নরসিংদী প্রতিনিধি
‘কোনো স্বতন্ত্র-মতন্ত্র আমরা চিনি না, মাইরের ওপর কোনো ওষুধ নাই। ছাত্রলীগের কোনো পোলাপান স্বতন্ত্ররে মানত না। স্বতন্ত্ররে কেমনে পিডাইতে অয়, হে অই দেহায়সে, হেরে আমরা এমনেই পিডামু। এই শহরের, এই সদরের কোনো এলাকায় তাদেরকে কোনো জায়গা দেওয়া যাবে না। তারা নৌকার বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী, তারা দেশবিরোধী।’
নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আহসানুল ইসলাম রিমনের দেওয়া এমন বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে।
আজ বুধবার দুপুরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী সদর-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম হিরুর নৌকা প্রতীকের বিজয়ের লক্ষ্যে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এমন বক্তব্য দেন জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রিমন।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে শহরের বাসাইলের নরসিংদী ক্লাবে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম তালেব হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম হিরু, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনির হোসেন ভূঁইয়া, নরসিংদী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব পাঠান, আওয়ামী লীগ নেতা আমিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, মোন্তাজ উদ্দিন ভূঁইয়া, এস এম কাইয়ুম প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী স্বতন্ত্র নির্বাচন করার অনুমতি দেওয়ার পরও ছাত্রলীগ সভাপতির এমন বক্তব্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে চলছে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা-সমালোচনা।
এ বিষয়ে জানতে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম তালেব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ আলী, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম হিরু ও ছাত্রলীগের সভাপতি আহসানুল ইসলাম রিমন ফোন রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা বদিউল আলম বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণ পরের বিষয়, স্বাভাবিকভাবে কেউ কাউকে পেটানোর হুমকি দিলেই সেটা ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।’
রিটার্নিং কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমাদের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। যদি ভুক্তভোগী প্রমাণসহ লিখিত অভিযোগ করেন, তাহলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেউ কোনো প্রার্থীকে হুমকি দিলে সেটা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত হবে। তবে আমরা এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি।’
‘কোনো স্বতন্ত্র-মতন্ত্র আমরা চিনি না, মাইরের ওপর কোনো ওষুধ নাই। ছাত্রলীগের কোনো পোলাপান স্বতন্ত্ররে মানত না। স্বতন্ত্ররে কেমনে পিডাইতে অয়, হে অই দেহায়সে, হেরে আমরা এমনেই পিডামু। এই শহরের, এই সদরের কোনো এলাকায় তাদেরকে কোনো জায়গা দেওয়া যাবে না। তারা নৌকার বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী, তারা দেশবিরোধী।’
নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আহসানুল ইসলাম রিমনের দেওয়া এমন বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে।
আজ বুধবার দুপুরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী সদর-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম হিরুর নৌকা প্রতীকের বিজয়ের লক্ষ্যে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এমন বক্তব্য দেন জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রিমন।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে শহরের বাসাইলের নরসিংদী ক্লাবে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম তালেব হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম হিরু, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনির হোসেন ভূঁইয়া, নরসিংদী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব পাঠান, আওয়ামী লীগ নেতা আমিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, মোন্তাজ উদ্দিন ভূঁইয়া, এস এম কাইয়ুম প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী স্বতন্ত্র নির্বাচন করার অনুমতি দেওয়ার পরও ছাত্রলীগ সভাপতির এমন বক্তব্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে চলছে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা-সমালোচনা।
এ বিষয়ে জানতে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম তালেব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ আলী, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম হিরু ও ছাত্রলীগের সভাপতি আহসানুল ইসলাম রিমন ফোন রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা বদিউল আলম বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণ পরের বিষয়, স্বাভাবিকভাবে কেউ কাউকে পেটানোর হুমকি দিলেই সেটা ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।’
রিটার্নিং কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমাদের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। যদি ভুক্তভোগী প্রমাণসহ লিখিত অভিযোগ করেন, তাহলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেউ কোনো প্রার্থীকে হুমকি দিলে সেটা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত হবে। তবে আমরা এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি।’
পাবনায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে মৎস্যজীবী দলের সাবেক নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন কয়েকজন। আজ শনিবার সকালে সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের বেতেপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেবরিশালের গৌরনদী উপজেলায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাহিলাড়া-নলচিড়া সড়কের কেফায়েতনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চান্দিনা বাজারে মহাসড়কের জায়গা দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ দুই শতাধিক স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান চালায় কুমিল্লা জেলা প্রশাসন এবং সড়ক ও জনপদ বিভাগ...
৩০ মিনিট আগেরংপুরের কাউনিয়ায় মহাসড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাতপরিচয় যুবকের (৪০) ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন লাশ। আজ শনিবার সকালে উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের মীরবাগ বিজলের ঘুণ্টি এলাকায় রংপুর-কুড়িগ্ৰাম মহাসড়ক থেকে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগে