জাহিদ হাসান, যশোর
ঘেরের পর এবার আবাসন ব্যবসায়ের আগ্রাসনে উজাড় হচ্ছে যশোর সদর উপজেলার চাঁচড়া ইউনিয়নের হরিণার বিলের তিন ফসলি জমি। প্রাকৃতিক এই জলাধার ভরাট করে প্লট আকারে জমি বিক্রি করছে আবাসন ব্যবসায়ীরা। আইন ভেঙে অবাধে চলছে জমির শ্রেণি পরিবর্তন। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে পানি নিষ্কাশন। বছরজুড়ে জলাবদ্ধ থাকায় ব্যাহত হচ্ছে ফসল উৎপাদনও।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট কোনো কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নিয়েই বিলের কৃষিজমিতে মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া বিল ভরাট করে প্লট বিক্রির পাশাপাশি ক্যাফে ও রেস্তোরাঁ ব্যবসা চলছে। স্থানীয়রা বলছেন, এভাবে বিলের বিপুল কৃষিজমি অকৃষি খাতে চলে যাচ্ছে। এতে একসময়ের শস্য ও মৎস্যসম্পদে পরিপূর্ণ বিলটির প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
সদর উপজেলার চাঁচড়া ও রামনগর ইউনিয়ন এলাকাজুড়ে হরিণার বিল। ইউনিয়ন পরিষদ দুটির দেওয়া তথ্যমতে, বিলটি প্রায় ১৭ কিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত। সদর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, এই বিলের আয়তন প্রায় ৫০৭ হেক্টর। আবাদি জমি প্রায় ৪৮৫ হেক্টর।
কৃষি ও ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, হরিণার বিল মূলত ধান আবাদ এলাকা। বিলের চাঁচড়া ও শংকরপুর অংশে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ আবাসন প্রকল্প গড়ে উঠেছে। নামে-বেনামে বিভিন্ন হাউজিং প্রকল্প গড়ে তুলে প্রাকৃতিক জলাশয়টি ভরাট করে প্লট আকারে ফসলি জমি বিক্রি চলছে। এ ক্ষেত্রে জমির শ্রেণি পরিবর্তনে ভূমি অফিসের কোনো অনুমতিও নেওয়া হচ্ছে না। ইচ্ছেমাফিক মাটি ফেলে বিল ভরাট চলছে। শংকরপুর বাস টার্মিনাল, যশোর মেডিকেল কলেজের আশপাশে, চাঁচড়ার ভাতুড়িয়া ও মাহিদিয়া এলাকায় বিল ভরাট করে সবচেয়ে বেশি জমি বিক্রি হচ্ছে।
সরেজমিনে গেলে চাঁচড়ার ভাতুড়িয়া বাজার পার হলে সাইনবোর্ডে প্লট আকারে জমি বিক্রির বিজ্ঞাপন নজরে পড়ে। গ্রিন ভিউ হাউজিং সিটি ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি সাইনবোর্ড দেখা যায়। ভাতুড়িয়া বাজার পেরিয়ে দেখা যায় প্লট আকারে জমি বিক্রির সাইনবোর্ড। রাস্তার পাশে থাকা ওই সাইনবোর্ডের বর্ণনা অনুযায়ী বিলের ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, বেশ কয়েক বিঘা জমি মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়েছে। বিভিন্ন মাপের প্লট আকারে বিক্রি চলছে। বিলের মধ্যে বিদ্যুতের একটি বড় টাওয়ারের পাশে প্লট করে জমি বিক্রি করা হচ্ছে।
সেখানে অবস্থানরত কয়েকজনের সঙ্গে আলাপচারিতায় জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি জমি বিক্রি করছেন। জমি বিক্রিকারী ব্যক্তিদের সম্পর্কে জানতে চাইলে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ। মাঠে কাজ করে জীবন চালাই। এসব ক্ষমতাধর ব্যক্তির সম্পর্কে কিছু বলার সাহস নেই আমাদের।’ পত্রিকায় নাম প্রকাশ করা হবে না বলে আশ্বস্ত করলেও তাঁরা মুখ খুলতে রাজি হননি।
যশোর শহরের বড় একটি অংশের পানি ড্রেনেজ সিস্টেমের মাধ্যমে হরিণার বিলে গিয়ে পড়ে। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এই জলাধার শুধু পানি নিষ্কাশন নয়; ধান উৎপাদনেরও বিশাল একটি ক্ষেত্র। আর এভাবে ভরাটের মুখে বিলটি বছরজুড়ে জলাবদ্ধ থাকে।
স্থানীয়রা জানান, ৭ বিঘার বেশি জমি ভরাট করেছেন গ্রিন ভিউ প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বর্ষা মৌসুম শেষ হলে আরও ৮ বিঘা জমি ভরাট করা হবে। এই প্রকল্প আরও সম্প্রসারণ করে ৫০ বিঘায় উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রকল্পটির মালিকদের।
জানা গেছে, প্রথমে ৩৫টি প্লট নিয়ে যাত্রা শুরু হয় প্রকল্পটির। সেটি ৭৩টি প্লটে উন্নীত হবে শিগগির। মাটি দিয়ে বিল ভরাটের প্রক্রিয়া চলছে। আসছে ডিসেম্বরের মধ্যে মাটি ভরাট সম্পন্ন হবে। প্রকল্পে বিভিন্ন মাপের প্লট রয়েছে। ৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট, সাড়ে ৪ শতক ও ৪ দশমিক ৬৮ শতকের প্লট আছে। ১৮ ফুটবিশিষ্ট রাস্তার পাশে প্লট নিলে ১৫ লাখ টাকা এবং ২২ ফুটের রাস্তার পাশের প্লটের দাম ২০ লাখ টাকার ওপর।
গ্রিন ভিউ হাউজিং সিটির ব্যবস্থাপক আব্দুল্লা হেল বাকী জানান, ছোট পরিসরে আবাসন প্রকল্পটি পরিচালনা করা হচ্ছে। এ ধরনের প্রকল্পের আয়তন ২৯ বিঘার ওপর হলে অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এই প্রকল্প ওই রকম আয়তনের নয়। যখন সে রকম আয়তনের হবে; তখন অনুমোদন নেওয়া হবে। তবে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে লিখিত একটা অনুমতি নেওয়া আছে।
স্থানীয়রা জানান, বিল ভরাট করে ওই হাউজিং প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা নির্মাণ করায় বিলের একটি অংশে জলাবদ্ধতা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিলের কালাবাগা ও রূপদিয়ার কয়েক শ বিঘা জমি থেকে বৃষ্টির পর আর পানি সরছে না।
স্থানীয়দের ভাষ্য, হাউজিং ও মাদ্রাসার পাশে সারা বছর এখন পানি জমে থাকছে। যে কারণে সেখানে কোনো ফসলই আবাদ করা যাচ্ছে না। ২০২০ সালের পর বিল ভরাট করে ওই মাদ্রাসা ও হাউজিং প্রকল্প শুরু হয়। এগুলোর উদ্যোক্তারা প্রভাবশালী ও ধনী ব্যক্তি হওয়ায় কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাননি। বিলের জমি তাঁদের কারণে অনাবাদি হয়ে পড়লেও কিছু করতে পারছেন না। তবে এসব তথ্যদাতার কেউ নাম প্রকাশ করতে চাননি। রোষানলে পড়ার আশঙ্কায় প্রতিবেদনে নাম না উল্লেখ করার শর্ত দেন তাঁরা।
চাঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব জাহাঙ্গীর আলম জানান, ইউনিয়ন এলাকায় ভবন নির্মাণের জন্য নকশার অনুমোদন নিতে হয়। নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে এ ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয়। কিন্তু আবু বকর হাফিজিয়া ও এতিমখানা এসব নিয়ম অনুসরণ করেনি।
সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ জানান, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের উপসহকারী কর্মকর্তাকে বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে বলবেন। এ ক্ষেত্রে যদি আইনের ব্যত্যয় দেখা গেলে নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘেরের পর এবার আবাসন ব্যবসায়ের আগ্রাসনে উজাড় হচ্ছে যশোর সদর উপজেলার চাঁচড়া ইউনিয়নের হরিণার বিলের তিন ফসলি জমি। প্রাকৃতিক এই জলাধার ভরাট করে প্লট আকারে জমি বিক্রি করছে আবাসন ব্যবসায়ীরা। আইন ভেঙে অবাধে চলছে জমির শ্রেণি পরিবর্তন। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে পানি নিষ্কাশন। বছরজুড়ে জলাবদ্ধ থাকায় ব্যাহত হচ্ছে ফসল উৎপাদনও।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট কোনো কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নিয়েই বিলের কৃষিজমিতে মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া বিল ভরাট করে প্লট বিক্রির পাশাপাশি ক্যাফে ও রেস্তোরাঁ ব্যবসা চলছে। স্থানীয়রা বলছেন, এভাবে বিলের বিপুল কৃষিজমি অকৃষি খাতে চলে যাচ্ছে। এতে একসময়ের শস্য ও মৎস্যসম্পদে পরিপূর্ণ বিলটির প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
সদর উপজেলার চাঁচড়া ও রামনগর ইউনিয়ন এলাকাজুড়ে হরিণার বিল। ইউনিয়ন পরিষদ দুটির দেওয়া তথ্যমতে, বিলটি প্রায় ১৭ কিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত। সদর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, এই বিলের আয়তন প্রায় ৫০৭ হেক্টর। আবাদি জমি প্রায় ৪৮৫ হেক্টর।
কৃষি ও ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, হরিণার বিল মূলত ধান আবাদ এলাকা। বিলের চাঁচড়া ও শংকরপুর অংশে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ আবাসন প্রকল্প গড়ে উঠেছে। নামে-বেনামে বিভিন্ন হাউজিং প্রকল্প গড়ে তুলে প্রাকৃতিক জলাশয়টি ভরাট করে প্লট আকারে ফসলি জমি বিক্রি চলছে। এ ক্ষেত্রে জমির শ্রেণি পরিবর্তনে ভূমি অফিসের কোনো অনুমতিও নেওয়া হচ্ছে না। ইচ্ছেমাফিক মাটি ফেলে বিল ভরাট চলছে। শংকরপুর বাস টার্মিনাল, যশোর মেডিকেল কলেজের আশপাশে, চাঁচড়ার ভাতুড়িয়া ও মাহিদিয়া এলাকায় বিল ভরাট করে সবচেয়ে বেশি জমি বিক্রি হচ্ছে।
সরেজমিনে গেলে চাঁচড়ার ভাতুড়িয়া বাজার পার হলে সাইনবোর্ডে প্লট আকারে জমি বিক্রির বিজ্ঞাপন নজরে পড়ে। গ্রিন ভিউ হাউজিং সিটি ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি সাইনবোর্ড দেখা যায়। ভাতুড়িয়া বাজার পেরিয়ে দেখা যায় প্লট আকারে জমি বিক্রির সাইনবোর্ড। রাস্তার পাশে থাকা ওই সাইনবোর্ডের বর্ণনা অনুযায়ী বিলের ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, বেশ কয়েক বিঘা জমি মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়েছে। বিভিন্ন মাপের প্লট আকারে বিক্রি চলছে। বিলের মধ্যে বিদ্যুতের একটি বড় টাওয়ারের পাশে প্লট করে জমি বিক্রি করা হচ্ছে।
সেখানে অবস্থানরত কয়েকজনের সঙ্গে আলাপচারিতায় জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি জমি বিক্রি করছেন। জমি বিক্রিকারী ব্যক্তিদের সম্পর্কে জানতে চাইলে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ। মাঠে কাজ করে জীবন চালাই। এসব ক্ষমতাধর ব্যক্তির সম্পর্কে কিছু বলার সাহস নেই আমাদের।’ পত্রিকায় নাম প্রকাশ করা হবে না বলে আশ্বস্ত করলেও তাঁরা মুখ খুলতে রাজি হননি।
যশোর শহরের বড় একটি অংশের পানি ড্রেনেজ সিস্টেমের মাধ্যমে হরিণার বিলে গিয়ে পড়ে। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এই জলাধার শুধু পানি নিষ্কাশন নয়; ধান উৎপাদনেরও বিশাল একটি ক্ষেত্র। আর এভাবে ভরাটের মুখে বিলটি বছরজুড়ে জলাবদ্ধ থাকে।
স্থানীয়রা জানান, ৭ বিঘার বেশি জমি ভরাট করেছেন গ্রিন ভিউ প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বর্ষা মৌসুম শেষ হলে আরও ৮ বিঘা জমি ভরাট করা হবে। এই প্রকল্প আরও সম্প্রসারণ করে ৫০ বিঘায় উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রকল্পটির মালিকদের।
জানা গেছে, প্রথমে ৩৫টি প্লট নিয়ে যাত্রা শুরু হয় প্রকল্পটির। সেটি ৭৩টি প্লটে উন্নীত হবে শিগগির। মাটি দিয়ে বিল ভরাটের প্রক্রিয়া চলছে। আসছে ডিসেম্বরের মধ্যে মাটি ভরাট সম্পন্ন হবে। প্রকল্পে বিভিন্ন মাপের প্লট রয়েছে। ৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট, সাড়ে ৪ শতক ও ৪ দশমিক ৬৮ শতকের প্লট আছে। ১৮ ফুটবিশিষ্ট রাস্তার পাশে প্লট নিলে ১৫ লাখ টাকা এবং ২২ ফুটের রাস্তার পাশের প্লটের দাম ২০ লাখ টাকার ওপর।
গ্রিন ভিউ হাউজিং সিটির ব্যবস্থাপক আব্দুল্লা হেল বাকী জানান, ছোট পরিসরে আবাসন প্রকল্পটি পরিচালনা করা হচ্ছে। এ ধরনের প্রকল্পের আয়তন ২৯ বিঘার ওপর হলে অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এই প্রকল্প ওই রকম আয়তনের নয়। যখন সে রকম আয়তনের হবে; তখন অনুমোদন নেওয়া হবে। তবে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে লিখিত একটা অনুমতি নেওয়া আছে।
স্থানীয়রা জানান, বিল ভরাট করে ওই হাউজিং প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা নির্মাণ করায় বিলের একটি অংশে জলাবদ্ধতা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিলের কালাবাগা ও রূপদিয়ার কয়েক শ বিঘা জমি থেকে বৃষ্টির পর আর পানি সরছে না।
স্থানীয়দের ভাষ্য, হাউজিং ও মাদ্রাসার পাশে সারা বছর এখন পানি জমে থাকছে। যে কারণে সেখানে কোনো ফসলই আবাদ করা যাচ্ছে না। ২০২০ সালের পর বিল ভরাট করে ওই মাদ্রাসা ও হাউজিং প্রকল্প শুরু হয়। এগুলোর উদ্যোক্তারা প্রভাবশালী ও ধনী ব্যক্তি হওয়ায় কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাননি। বিলের জমি তাঁদের কারণে অনাবাদি হয়ে পড়লেও কিছু করতে পারছেন না। তবে এসব তথ্যদাতার কেউ নাম প্রকাশ করতে চাননি। রোষানলে পড়ার আশঙ্কায় প্রতিবেদনে নাম না উল্লেখ করার শর্ত দেন তাঁরা।
চাঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব জাহাঙ্গীর আলম জানান, ইউনিয়ন এলাকায় ভবন নির্মাণের জন্য নকশার অনুমোদন নিতে হয়। নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে এ ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয়। কিন্তু আবু বকর হাফিজিয়া ও এতিমখানা এসব নিয়ম অনুসরণ করেনি।
সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ জানান, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের উপসহকারী কর্মকর্তাকে বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে বলবেন। এ ক্ষেত্রে যদি আইনের ব্যত্যয় দেখা গেলে নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মায়া চৌধুরীর বাড়িতে হামলার ঘটনায় গত সোমবার (১৮ নভেম্বর) মোহনপুরের মাখন খালাসীর ছেলে শিপন খালাসী বাদী হয়ে মতলব উত্তর থানায় একটি মামলা (মামলা নম্বর ২৫) করেন। মামলায় ৪১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৭০–৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগেসাবেক পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর ব্যক্তিগত সহকারী (পিএ) আফজাল কবিরকে গ্রেপ্তার করেছে কক্সবাজার জেলা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে শহরের কলাতলী এলাকার হোটেল দি কক্সটুডের একটি কক্ষ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১২ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানার বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকেরা এক মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে চক্রবর্তী এলাকায় চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ করে আজ মঙ্গলবার পঞ্চম দিনের মতো বিক্ষোভ করছে। একই মহাসড়কের অন্য অংশ অবরোধ করেছে ডরিন গ্রুপের তিনটি কারখানার শ্রমিকেরা। ফলে এ সড়কে চলাচলকারী যাত্
১৭ মিনিট আগে১৩১ বছর আগে ১৭ জন সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি। এখন এর সদস্যসংখ্যা ৮ হাজারের মতো। বেসরকারি ব্যাংকে রাখা সমিতির ফিক্সড ডিপোজিটের (এফডিআর) টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন সদস্যরা।
২০ মিনিট আগে