বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোলসহ দেশের অন্যান্য বন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। সর্বশেষ গত ৫ মে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৩৯ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এরপর কোনো পেঁয়াজবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করেনি।
গত মার্চ মাসে এক বিজ্ঞপ্তিতে দেশের কৃষকদের স্বার্থ বিবেচনায় ৬ মে থেকে পেঁয়াজ আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। সে নির্দেশনায় বন্ধ হয়ে যায় পেঁয়াজ আমদানি। অবশ্য দেশে পেঁয়াজ উত্তোলনের ভর মৌসুমে আমদানির অনুমতির সময় বাড়ানো নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন কৃষকেরা। এরপরও রমজানে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির শঙ্কায় সরকার ঈদ পর্যন্ত আমদানির অনুমোদন দেয়।
এখন আমদানি বন্ধ হওয়ার পরপরই পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এরই মধ্যে এক সপ্তাহে পেঁয়াজের দর কেজিতে ৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
বেনাপোল বন্দর এলাকার বাজার ঘুরে দেখা যায়, ঈদের আগে ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি ১৮ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এখন আমদানি বন্ধে সংকটের অজুহাতে বিক্রি হচ্ছে ২৪ থেকে ২৫ টাকায়। দেশি পেঁয়াজের কেজি ২৫ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকায়।
সাধারণ ক্রেতা আনিসুর রহমান বলেন, দেশে এবার পর্যাপ্ত পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। ভারতীয় পেঁয়াজেরও মজুত রয়েছে। মাত্র চার দিন আমদানি বন্ধে সংকটে পড়ার কথা না। অতিরিক্ত মুনাফা করতে অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছে। বিষয়টি সরকারের নজরদারিতে আনা দরকার।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বেনাপোল আমদানি, রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘গত ২৯ মার্চ পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদনের মেয়াদ শেষ হয়। সে সময় রমজানে দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আমদানির সময় বাড়িয়ে ৫ মে পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল কর্তৃপক্ষ। নতুন করে আর অনুমোদন না মেলায় আমদানি বন্ধ রয়েছে।’ কবে নাগাদ আবার পেঁয়াজ আমদানি শুরু হবে জানাতে পারেননি এ ব্যবসায়ী নেতা।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার বলেন, ‘ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য পাওয়া ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) মেয়াদ ছিল চলতি মাসের ৫ মে পর্যন্ত। এরপর থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। আমদানি চালু হলে দ্রুত খালাসের ব্যবস্থা রয়েছে বন্দরে।’
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোলসহ দেশের অন্যান্য বন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। সর্বশেষ গত ৫ মে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৩৯ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এরপর কোনো পেঁয়াজবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করেনি।
গত মার্চ মাসে এক বিজ্ঞপ্তিতে দেশের কৃষকদের স্বার্থ বিবেচনায় ৬ মে থেকে পেঁয়াজ আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। সে নির্দেশনায় বন্ধ হয়ে যায় পেঁয়াজ আমদানি। অবশ্য দেশে পেঁয়াজ উত্তোলনের ভর মৌসুমে আমদানির অনুমতির সময় বাড়ানো নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন কৃষকেরা। এরপরও রমজানে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির শঙ্কায় সরকার ঈদ পর্যন্ত আমদানির অনুমোদন দেয়।
এখন আমদানি বন্ধ হওয়ার পরপরই পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এরই মধ্যে এক সপ্তাহে পেঁয়াজের দর কেজিতে ৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
বেনাপোল বন্দর এলাকার বাজার ঘুরে দেখা যায়, ঈদের আগে ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি ১৮ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এখন আমদানি বন্ধে সংকটের অজুহাতে বিক্রি হচ্ছে ২৪ থেকে ২৫ টাকায়। দেশি পেঁয়াজের কেজি ২৫ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকায়।
সাধারণ ক্রেতা আনিসুর রহমান বলেন, দেশে এবার পর্যাপ্ত পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। ভারতীয় পেঁয়াজেরও মজুত রয়েছে। মাত্র চার দিন আমদানি বন্ধে সংকটে পড়ার কথা না। অতিরিক্ত মুনাফা করতে অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছে। বিষয়টি সরকারের নজরদারিতে আনা দরকার।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বেনাপোল আমদানি, রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘গত ২৯ মার্চ পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদনের মেয়াদ শেষ হয়। সে সময় রমজানে দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আমদানির সময় বাড়িয়ে ৫ মে পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল কর্তৃপক্ষ। নতুন করে আর অনুমোদন না মেলায় আমদানি বন্ধ রয়েছে।’ কবে নাগাদ আবার পেঁয়াজ আমদানি শুরু হবে জানাতে পারেননি এ ব্যবসায়ী নেতা।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার বলেন, ‘ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য পাওয়া ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) মেয়াদ ছিল চলতি মাসের ৫ মে পর্যন্ত। এরপর থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। আমদানি চালু হলে দ্রুত খালাসের ব্যবস্থা রয়েছে বন্দরে।’
জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহকে নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের মধ্যে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপককে ববির গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করায় এই অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
১১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের বৈরাটি গ্রাম। উপজেলা শহর থেকে এ গ্রামের দূরত্ব অন্তত ১০ কিলোমিটার। কয়েক বছর আগেও পড়ন্ত বেলায় গ্রামটিতে শোনা যেতে শিশু-কিশোরদের হইহুল্লোড়
৪১ মিনিট আগেনিজেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) ছাত্রী পরিচয় দিয়ে ভর্তি এক রোগীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণীকে
১ ঘণ্টা আগেআরামদায়ক ও যানজটমুক্ত ভ্রমণের জন্য এখনো অনেকের কাছে পছন্দ ঢাকা-চাঁদপুর নৌপথ। তবে চাঁদপুর টার্মিনালে যাত্রীদের জন্য নেই তেমন সুযোগ-সুবিধা। স্থানীয়দের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে চাঁদপুর আধুনিক নৌবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগে