ঝরা থামাতে পারছেন না—এমনই জানালেন হাজরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কবির হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরম আর কিছুদিন থাকলে কোটি টাকার লিচু সব নষ্ট হয়ে যাবে। কৃষকেরা এ নিয়ে খুব বিপদে আছেন তাঁর এলাকায়। বৃষ্টি হলে বাগানগুলো রক্ষা পাবে বলে তিনি মনে করেন।’
মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গরমে লিচুর ওপর খুব প্রভাব পড়ে। বিশেষ করে এখন লিচুগাছে বেশি তাপযুক্ত আবহাওয়া খুব ক্ষতিকর। সেচ দিতে হবে, কিছু লিচু মরলেও সেচে গাছের উপকার হবে।’
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
২৪ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২৮ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে