নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী গণ-আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের লক্ষ্যে তৎকালীন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও বামপন্থী দলগুলোর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা তিন জোট প্রদত্ত রূপরেখা বাস্তবায়িত হলে আজকে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্য রকম হতো। কিন্তু আওয়ামী লীগ ও বিএনপি রূপরেখা না মানায় আজকে দেশ ও জাতি আবারও গভীর রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে পড়েছে।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শহীদ ডা. মিলন দিবস উপলক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেছেন বক্তারা।
সভায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, নব্বইয়ের আন্দোলনে তিন দলের রূপরেখায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সই করল কীভাবে! ওই রূপরেখায় বহু ধারা ছিল, যেগুলো বাস্তবায়িত হলে আজকে ইতিহাস অন্য রকম হতো। সেগুলোর ব্যত্যয় ঘটাতে বিন্দুমাত্র দেরি হয়নি আওয়ামী লীগ, বিএনপির।
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র, নারী, চিকিৎসক, শ্রমিক, শিক্ষকদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্ল্যাটফর্ম ছিল। সকল স্তরের মানুষের ছিল এক দফা। আজকে যখন আমরা এখানে মিলিত হয়েছি, তখন দেশে চলছে বেসামরিক স্বৈরশাসন। ফলত নব্বইয়ের এ স্বৈরশাসকের পতন হলেও স্বৈরশাসনের পতন হয়নি।
বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, সচেতনভাবেই ডা. মিলন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলেন। এখনকার সময়ে ডা. মিলনের মতো চরিত্রর অভাব। শুধু নিজের জন্য বাঁচা না, বরং সকলের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তাঁর মতো মানুষ খুব দরকার। এই ফ্যাসিবাদী সময়ে রাজনৈতিক চেতনাসম্পন্ন মানুষ দরকার।
বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ইকবাল কবীর জাহিদ বলেন, ‘চলমান সংগ্রামে যদি আমরা দায়িত্বশীল আচরণ করতে পারি, তাহলে পরবর্তী সংগ্রামে আমরা নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকব। ফ্যাসিবাদকে কীভাবে পরাস্ত করে বিজয় অর্জন করা যাবে, এ প্রশ্নে বাম প্রগতিশীলদের ঐক্য আরও কতটা শক্তিশালী করা যায়, সেটা আমাদের আরও গভীরভাবে ভাবতে হবে।’
নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী গণ-আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের লক্ষ্যে তৎকালীন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও বামপন্থী দলগুলোর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা তিন জোট প্রদত্ত রূপরেখা বাস্তবায়িত হলে আজকে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্য রকম হতো। কিন্তু আওয়ামী লীগ ও বিএনপি রূপরেখা না মানায় আজকে দেশ ও জাতি আবারও গভীর রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে পড়েছে।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শহীদ ডা. মিলন দিবস উপলক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেছেন বক্তারা।
সভায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, নব্বইয়ের আন্দোলনে তিন দলের রূপরেখায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সই করল কীভাবে! ওই রূপরেখায় বহু ধারা ছিল, যেগুলো বাস্তবায়িত হলে আজকে ইতিহাস অন্য রকম হতো। সেগুলোর ব্যত্যয় ঘটাতে বিন্দুমাত্র দেরি হয়নি আওয়ামী লীগ, বিএনপির।
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র, নারী, চিকিৎসক, শ্রমিক, শিক্ষকদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্ল্যাটফর্ম ছিল। সকল স্তরের মানুষের ছিল এক দফা। আজকে যখন আমরা এখানে মিলিত হয়েছি, তখন দেশে চলছে বেসামরিক স্বৈরশাসন। ফলত নব্বইয়ের এ স্বৈরশাসকের পতন হলেও স্বৈরশাসনের পতন হয়নি।
বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, সচেতনভাবেই ডা. মিলন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলেন। এখনকার সময়ে ডা. মিলনের মতো চরিত্রর অভাব। শুধু নিজের জন্য বাঁচা না, বরং সকলের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তাঁর মতো মানুষ খুব দরকার। এই ফ্যাসিবাদী সময়ে রাজনৈতিক চেতনাসম্পন্ন মানুষ দরকার।
বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ইকবাল কবীর জাহিদ বলেন, ‘চলমান সংগ্রামে যদি আমরা দায়িত্বশীল আচরণ করতে পারি, তাহলে পরবর্তী সংগ্রামে আমরা নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকব। ফ্যাসিবাদকে কীভাবে পরাস্ত করে বিজয় অর্জন করা যাবে, এ প্রশ্নে বাম প্রগতিশীলদের ঐক্য আরও কতটা শক্তিশালী করা যায়, সেটা আমাদের আরও গভীরভাবে ভাবতে হবে।’
বাজারে যখন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতি তখন নীলফামারীর সৈয়দপুরে চালু হয়েছে বিনা লাভের সবজি বাজার। গণঅভূথ্যানের ১০০ তম দিন পূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শহরের ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
২ মিনিট আগেঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগে