নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পার্বত্য জেলা বান্দরবানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) যে অপতৎপরতা চলছে, সেরকম কোনো অপতৎপরতার শঙ্কা রাজধানীকে ঘিরে নেই। এমনটাই জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘সারা দেশের সার্বিক ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে ঈদে ডিএমপি এলাকার নিরাপত্তাব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। কেএনএফের বিষয়ে পাহাড়ে, ডিএমপি এলাকায় কোনো শঙ্কা নেই। যে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে কেএনএফের সংশ্লিষ্টতা ছিল, তাদেরও তৎপরতা নেই।’
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ঈদ ঘিরে কোনো ধরনের জঙ্গি তৎপরতার আগাম খবর নেই। তার পরও সব বিষয় পর্যবেক্ষণ করে নিরাপত্তার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’
ঈদের জামাতের বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘জাতীয় ঈদগাহে ঢাকার প্রধান ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এখানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কূটনৈতিক ব্যক্তি ও গণ্যমান্যরা ঈদের নামাজ আদায় করবেন। সকাল সাড়ে ৮টায় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এই জামাতে ৩৫ হাজার মুসল্লি অংশগ্রহণ করতে পারবেন।’
জাতীয় ঈদগাহের জামাতসহ সারা ঢাকার সব ঈদের জামাতে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে হাবিবুর বলেন, ‘প্রধান জামাতে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। জাতীয় ঈদগাহ ও আশপাশের এলাকায় এসবি সদস্যরা ইকুইপমেন্ট দিয়ে ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি, ড্রোন পেট্রলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। পোশাকধারী পুলিশ সদস্যরা প্রবেশপথে মেটাল ডিটেক্টর, আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করবেন। ডিবি-এসবিসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সাদা পোশাকে অবস্থান করবেন।’
ট্রাফিক ব্যবস্থার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ঈদের প্রধান জামাত ঘিরে ১০টি জায়গায় পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করেছে ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগ। ঈদের জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারশন দেওয়া হবে, যাতে কোনো রকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাঁদের নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন।’
এ ছাড়া, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সোয়াট, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি ঈদের জামাতের জন্য আলাদা নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তাবলয়ের বাইরে থাকবে না।
নাগরিকদের উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যাঁরা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন, তাঁরা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যেকোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন।’
বাসের বাড়তি ভাড়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা বাস মালিক সমিতি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার মিটিং করেছি। সবাই বলেছে, তারা কোনোভাবেই সরকারনির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বাড়তি ভাড়া নেবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিএমপি এলাকার কাউন্টারগুলোতে সার্বক্ষণিক পুলিশি প্রহরা রয়েছে, যেন অভিযোগ এলে ব্যবস্থা নিতে পারি। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সোর্স ছাড়া বাড়তি ভাড়া আদায়ের সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া আছে, যেন বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ এলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
পার্বত্য জেলা বান্দরবানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) যে অপতৎপরতা চলছে, সেরকম কোনো অপতৎপরতার শঙ্কা রাজধানীকে ঘিরে নেই। এমনটাই জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘সারা দেশের সার্বিক ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে ঈদে ডিএমপি এলাকার নিরাপত্তাব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। কেএনএফের বিষয়ে পাহাড়ে, ডিএমপি এলাকায় কোনো শঙ্কা নেই। যে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে কেএনএফের সংশ্লিষ্টতা ছিল, তাদেরও তৎপরতা নেই।’
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ঈদ ঘিরে কোনো ধরনের জঙ্গি তৎপরতার আগাম খবর নেই। তার পরও সব বিষয় পর্যবেক্ষণ করে নিরাপত্তার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’
ঈদের জামাতের বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘জাতীয় ঈদগাহে ঢাকার প্রধান ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এখানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কূটনৈতিক ব্যক্তি ও গণ্যমান্যরা ঈদের নামাজ আদায় করবেন। সকাল সাড়ে ৮টায় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এই জামাতে ৩৫ হাজার মুসল্লি অংশগ্রহণ করতে পারবেন।’
জাতীয় ঈদগাহের জামাতসহ সারা ঢাকার সব ঈদের জামাতে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে হাবিবুর বলেন, ‘প্রধান জামাতে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। জাতীয় ঈদগাহ ও আশপাশের এলাকায় এসবি সদস্যরা ইকুইপমেন্ট দিয়ে ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি, ড্রোন পেট্রলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। পোশাকধারী পুলিশ সদস্যরা প্রবেশপথে মেটাল ডিটেক্টর, আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করবেন। ডিবি-এসবিসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সাদা পোশাকে অবস্থান করবেন।’
ট্রাফিক ব্যবস্থার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ঈদের প্রধান জামাত ঘিরে ১০টি জায়গায় পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করেছে ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগ। ঈদের জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারশন দেওয়া হবে, যাতে কোনো রকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাঁদের নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন।’
এ ছাড়া, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সোয়াট, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি ঈদের জামাতের জন্য আলাদা নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তাবলয়ের বাইরে থাকবে না।
নাগরিকদের উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যাঁরা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন, তাঁরা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যেকোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন।’
বাসের বাড়তি ভাড়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা বাস মালিক সমিতি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার মিটিং করেছি। সবাই বলেছে, তারা কোনোভাবেই সরকারনির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বাড়তি ভাড়া নেবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিএমপি এলাকার কাউন্টারগুলোতে সার্বক্ষণিক পুলিশি প্রহরা রয়েছে, যেন অভিযোগ এলে ব্যবস্থা নিতে পারি। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সোর্স ছাড়া বাড়তি ভাড়া আদায়ের সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া আছে, যেন বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ এলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৮ ঘণ্টা আগে