জহিরুল আলম পিলু, শ্যামপুর-কদমতলী
জমে উঠেছে রাজধানীর কোরবানির পশুর হাট। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা। যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে, কোরবানির পশুতে ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে।
হাট পরিচালনা কমিটি ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। শ্মশানঘাট হাটে গরুর ব্যাপারীদের কোনো অভিযোগ না থাকলেও শনির আখড়া হাটে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এর মধ্যে খাবার ও গোসলের পানির সংকট, টয়লেট ও অপর্যাপ্ত শোয়ার জায়গা অন্যতম। যদিও হাট পরিচালনা কমিটি ও ইজারাদারেরা ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা প্রচার করছেন।
সরেজমিন যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে বিভিন্ন আকারের গরু এসেছে। অন্যান্য পশু এখনো চোখে পড়েনি। এখানে ব্যানারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নানান সুযোগ-সুবিধার কথা লেখা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় প্রশাসনিক ও নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবী; পাইকারদের থাকা-খাওয়া, গোসল, টয়লেট ও পানির সুব্যবস্থা; জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন; লেনদেনের জন্য ব্যাংকিং ও বিকাশের ব্যবস্থা এবং ২৪ ঘণ্টা পশু ডাক্তারের পরামর্শ ও দালালমুক্ত হাটের ব্যবস্থা করা। বাস্তবে এসব সুযোগ-সুবিধার অনেক কিছুই নেই এই হাটে।
যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে তিন দিন আগে গরু নিয়ে আসেন সাজন হাওলাদার। তিনি মোস্তফা এন্টারপ্রাইজ ফার্মের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ১ নম্বর কাউন্টারের সামনে বাঁধা কালাপাহাড় নামে গরুটি এই হাটের সবচেয়ে বড় গরু হিসেবে দাবি করছেন সাজন। গরুটি দেখতে ক্রেতারা অনেকেই ভিড় করছেন।
সাজন জানান, প্রায় ১৯ মণ ওজনের এই গরুটির দাম হাঁকা হচ্ছে ১৮ লাখ টাকা। এক ক্রেতা ৮ লাখ টাকা বলেছেন। কালাপাহাড় নামে এই গরুটি দেখার জন্য প্রতিনিয়ত ভিড় জমাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কালাপাহাড় তাঁর মালিক যা বলছেন, তা-ই করছে। কালাপাহাড়ের মালিক জানান, কালো রঙের ও ‘পাহাড়ের মতো’ উঁচু হাওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে কালাপাহাড়।
ফরিদপুরের সদরপুর থেকে চার দিন আগে বেশ বড় আকারের ছয়টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী নুরুজ্জামান। প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন পাঁচছয় লাখ টাকা। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই এই হাটে গরু নিয়ে আসি। তবে এ বছর হাটের কিছুটা অব্যবস্থাপনা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে।’
ব্যাপারী নুরুজ্জামান, মারুফসহ অনেক ব্যাপারী জানান, এখানে খাবার পানি তো দূরের কথা গোসল করার পানিও পাওয়া যায় না। নেই টয়লেট ও পর্যাপ্ত শোয়ার ব্যবস্থা। ফলে তাঁদের পার্শ্ববর্তী মসজিদে গিয়ে গোসল, টয়লেট ও প্রস্রাব করতে হয়। ফলে গোসলের জন্য ২০ টাকা ও টয়লেট-প্রস্রাবের জন্য ১০ টাকা করে দিতে হয়। সেই সঙ্গে ৪০ টাকা দিয়ে দুই লিটার পানি কিনে খেতে হচ্ছে। এভাবে কি প্রতিনিয়ত এত টাকা দিয়ে পানি কিনে খাওয়া সম্ভব? এ ছাড়া দিনের বেলায় মশার উপদ্রবে থাকা যায় না।
এ হাটে গরু কিনতে আসা জুবায়ের বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন বাকি, এরপরও আসছি। যদি দামে মিলে যায়। তবে এবার একটু দাম বেশি।’
শনির আখড়া কোরবানি পশুর হাটের ইজারাদার মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পানির জন্য এই হাটে ১৭টি মোটর স্থাপন করেছি। কিন্তু লাইনে পানি সরবরাহ না থাকায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবু পানি সরবরাহের জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বাকি সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে প্রচুর গরুর সমাগম। এখানেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য দেওয়া হয়েছে অনেক সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি। যদিও চোখে পড়েনি পশুর ডাক্তার ও জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ অনেক কিছু।
এই হাটে কথা হয় পাবনা থেকে চার দিন আগে বড় আকারের গরু নিয়ে আসা সোলায়মানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ছয়টি গরু নিয়ে আসছি। এর মধ্যে কালাচান নামক গরুটি এই হাটের সেরা গরু। যার ওজন প্রায় ১৮ মণ। এর দাম ৯ লাখ টাকা। গরুটি কালো বর্ণের হাওয়ায় এর নাম দেওয়া হয়েছে কালাচান। এইগুলো আমাদের পালিত গরু। ক্রেতারা আসছে এবং দামও বলছে। কিন্তু এত কম দামে দেওয়া সম্ভব না। কারণ, গরুর খাবারের দাম অনেক বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার গরুর দাম বেশি হবে।’ গরুটি দেখতে ও ছবি তুলতে ভিড় করছেন অসংখ্য মানুষ। তবে গরুটি খুবই শান্তপ্রকৃতির। গরুটি তার প্রভুর কথা মতোই উঠছে আর বসছে।
চুয়াডাঙ্গা থেকে মাঝারি ও বড় আকারের ১৪টি গরু নিয়ে আসেন মন্টু নামের এক ব্যাপারী। তিনি জানান, এবারের গরুর দাম বেশি হবে। কারণ, গরুর খাবার গমের ছাল, খৈল, খড়, ভুসিসহ অন্যান্য জিনিসের দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। তিনি প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন তিন-চার লাখ টাকা। তিনি আরও জানান, ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি।
এ হাটে গরু কিনতে আসা ব্যাংকার সালাম জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেক বেশি মনে হচ্ছে। কয়েক দিন আগে আসলাম যদি একটু কম দামে গরু কেনা যায়—এই কারণে।’
শ্মশানঘাট হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য নূর মোহাম্মদ টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এই হাটের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধার জন্য সব রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের কৃষকদের পালিত গরু এই হাটে আসে। আশা করি, প্রতিবছরের মতো এবারও বেচাকেনা ভালো হবে।’
জমে উঠেছে রাজধানীর কোরবানির পশুর হাট। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা। যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে, কোরবানির পশুতে ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে।
হাট পরিচালনা কমিটি ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। শ্মশানঘাট হাটে গরুর ব্যাপারীদের কোনো অভিযোগ না থাকলেও শনির আখড়া হাটে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এর মধ্যে খাবার ও গোসলের পানির সংকট, টয়লেট ও অপর্যাপ্ত শোয়ার জায়গা অন্যতম। যদিও হাট পরিচালনা কমিটি ও ইজারাদারেরা ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা প্রচার করছেন।
সরেজমিন যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে বিভিন্ন আকারের গরু এসেছে। অন্যান্য পশু এখনো চোখে পড়েনি। এখানে ব্যানারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নানান সুযোগ-সুবিধার কথা লেখা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় প্রশাসনিক ও নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবী; পাইকারদের থাকা-খাওয়া, গোসল, টয়লেট ও পানির সুব্যবস্থা; জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন; লেনদেনের জন্য ব্যাংকিং ও বিকাশের ব্যবস্থা এবং ২৪ ঘণ্টা পশু ডাক্তারের পরামর্শ ও দালালমুক্ত হাটের ব্যবস্থা করা। বাস্তবে এসব সুযোগ-সুবিধার অনেক কিছুই নেই এই হাটে।
যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে তিন দিন আগে গরু নিয়ে আসেন সাজন হাওলাদার। তিনি মোস্তফা এন্টারপ্রাইজ ফার্মের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ১ নম্বর কাউন্টারের সামনে বাঁধা কালাপাহাড় নামে গরুটি এই হাটের সবচেয়ে বড় গরু হিসেবে দাবি করছেন সাজন। গরুটি দেখতে ক্রেতারা অনেকেই ভিড় করছেন।
সাজন জানান, প্রায় ১৯ মণ ওজনের এই গরুটির দাম হাঁকা হচ্ছে ১৮ লাখ টাকা। এক ক্রেতা ৮ লাখ টাকা বলেছেন। কালাপাহাড় নামে এই গরুটি দেখার জন্য প্রতিনিয়ত ভিড় জমাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কালাপাহাড় তাঁর মালিক যা বলছেন, তা-ই করছে। কালাপাহাড়ের মালিক জানান, কালো রঙের ও ‘পাহাড়ের মতো’ উঁচু হাওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে কালাপাহাড়।
ফরিদপুরের সদরপুর থেকে চার দিন আগে বেশ বড় আকারের ছয়টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী নুরুজ্জামান। প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন পাঁচছয় লাখ টাকা। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই এই হাটে গরু নিয়ে আসি। তবে এ বছর হাটের কিছুটা অব্যবস্থাপনা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে।’
ব্যাপারী নুরুজ্জামান, মারুফসহ অনেক ব্যাপারী জানান, এখানে খাবার পানি তো দূরের কথা গোসল করার পানিও পাওয়া যায় না। নেই টয়লেট ও পর্যাপ্ত শোয়ার ব্যবস্থা। ফলে তাঁদের পার্শ্ববর্তী মসজিদে গিয়ে গোসল, টয়লেট ও প্রস্রাব করতে হয়। ফলে গোসলের জন্য ২০ টাকা ও টয়লেট-প্রস্রাবের জন্য ১০ টাকা করে দিতে হয়। সেই সঙ্গে ৪০ টাকা দিয়ে দুই লিটার পানি কিনে খেতে হচ্ছে। এভাবে কি প্রতিনিয়ত এত টাকা দিয়ে পানি কিনে খাওয়া সম্ভব? এ ছাড়া দিনের বেলায় মশার উপদ্রবে থাকা যায় না।
এ হাটে গরু কিনতে আসা জুবায়ের বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন বাকি, এরপরও আসছি। যদি দামে মিলে যায়। তবে এবার একটু দাম বেশি।’
শনির আখড়া কোরবানি পশুর হাটের ইজারাদার মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পানির জন্য এই হাটে ১৭টি মোটর স্থাপন করেছি। কিন্তু লাইনে পানি সরবরাহ না থাকায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবু পানি সরবরাহের জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বাকি সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে প্রচুর গরুর সমাগম। এখানেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য দেওয়া হয়েছে অনেক সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি। যদিও চোখে পড়েনি পশুর ডাক্তার ও জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ অনেক কিছু।
এই হাটে কথা হয় পাবনা থেকে চার দিন আগে বড় আকারের গরু নিয়ে আসা সোলায়মানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ছয়টি গরু নিয়ে আসছি। এর মধ্যে কালাচান নামক গরুটি এই হাটের সেরা গরু। যার ওজন প্রায় ১৮ মণ। এর দাম ৯ লাখ টাকা। গরুটি কালো বর্ণের হাওয়ায় এর নাম দেওয়া হয়েছে কালাচান। এইগুলো আমাদের পালিত গরু। ক্রেতারা আসছে এবং দামও বলছে। কিন্তু এত কম দামে দেওয়া সম্ভব না। কারণ, গরুর খাবারের দাম অনেক বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার গরুর দাম বেশি হবে।’ গরুটি দেখতে ও ছবি তুলতে ভিড় করছেন অসংখ্য মানুষ। তবে গরুটি খুবই শান্তপ্রকৃতির। গরুটি তার প্রভুর কথা মতোই উঠছে আর বসছে।
চুয়াডাঙ্গা থেকে মাঝারি ও বড় আকারের ১৪টি গরু নিয়ে আসেন মন্টু নামের এক ব্যাপারী। তিনি জানান, এবারের গরুর দাম বেশি হবে। কারণ, গরুর খাবার গমের ছাল, খৈল, খড়, ভুসিসহ অন্যান্য জিনিসের দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। তিনি প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন তিন-চার লাখ টাকা। তিনি আরও জানান, ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি।
এ হাটে গরু কিনতে আসা ব্যাংকার সালাম জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেক বেশি মনে হচ্ছে। কয়েক দিন আগে আসলাম যদি একটু কম দামে গরু কেনা যায়—এই কারণে।’
শ্মশানঘাট হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য নূর মোহাম্মদ টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এই হাটের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধার জন্য সব রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের কৃষকদের পালিত গরু এই হাটে আসে। আশা করি, প্রতিবছরের মতো এবারও বেচাকেনা ভালো হবে।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৭ ঘণ্টা আগে