কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
ভারতীয় সীমান্তবর্তী জেলা কুষ্টিয়ায় প্রতিদিনই করোনাভাইরাস শনাক্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। শনাক্তের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুও ঘটছে। এরই মধ্যে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের জন্য কুষ্টিয়াকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জেলা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলায় জেলায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের এমন দুর্গতি বলে মন্তব্য প্রশাসনের।
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় এ জেলায় ২৭৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৯৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৩৫ দশমিক ১৪ শতাংশ, যা গতকালের তুলনায় ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ বেশি বলে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। তবে আক্রান্তদের অধিকাংশই বাড়িতে চিকিৎসা নেওয়ার কারণে এখনো হাসপাতালে রোগীর চাপ তেমন বাড়েনি। আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসার জন্য ৫০ শয্যার একটি ওয়ার্ড প্রস্তুত আছে বলে জানান হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা ডা. আশরাফুল ইসলাম।
এদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত ১ সপ্তাহে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এরই মধ্যে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন এর জন্য কুষ্টিয়াকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জেলা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগে ডেলটা ধরন সংক্রমণের সময়েও কুষ্টিয়া ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল।
জেলায় করোনা শনাক্তের সংখ্যা বাড়লেও মানুষ স্বাস্থ্যবিধি একেবারেই মানছে না। মাস্ক না পরেই অধিকাংশ মানুষ শহরে, হাটে, গ্রামে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করছেন।
কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডাক্তার এ এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘কুষ্টিয়ায় করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলায় জেলায় করোনা সংক্রমণের এমন পরিস্থিতি। তবে মানুষের পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণ করে রেখেছে। করোনার ওমিক্রন ধরনে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে খুব বেশি লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, তাই বেশির ভাগ রোগীই বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছে। এই হাসপাতালে করোনার জন্য ৫০টি বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মেজবাউল আলম জানান, ‘এখন পর্যন্ত কুষ্টিয়া জেলায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬২৭ জনের। রিপোর্ট পাওয়া গেছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৮৯ জনের। এর মধ্যে ১৯ হাজার ৩৯৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। সুস্থ হয়েছে ১৮ হাজার ১৪৩ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২০ জন। হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছে ১৬ জন। আর হোম আইসোলেশনে রয়েছে ৪৬৫ জন।’
ভারতীয় সীমান্তবর্তী জেলা কুষ্টিয়ায় প্রতিদিনই করোনাভাইরাস শনাক্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। শনাক্তের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুও ঘটছে। এরই মধ্যে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের জন্য কুষ্টিয়াকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জেলা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলায় জেলায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের এমন দুর্গতি বলে মন্তব্য প্রশাসনের।
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় এ জেলায় ২৭৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৯৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৩৫ দশমিক ১৪ শতাংশ, যা গতকালের তুলনায় ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ বেশি বলে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। তবে আক্রান্তদের অধিকাংশই বাড়িতে চিকিৎসা নেওয়ার কারণে এখনো হাসপাতালে রোগীর চাপ তেমন বাড়েনি। আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসার জন্য ৫০ শয্যার একটি ওয়ার্ড প্রস্তুত আছে বলে জানান হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা ডা. আশরাফুল ইসলাম।
এদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত ১ সপ্তাহে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এরই মধ্যে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন এর জন্য কুষ্টিয়াকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জেলা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগে ডেলটা ধরন সংক্রমণের সময়েও কুষ্টিয়া ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল।
জেলায় করোনা শনাক্তের সংখ্যা বাড়লেও মানুষ স্বাস্থ্যবিধি একেবারেই মানছে না। মাস্ক না পরেই অধিকাংশ মানুষ শহরে, হাটে, গ্রামে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করছেন।
কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডাক্তার এ এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘কুষ্টিয়ায় করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলায় জেলায় করোনা সংক্রমণের এমন পরিস্থিতি। তবে মানুষের পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণ করে রেখেছে। করোনার ওমিক্রন ধরনে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে খুব বেশি লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, তাই বেশির ভাগ রোগীই বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছে। এই হাসপাতালে করোনার জন্য ৫০টি বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মেজবাউল আলম জানান, ‘এখন পর্যন্ত কুষ্টিয়া জেলায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬২৭ জনের। রিপোর্ট পাওয়া গেছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৮৯ জনের। এর মধ্যে ১৯ হাজার ৩৯৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। সুস্থ হয়েছে ১৮ হাজার ১৪৩ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২০ জন। হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছে ১৬ জন। আর হোম আইসোলেশনে রয়েছে ৪৬৫ জন।’
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
৯ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
১৩ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
৪০ মিনিট আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
৪৩ মিনিট আগে