নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় ঈদগাহে দেশের প্রধান ঈদের জামাতে রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কূটনৈতিকসহ অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ এবং ঢাকাবাসীকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এ সময় তাপস জানান, ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি (নারী-পুরুষ) ঈদের জামাতে শরিক হতে পারবেন। এ ছাড়া প্যান্ডেলের বাইরে চারপাশের রাস্তাগুলোতেও আরও অর্ধলক্ষাধিক ব্যক্তি ঈদ জামাতে অংশগ্রহণ করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সার্বিক প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় এ মন্তব্য করেন ফজলে নূর তাপস।
ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ‘আমরা আশা করছি, রাষ্ট্রপতি আমাদের সঙ্গে ঈদের জামাতে অংশ নেবেন। পাশাপাশি মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য, সচিব, কূটনৈতিকসহ ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করবেন। ঢাকাবাসী ও সাধারণ মুসল্লিদের জন্য সুষ্ঠু আয়োজন করা হয়েছে। ওযুখানাসহ মহিলাদের জন্য আলাদা পথ রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত খাবার পানির ব্যবস্থা রেখেছি যাতে করে এই ভ্যাপসা গরমে কেউ যেন কষ্ট না পায়। সবদিক বিবেচনা করে হঠাৎ করে ঝড়বৃষ্টি হলে যাতে পানি জমতে না পারে বা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত না হতে পারে, তাই পুরোটাই আমরা ত্রিপল দিয়েছি এবং পর্যাপ্ত পাখা ও চিকিৎসা সহযোগিতার ব্যবস্থাও রেখেছি।’
গতবারের তুলনায় এবার স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র বেশি রাখা হয়েছে। চিকিৎসক বেশি রাখা হয়েছে জানিয়ে তাপস বলেন, ‘তীব্র দাবদাহ চলছে, তাতে কেউ অসুস্থ হলে যেন সেবা দেওয়া যায়, সে জন্য সিভিল সার্জন অফিসসহ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আলাদা স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের ব্যবস্থা করেছে। আর যেহেতু রাষ্ট্রপতি আসবেন, তাই এসএসএফসহ আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন। আমরা আশাবাদী, একটি সুন্দর-সুষ্ঠু পরিবেশে ব্যাপক মুসল্লির অংশগ্রহণে আমরা ঈদের মূল জামাত আয়োজন করতে পারছি। সুতরাং, আমরা পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছি। জাতীয় ঈদগাহে সবাইকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাতে আমরা অপেক্ষায় আছি।’
ঈদগাহ মাঠে নামাজ পড়তে আসা মুসল্লিদের দেশলাই বা লাইটার–জাতীয় কোনো বস্তু না আনার আহ্বান জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি, বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিকাণ্ড হচ্ছে এবং তীব্র দাবদাহ রয়েছে। সুতরাং, সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন-সতর্ক থাকতে আহ্বান করছি। দয়া করে কেউ কোনো দেশলাই অথবা লাইটার–জাতীয় কোনো বস্তু আনবেন না। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এ ব্যাপারে সজাগ থাকবে। সতর্ক থাকবে।’
জাতীয় ঈদগাহে সবাইকে নামাজ আদায়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে তাপস বলেন, ‘মহিলাদের নামাজের জন্য এখানে যেমন আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে, তেমনি বের হওয়ার জন্যও আলাদা গেটেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। নামাজ শেষে মুসল্লিরা বের হওয়ার সময় যেন কোনো হুড়োহুড়ি না হয়, সে কারণে বের হওয়ার জন্য আমরা পর্যাপ্ত পথ রেখেছি। ঝড়-বৃষ্টি হলে ভেতরে যেন পানি ঢুকতে না পারে তার জন্যও বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সুতরাং, আমরা সবাই মিলে খুব সুন্দর একটা পরিবেশে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করব। ঢাকাবাসীসহ সবাইকে আহ্বান করব—আপনারা আসবেন। জামাতে অংশগ্রহণ করবেন। আমরা একই সঙ্গে সকলে মিলে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করব।’
পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে দক্ষিণ সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, ভারপ্রাপ্ত প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. হায়দর আলী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. ফজলে শামসুল কবির, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ রতন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, গণপূর্ত অধিদপ্তর, পুলিশ এবং র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় ঈদগাহে দেশের প্রধান ঈদের জামাতে রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কূটনৈতিকসহ অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ এবং ঢাকাবাসীকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এ সময় তাপস জানান, ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি (নারী-পুরুষ) ঈদের জামাতে শরিক হতে পারবেন। এ ছাড়া প্যান্ডেলের বাইরে চারপাশের রাস্তাগুলোতেও আরও অর্ধলক্ষাধিক ব্যক্তি ঈদ জামাতে অংশগ্রহণ করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সার্বিক প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় এ মন্তব্য করেন ফজলে নূর তাপস।
ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ‘আমরা আশা করছি, রাষ্ট্রপতি আমাদের সঙ্গে ঈদের জামাতে অংশ নেবেন। পাশাপাশি মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য, সচিব, কূটনৈতিকসহ ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করবেন। ঢাকাবাসী ও সাধারণ মুসল্লিদের জন্য সুষ্ঠু আয়োজন করা হয়েছে। ওযুখানাসহ মহিলাদের জন্য আলাদা পথ রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত খাবার পানির ব্যবস্থা রেখেছি যাতে করে এই ভ্যাপসা গরমে কেউ যেন কষ্ট না পায়। সবদিক বিবেচনা করে হঠাৎ করে ঝড়বৃষ্টি হলে যাতে পানি জমতে না পারে বা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত না হতে পারে, তাই পুরোটাই আমরা ত্রিপল দিয়েছি এবং পর্যাপ্ত পাখা ও চিকিৎসা সহযোগিতার ব্যবস্থাও রেখেছি।’
গতবারের তুলনায় এবার স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র বেশি রাখা হয়েছে। চিকিৎসক বেশি রাখা হয়েছে জানিয়ে তাপস বলেন, ‘তীব্র দাবদাহ চলছে, তাতে কেউ অসুস্থ হলে যেন সেবা দেওয়া যায়, সে জন্য সিভিল সার্জন অফিসসহ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আলাদা স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের ব্যবস্থা করেছে। আর যেহেতু রাষ্ট্রপতি আসবেন, তাই এসএসএফসহ আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন। আমরা আশাবাদী, একটি সুন্দর-সুষ্ঠু পরিবেশে ব্যাপক মুসল্লির অংশগ্রহণে আমরা ঈদের মূল জামাত আয়োজন করতে পারছি। সুতরাং, আমরা পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছি। জাতীয় ঈদগাহে সবাইকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাতে আমরা অপেক্ষায় আছি।’
ঈদগাহ মাঠে নামাজ পড়তে আসা মুসল্লিদের দেশলাই বা লাইটার–জাতীয় কোনো বস্তু না আনার আহ্বান জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি, বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিকাণ্ড হচ্ছে এবং তীব্র দাবদাহ রয়েছে। সুতরাং, সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন-সতর্ক থাকতে আহ্বান করছি। দয়া করে কেউ কোনো দেশলাই অথবা লাইটার–জাতীয় কোনো বস্তু আনবেন না। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এ ব্যাপারে সজাগ থাকবে। সতর্ক থাকবে।’
জাতীয় ঈদগাহে সবাইকে নামাজ আদায়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে তাপস বলেন, ‘মহিলাদের নামাজের জন্য এখানে যেমন আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে, তেমনি বের হওয়ার জন্যও আলাদা গেটেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। নামাজ শেষে মুসল্লিরা বের হওয়ার সময় যেন কোনো হুড়োহুড়ি না হয়, সে কারণে বের হওয়ার জন্য আমরা পর্যাপ্ত পথ রেখেছি। ঝড়-বৃষ্টি হলে ভেতরে যেন পানি ঢুকতে না পারে তার জন্যও বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সুতরাং, আমরা সবাই মিলে খুব সুন্দর একটা পরিবেশে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করব। ঢাকাবাসীসহ সবাইকে আহ্বান করব—আপনারা আসবেন। জামাতে অংশগ্রহণ করবেন। আমরা একই সঙ্গে সকলে মিলে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করব।’
পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে দক্ষিণ সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, ভারপ্রাপ্ত প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. হায়দর আলী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. ফজলে শামসুল কবির, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ রতন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, গণপূর্ত অধিদপ্তর, পুলিশ এবং র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনেক সম্ভাবনা নিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে ১০ হাজার ৬৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় টানেল। নির্মাণের এক বছর পার হলেও দুই পাড়ে এখনো রয়ে গেছে অনেক ‘অপূর্ণতা’। কিন্তু আয় কম হওয়ায় সেই অপূর্ণতাগুলো পূরণে আগ্রহ হারাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও।
১৯ মিনিট আগেবছর দুয়েক আগে ত্রাণ হিসেবে একটি কম্বল পেয়েছিলেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার রাধানগর গ্রামের নিত্য সূত্রধর। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর হয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে তাঁর হাতে গিয়ে পৌঁছায় কম্বলটি। মন্ত্রণালয়ের ক্রয়সংক্রান্ত নথিতে কম্বলট
১৯ মিনিট আগেযশোরের কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমানের মৎস্য ফিডের গুদামঘর ভাঙচুর-লুটপাট এবং অপর এক ব্যক্তির কফি হাউসে আগুন লাগিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সুফলাকাটি ইউনিয়নের কলাগাছি বাজারে এ ঘটনাটি ঘটে। এসময় কলাগাছি বাজার এলাকায়
৩৯ মিনিট আগেকেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
২ ঘণ্টা আগে