নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় বাদী তাঁর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়েও সাক্ষ্য দিতে পারলেন না। আজ সোমবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এ হাজির হয়েছিলেন তিনি।
আজ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আসামিপক্ষ এক দরখাস্ত দিয়ে ট্রাইব্যুনালকে বলেন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইনে যেকোনো মামলা ১৩৫ কার্য দিবসের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে আইনে বলা আছে। এই ট্রাইব্যুনালে মামলাটি বদলি হয়ে আসার পর মামলার নিষ্পত্তির উক্ত সময়সীমা ইতিমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে বিধায় ট্রাইব্যুনাল এই মামলাটি নিয়ে আর অগ্রসর হতে পারবেন না। কাজেই মামলাটি দায়রা আদালতে ফেরত পাঠানো হোক।
মামলার আসামি আদনান সিদ্দিকীর পক্ষে এই আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনালের বিচারক জাকির হোসেন আবেদনের ওপর শুনানি গ্রহণ করে আগামী বুধবার আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন।
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলা নথি গায়েব ছিল। গত ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের নথি গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়। পরে নথি পাওয়া গেলে মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডাকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইব্যুনাল। পরে গত ২০ জুলাই সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়। এর পর সাক্ষী হাজির না হওয়ায় ২২,২৩ ও ২৪ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়।
ঢাকার মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর কার্যালয় সূত্রে মতে, ২০০৫ সালের ২ জুন তৎকালীন ডিবির এসআই ফরিদ উদ্দিন কেস ডকেট গ্রহণ করেন। গত ১১ এপ্রিল ফরিদ উদ্দিনকে কেস ডকেটের বিষয়ে অবহিত করার জন্য ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ দেন। গত ২৭ এপ্রিল চকবাজার থানা থানার সাবেক পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিন ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে ট্রাইব্যুনালকে জানান তিনি যেদিন কেস ডকেট গ্রহণ করেছেন সেদিনই তৎকালীন ডিবির ডিসি শহিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করেন। এরপর আর তিনি জানেন না।
সবশেষ গত ১৫ জুন মামলার কেস ডকেট সমন্বয় করে ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সরকারি কৌঁসুলিদের। এর আগে কয়েকবার কেস ডকেট খুঁজে বের করে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করার জন্য চকবাজার থানার সাবেক পুলিশ পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
এই মামলায় আসামি আদনান সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসী জামিনে আছেন। আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, সাজিদুল ইসলাম ও তারিক সাঈদ মামুনকে কারাগার আছেন। আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ নয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় বাদী তাঁর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়েও সাক্ষ্য দিতে পারলেন না। আজ সোমবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এ হাজির হয়েছিলেন তিনি।
আজ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আসামিপক্ষ এক দরখাস্ত দিয়ে ট্রাইব্যুনালকে বলেন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইনে যেকোনো মামলা ১৩৫ কার্য দিবসের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে আইনে বলা আছে। এই ট্রাইব্যুনালে মামলাটি বদলি হয়ে আসার পর মামলার নিষ্পত্তির উক্ত সময়সীমা ইতিমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে বিধায় ট্রাইব্যুনাল এই মামলাটি নিয়ে আর অগ্রসর হতে পারবেন না। কাজেই মামলাটি দায়রা আদালতে ফেরত পাঠানো হোক।
মামলার আসামি আদনান সিদ্দিকীর পক্ষে এই আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনালের বিচারক জাকির হোসেন আবেদনের ওপর শুনানি গ্রহণ করে আগামী বুধবার আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন।
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলা নথি গায়েব ছিল। গত ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের নথি গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়। পরে নথি পাওয়া গেলে মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডাকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইব্যুনাল। পরে গত ২০ জুলাই সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়। এর পর সাক্ষী হাজির না হওয়ায় ২২,২৩ ও ২৪ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়।
ঢাকার মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর কার্যালয় সূত্রে মতে, ২০০৫ সালের ২ জুন তৎকালীন ডিবির এসআই ফরিদ উদ্দিন কেস ডকেট গ্রহণ করেন। গত ১১ এপ্রিল ফরিদ উদ্দিনকে কেস ডকেটের বিষয়ে অবহিত করার জন্য ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ দেন। গত ২৭ এপ্রিল চকবাজার থানা থানার সাবেক পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিন ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে ট্রাইব্যুনালকে জানান তিনি যেদিন কেস ডকেট গ্রহণ করেছেন সেদিনই তৎকালীন ডিবির ডিসি শহিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করেন। এরপর আর তিনি জানেন না।
সবশেষ গত ১৫ জুন মামলার কেস ডকেট সমন্বয় করে ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সরকারি কৌঁসুলিদের। এর আগে কয়েকবার কেস ডকেট খুঁজে বের করে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করার জন্য চকবাজার থানার সাবেক পুলিশ পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
এই মামলায় আসামি আদনান সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসী জামিনে আছেন। আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, সাজিদুল ইসলাম ও তারিক সাঈদ মামুনকে কারাগার আছেন। আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ নয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে