পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি
কালো গাউন পরে চারকোনা কালো টুপিটি আকাশপানে ছুড়ে দিয়ে আকাশ ছোঁয়ার প্রত্যাশা! গায়ে গাউন, মাথায় ক্যাপ আর হাতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের সনদ নিয়ে বাড়ি ফেরা—মোটাদাগে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা এ স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্ন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর জীবনে বাস্তবে রূপ নেয়নি।
প্রতিষ্ঠার ৪৪ বছর পেরিয়ে গেলেও ইবিতে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। সবশেষ চতুর্থ সমাবর্তন হয়েছে ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে। তখন ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের মূল সনদ দেওয়া হয়।
এরপর চার ব্যাচ স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছে। এখন আট হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পঞ্চম সমাবর্তনের অপেক্ষা করছেন। চার বছর পার হলেও পঞ্চম সমাবর্তন আয়োজনের পরিকল্পনা নেই কর্তৃপক্ষের।
নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিবছর সমাবর্তন হওয়ার কথা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সদিচ্ছার অভাবেই নিয়মিত সমাবর্তন হয় না বলে দাবি শিক্ষার্থীদের।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৩ বছর পর ১৯৯৩ সালে প্রথম সমাবর্তন হয়। সেই সমাবর্তনে ১ হাজার ২০০ শিক্ষার্থীর হাতে সনদ তুলে দেওয়া হয়। ১৯৯৯ সালে হয় দ্বিতীয় সমাবর্তন। সেবার সনদ পান প্রায় ১ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী।
তৃতীয় সমাবর্তন ২০০২ সালের মার্চে অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। দীর্ঘ ১৬ বছর পর সর্বশেষ ও চতুর্থ সমাবর্তন হয় ২০১৮ সালে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের উপস্থিতিতে এবার সাড়ে ৯ হাজার গ্র্যাজুয়েটের হাতে সনদ তুলে দেওয়া হয়।
২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সানোয়ার হোসেন আক্ষেপ করে বলেন, প্রত্যেক ছাত্রেরই স্বপ্ন থাকে সমাবর্তনের মাধ্যমে সারা জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জনকে বরণ করে নেওয়ার। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শেষ করে কয়েক বছর পার হয়ে গেল, কিন্তু সমাবর্তন হলো না। আদৌ হবে কি না জানা নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সমাবর্তনের জন্য একটি বিশাল আর্থিক সক্ষমতা ও প্রস্তুতি থাকা দরকার। এটা সব সময় হয়ে ওঠে না। এ জন্য প্রতিবছর সমাবর্তন আয়োজন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।
কালো গাউন পরে চারকোনা কালো টুপিটি আকাশপানে ছুড়ে দিয়ে আকাশ ছোঁয়ার প্রত্যাশা! গায়ে গাউন, মাথায় ক্যাপ আর হাতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের সনদ নিয়ে বাড়ি ফেরা—মোটাদাগে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা এ স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্ন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর জীবনে বাস্তবে রূপ নেয়নি।
প্রতিষ্ঠার ৪৪ বছর পেরিয়ে গেলেও ইবিতে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। সবশেষ চতুর্থ সমাবর্তন হয়েছে ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে। তখন ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের মূল সনদ দেওয়া হয়।
এরপর চার ব্যাচ স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছে। এখন আট হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পঞ্চম সমাবর্তনের অপেক্ষা করছেন। চার বছর পার হলেও পঞ্চম সমাবর্তন আয়োজনের পরিকল্পনা নেই কর্তৃপক্ষের।
নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিবছর সমাবর্তন হওয়ার কথা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সদিচ্ছার অভাবেই নিয়মিত সমাবর্তন হয় না বলে দাবি শিক্ষার্থীদের।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৩ বছর পর ১৯৯৩ সালে প্রথম সমাবর্তন হয়। সেই সমাবর্তনে ১ হাজার ২০০ শিক্ষার্থীর হাতে সনদ তুলে দেওয়া হয়। ১৯৯৯ সালে হয় দ্বিতীয় সমাবর্তন। সেবার সনদ পান প্রায় ১ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী।
তৃতীয় সমাবর্তন ২০০২ সালের মার্চে অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। দীর্ঘ ১৬ বছর পর সর্বশেষ ও চতুর্থ সমাবর্তন হয় ২০১৮ সালে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের উপস্থিতিতে এবার সাড়ে ৯ হাজার গ্র্যাজুয়েটের হাতে সনদ তুলে দেওয়া হয়।
২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সানোয়ার হোসেন আক্ষেপ করে বলেন, প্রত্যেক ছাত্রেরই স্বপ্ন থাকে সমাবর্তনের মাধ্যমে সারা জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জনকে বরণ করে নেওয়ার। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শেষ করে কয়েক বছর পার হয়ে গেল, কিন্তু সমাবর্তন হলো না। আদৌ হবে কি না জানা নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সমাবর্তনের জন্য একটি বিশাল আর্থিক সক্ষমতা ও প্রস্তুতি থাকা দরকার। এটা সব সময় হয়ে ওঠে না। এ জন্য প্রতিবছর সমাবর্তন আয়োজন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
৩৯ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
২ ঘণ্টা আগে