যশোর প্রতিনিধি
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আমরা তো হাসিনার আমলে আছি। এই আমলে বাড়ি আর কারাগারের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। পুলিশ রাতে বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে, নির্বিঘ্নে সাধারণ মানুষ চলাচল করতে পারছে না। বিএনপির নেতা-কর্মীরা সব সময় পুলিশের নজরদারির মধ্যে রয়েছে। মুক্ত পরিবেশে বাইরে থাকলেও আমরা চার দেয়ালের মধ্যে কারাগারেই বন্দী রয়েছি।’
আজ শনিবার বিকেলে যশোর শহরের ভোলা ট্যাংক রোডে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। নেতা-কর্মীদের নির্যাতনসহ সরকারের পদত্যাগের ১০ দফা দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে জনসভার আয়োজন করে যশোর জেলা বিএনপি।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির সমালোচনা করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আলোর গতির মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে। সরকার একের পর এক দেশ ভিজিট করছে, দেশে ফিরে এসে তিনি উন্নয়নের গল্প শোনান। ৯০০ টাকায় গরুর মাংস খেতে হচ্ছে, চিনি তো পাওয়াই যাচ্ছে না। চিনির যে অবস্থা বাংলাদেশে চিনি বিদেশিনী গানের মতো হয়ে গেছে। যেখানে মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে পারছে না, সেখানে এত উন্নয়নের গল্প কিসের! সরকার উন্নয়নের নামে দেশের মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে।’
সম্প্রতি গাজীপুরের সিটি নির্বাচন প্রসঙ্গে টেনে তিনি বলেন, ‘একজন থ্রি-ফোরে পাস করা নারীর কাছে আওয়ামী লীগ ফেল করেছে। আসলেই এই নির্বাচন সরকারের ভেলকিবাজি ছাড়া কিছুই নয়। ৫৪ শতাংশ ভোটার কেন্দ্রে যায়নি। সুষ্ঠু নির্বাচনের নামে সরকার নির্বাচনের টোপ দেওয়ার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা গায়ের জোরে তার প্রশাসন দিয়ে এখনো ক্ষমতায় রয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নয়, একমাত্র তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সুষ্ঠু ভোট হলে আর ক্ষমতায় যেতে পারবে না আওয়ামী লীগ। তাই আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায় না।’
আওয়ামী লীগের কানে সিসা ঢোকানো রয়েছে মন্তব্য করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘দেশের জনগণ শেখ হাসিনাকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই জেলায় জেলায় সাধারণ মানুষ তার (শেখ হাসিনার) পতনসহ নানা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছে। কিন্তু সেই আন্দোলন আওয়ামী লীগ শুনতে পায় না। কারণ, তাদের কানে সিসা ঢোকানো। সাধারণ মানুষকে নিয়ে বিএনপি যখন আন্দোলন করছে, তখন প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ বিএনপির কর্মসূচিতে সন্ত্রাসী হামলা করছে। তারা জানে একটা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে পারলে শেখ হাসিনার ক্ষমতায় টিকা কঠিন হয়ে পড়বে। এই সরকার জগদ্দল পাথরের মতো চেপে রয়েছে। তারা জুলুম করে শাসন করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। আওয়ামী লীগের গুন্ডা-সন্ত্রাসী দল দিয়ে তারা এ দেশ শাসনের সঙ্গে সকল অপকর্মও করে যাচ্ছে। এই সন্ত্রাসী দল না হটা পর্যন্ত আমরা রাজপথে থাকবই। আমাদের যে লক্ষ্য দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার, সেই লক্ষ্যে অটুট থাকব।’
যশোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগমের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য আরও দেন খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতসহ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক জাহানারা সিদ্দিকী, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবিরা নাজমুল, জেলা বিএনপির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ইসহক, মোহাম্মদ মুসা, আব্দুস সালাম আজাদ, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাবেরুল হক সাবু প্রমুখ। সমাবেশে যশোরের আট উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী জেলা সাতক্ষীরা, নড়াইল, ঝিনাইদহ, মাগুরাসহ খুলনা বিভাগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল থেকেই যশোরের আট উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে দলের নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে জড়ো হন। মিছিলে থাকা অনেক নেতা-কর্মীর হাতে বাঁশের মাথায় দলীয় পতাকা বেঁধে রাখতে দেখা যায়। মিছিলে নিয়ে আসা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের অনেকের হাতেই আড়াই-তিন হাত লম্বা বাঁশের মাথায় পতাকা বেঁধে রাখতে দেখা গেছে। মাঠে সমাবেশের অনুমতি না পেয়ে শহরের ভোলা ট্যাংক সড়কের ওপর সমাবেশের আয়োজন করায় ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কের দুই মাথায় নেতা-কর্মীরা দাঁড়িয়ে যানবাহন অন্য সড়কে ঘুরিয়ে দেন।
যশোর সদর উপজেলার চূড়ামনকাটি এলাকা থেকে বাঁশের লাঠি নিয়ে সমাবেশে আসা এক কর্মী বলেন, ‘কয়েক দিন যশোর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছেন। আমরাও প্রতিহত করার জন্য বাঁশের লাঠি নিয়ে এসেছি।’
এদিকে বিএনপির সমাবেশের দিনেই শহরের টাউন হল মাঠে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সম্মিলিত পেশাজীবী কর্মচারী ঐক্য পরিষদের সমাবেশে করেছে। সকাল থেকে ওই সমাবেশস্থলেও পেশাজীবী কর্মচারী ঐক্য পরিষদের উপস্থিতি দেখা যায়। পাল্টাপাল্টি এই দুই কর্মসূচির কারণে শহরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
বিএনপির সমাবেশের আগের দিন গতকাল শুক্রবার বাঁশ নিয়ে মহড়া দেয় জেলা আওয়ামী লীগ। জেলার আট উপজেলার নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিকেলে শহরের টাউন হল ময়দানে বিক্ষোভ সমাবেশ করে দলটি।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সৈয়দ সাবেরুল হক বলেন, ‘সমাবেশ করার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার করেছে। এই গণগ্রেপ্তারের মধ্যেই আমরা সমাবেশ সফল করেছি। প্রতিটি উপজেলায় সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের ও পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে আজ সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশে অংশ নেয়। এমনকি কেশবপুর ও মনিরামপুরে কয়েকজন নেতা-কর্মীদের আটকও করেছে পুলিশ।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আমরা তো হাসিনার আমলে আছি। এই আমলে বাড়ি আর কারাগারের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। পুলিশ রাতে বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে, নির্বিঘ্নে সাধারণ মানুষ চলাচল করতে পারছে না। বিএনপির নেতা-কর্মীরা সব সময় পুলিশের নজরদারির মধ্যে রয়েছে। মুক্ত পরিবেশে বাইরে থাকলেও আমরা চার দেয়ালের মধ্যে কারাগারেই বন্দী রয়েছি।’
আজ শনিবার বিকেলে যশোর শহরের ভোলা ট্যাংক রোডে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। নেতা-কর্মীদের নির্যাতনসহ সরকারের পদত্যাগের ১০ দফা দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে জনসভার আয়োজন করে যশোর জেলা বিএনপি।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির সমালোচনা করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আলোর গতির মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে। সরকার একের পর এক দেশ ভিজিট করছে, দেশে ফিরে এসে তিনি উন্নয়নের গল্প শোনান। ৯০০ টাকায় গরুর মাংস খেতে হচ্ছে, চিনি তো পাওয়াই যাচ্ছে না। চিনির যে অবস্থা বাংলাদেশে চিনি বিদেশিনী গানের মতো হয়ে গেছে। যেখানে মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে পারছে না, সেখানে এত উন্নয়নের গল্প কিসের! সরকার উন্নয়নের নামে দেশের মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে।’
সম্প্রতি গাজীপুরের সিটি নির্বাচন প্রসঙ্গে টেনে তিনি বলেন, ‘একজন থ্রি-ফোরে পাস করা নারীর কাছে আওয়ামী লীগ ফেল করেছে। আসলেই এই নির্বাচন সরকারের ভেলকিবাজি ছাড়া কিছুই নয়। ৫৪ শতাংশ ভোটার কেন্দ্রে যায়নি। সুষ্ঠু নির্বাচনের নামে সরকার নির্বাচনের টোপ দেওয়ার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা গায়ের জোরে তার প্রশাসন দিয়ে এখনো ক্ষমতায় রয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নয়, একমাত্র তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সুষ্ঠু ভোট হলে আর ক্ষমতায় যেতে পারবে না আওয়ামী লীগ। তাই আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায় না।’
আওয়ামী লীগের কানে সিসা ঢোকানো রয়েছে মন্তব্য করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘দেশের জনগণ শেখ হাসিনাকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই জেলায় জেলায় সাধারণ মানুষ তার (শেখ হাসিনার) পতনসহ নানা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছে। কিন্তু সেই আন্দোলন আওয়ামী লীগ শুনতে পায় না। কারণ, তাদের কানে সিসা ঢোকানো। সাধারণ মানুষকে নিয়ে বিএনপি যখন আন্দোলন করছে, তখন প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ বিএনপির কর্মসূচিতে সন্ত্রাসী হামলা করছে। তারা জানে একটা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে পারলে শেখ হাসিনার ক্ষমতায় টিকা কঠিন হয়ে পড়বে। এই সরকার জগদ্দল পাথরের মতো চেপে রয়েছে। তারা জুলুম করে শাসন করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। আওয়ামী লীগের গুন্ডা-সন্ত্রাসী দল দিয়ে তারা এ দেশ শাসনের সঙ্গে সকল অপকর্মও করে যাচ্ছে। এই সন্ত্রাসী দল না হটা পর্যন্ত আমরা রাজপথে থাকবই। আমাদের যে লক্ষ্য দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার, সেই লক্ষ্যে অটুট থাকব।’
যশোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগমের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য আরও দেন খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতসহ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক জাহানারা সিদ্দিকী, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবিরা নাজমুল, জেলা বিএনপির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ইসহক, মোহাম্মদ মুসা, আব্দুস সালাম আজাদ, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাবেরুল হক সাবু প্রমুখ। সমাবেশে যশোরের আট উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী জেলা সাতক্ষীরা, নড়াইল, ঝিনাইদহ, মাগুরাসহ খুলনা বিভাগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল থেকেই যশোরের আট উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে দলের নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে জড়ো হন। মিছিলে থাকা অনেক নেতা-কর্মীর হাতে বাঁশের মাথায় দলীয় পতাকা বেঁধে রাখতে দেখা যায়। মিছিলে নিয়ে আসা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের অনেকের হাতেই আড়াই-তিন হাত লম্বা বাঁশের মাথায় পতাকা বেঁধে রাখতে দেখা গেছে। মাঠে সমাবেশের অনুমতি না পেয়ে শহরের ভোলা ট্যাংক সড়কের ওপর সমাবেশের আয়োজন করায় ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কের দুই মাথায় নেতা-কর্মীরা দাঁড়িয়ে যানবাহন অন্য সড়কে ঘুরিয়ে দেন।
যশোর সদর উপজেলার চূড়ামনকাটি এলাকা থেকে বাঁশের লাঠি নিয়ে সমাবেশে আসা এক কর্মী বলেন, ‘কয়েক দিন যশোর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছেন। আমরাও প্রতিহত করার জন্য বাঁশের লাঠি নিয়ে এসেছি।’
এদিকে বিএনপির সমাবেশের দিনেই শহরের টাউন হল মাঠে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সম্মিলিত পেশাজীবী কর্মচারী ঐক্য পরিষদের সমাবেশে করেছে। সকাল থেকে ওই সমাবেশস্থলেও পেশাজীবী কর্মচারী ঐক্য পরিষদের উপস্থিতি দেখা যায়। পাল্টাপাল্টি এই দুই কর্মসূচির কারণে শহরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
বিএনপির সমাবেশের আগের দিন গতকাল শুক্রবার বাঁশ নিয়ে মহড়া দেয় জেলা আওয়ামী লীগ। জেলার আট উপজেলার নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিকেলে শহরের টাউন হল ময়দানে বিক্ষোভ সমাবেশ করে দলটি।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সৈয়দ সাবেরুল হক বলেন, ‘সমাবেশ করার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার করেছে। এই গণগ্রেপ্তারের মধ্যেই আমরা সমাবেশ সফল করেছি। প্রতিটি উপজেলায় সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের ও পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে আজ সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশে অংশ নেয়। এমনকি কেশবপুর ও মনিরামপুরে কয়েকজন নেতা-কর্মীদের আটকও করেছে পুলিশ।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৭ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৮ ঘণ্টা আগে