রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
গাজীপুরের শ্রীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে রয়েছে নানান প্রজাতির দেশি-বিদেশি পশুপাখি। পার্কে আসা বিভিন্ন বয়সী দর্শনার্থীদের আনন্দের খোরাক জোগায় এরা। বিশেষ করে ছোট্ট সোনামণিরা বেশি আনন্দ পায় বিভিন্ন পাখি দেখে। ধনেশ বেষ্টনীতে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে উগান্ডার জাতীয় পাখি ক্রেন হল, যা বাংলাদেশে লাল মুকুটযুক্ত সারস নামে পরিচিত। সাব-সাহারান আফ্রিকার শুষ্ক সাভানাতে এদের দেখা মেলে। এ ছাড়া কেনিয়া নদী ও হ্রদের কাছে ঘাসযুক্ত সমতল ভূমিতেও এদের বসবাস রয়েছে।
ধূসর মুকুটযুক্ত সারস লম্বায় ৩ ফুটের বেশি, ওজন হয় ৩ কেজির ওপরে। এদের ডানা বেশ লম্বা। পুরো শরীরের পালক ধূসর রঙের। ডানাগুলো প্রধানত সাদা রঙের হয়। মাথায় শক্ত সোনালি পালকের সুন্দর মুকুট রয়েছে। মুখের দিকে হালকা সাদা এবং পা কালো রঙের হয়। ক্রেন হল পাখি সর্বভুক, গাছপালা, বীজ, শস্য, পোকামাকড়, ব্যাঙ, কৃমি, ছোট মাছ ও জলজ প্রাণীর ডিম খেয়ে জীবন ধারণ করে থাকে। রাতে গাছের মগডালে বিশ্রাম নেয়। সারস পাখি দুই থেকে পাঁচটি ডিম দেয়। ২৮ থেকে ৩১ দিন পর্যন্ত ডিমে তা দেয় এরা। ছানাগুলো ৫৬ থেকে ১০০ দিনের মধ্যে মা-বাবা থেকে আলাদা হয়ে যায়।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে ধনেশ বেষ্টনী একটি বিশাল এলাকায় জোড়া বেঁধে এদিক–সেদিক ছোটাছুটি করছে ক্রেন হল বা সারস পাখি। কখনো বেষ্টনীর ছোট্ট লেকে নেমে অন্য পাখির সঙ্গে মিশে খাবারের সন্ধান করছে। কখনো বেষ্টনীর ভেতর থাকা বিভিন্ন গাছে উঠে বিশ্রাম নিচ্ছে। কখনো নিজেদের মধ্যে খুনসুটি করে সময় কাটাচ্ছে। বেষ্টনীর নির্দিষ্ট স্থানে দাঁড়িয়ে লাল মুকুটযুক্ত সারস পাখি দেখছে বিভিন্ন বয়সী দর্শনার্থীরা।
পার্কে আসা দর্শনার্থী লিপি আক্তার বলেন, ‘ছেলেমেয়েকে নিয়ে পার্কে বেড়াতে এসেছি। বিভিন্ন পশুপাখি দেখা হয়েছে। বাচ্চারা সারস পাখি দেখে খুবই আনন্দ পেয়েছে। অনেক সময় দাঁড়িয়ে মনোযোগসহ পাখি দেখেছে বাচ্চারা।’
একই বেষ্টনীতে কথা হয় জামালপুর থেকে আসা সাহেব আলীর সঙ্গে। তিনি একজন স্কুলশিক্ষক। স্কুল ছুটি, তাই স্ত্রী-সন্তান নিয়ে পার্কে ঘুরতে এসেছেন। তিনি বলেন, সবাই এই বিদেশি পাখি দেখে খুবই আনন্দ পাচ্ছে। দেখতে খুবই চমৎকার। বাচ্চাদের বেশ আনন্দ দিয়েছে। সারস পাখির এদিক সেদিক ছোটাছুটি আর সুন্দর ভঙ্গিতে নাচানাচি করতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বনসংরক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে বিভিন্ন পশুপাখি দর্শনার্থীদের আনন্দ দেয়। বিশেষ করে বিদেশি পাখি ক্রেন হল বা মুকুটযুক্ত সারস খুবই মিষ্টি পাখি।
গাজীপুরের শ্রীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে রয়েছে নানান প্রজাতির দেশি-বিদেশি পশুপাখি। পার্কে আসা বিভিন্ন বয়সী দর্শনার্থীদের আনন্দের খোরাক জোগায় এরা। বিশেষ করে ছোট্ট সোনামণিরা বেশি আনন্দ পায় বিভিন্ন পাখি দেখে। ধনেশ বেষ্টনীতে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে উগান্ডার জাতীয় পাখি ক্রেন হল, যা বাংলাদেশে লাল মুকুটযুক্ত সারস নামে পরিচিত। সাব-সাহারান আফ্রিকার শুষ্ক সাভানাতে এদের দেখা মেলে। এ ছাড়া কেনিয়া নদী ও হ্রদের কাছে ঘাসযুক্ত সমতল ভূমিতেও এদের বসবাস রয়েছে।
ধূসর মুকুটযুক্ত সারস লম্বায় ৩ ফুটের বেশি, ওজন হয় ৩ কেজির ওপরে। এদের ডানা বেশ লম্বা। পুরো শরীরের পালক ধূসর রঙের। ডানাগুলো প্রধানত সাদা রঙের হয়। মাথায় শক্ত সোনালি পালকের সুন্দর মুকুট রয়েছে। মুখের দিকে হালকা সাদা এবং পা কালো রঙের হয়। ক্রেন হল পাখি সর্বভুক, গাছপালা, বীজ, শস্য, পোকামাকড়, ব্যাঙ, কৃমি, ছোট মাছ ও জলজ প্রাণীর ডিম খেয়ে জীবন ধারণ করে থাকে। রাতে গাছের মগডালে বিশ্রাম নেয়। সারস পাখি দুই থেকে পাঁচটি ডিম দেয়। ২৮ থেকে ৩১ দিন পর্যন্ত ডিমে তা দেয় এরা। ছানাগুলো ৫৬ থেকে ১০০ দিনের মধ্যে মা-বাবা থেকে আলাদা হয়ে যায়।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে ধনেশ বেষ্টনী একটি বিশাল এলাকায় জোড়া বেঁধে এদিক–সেদিক ছোটাছুটি করছে ক্রেন হল বা সারস পাখি। কখনো বেষ্টনীর ছোট্ট লেকে নেমে অন্য পাখির সঙ্গে মিশে খাবারের সন্ধান করছে। কখনো বেষ্টনীর ভেতর থাকা বিভিন্ন গাছে উঠে বিশ্রাম নিচ্ছে। কখনো নিজেদের মধ্যে খুনসুটি করে সময় কাটাচ্ছে। বেষ্টনীর নির্দিষ্ট স্থানে দাঁড়িয়ে লাল মুকুটযুক্ত সারস পাখি দেখছে বিভিন্ন বয়সী দর্শনার্থীরা।
পার্কে আসা দর্শনার্থী লিপি আক্তার বলেন, ‘ছেলেমেয়েকে নিয়ে পার্কে বেড়াতে এসেছি। বিভিন্ন পশুপাখি দেখা হয়েছে। বাচ্চারা সারস পাখি দেখে খুবই আনন্দ পেয়েছে। অনেক সময় দাঁড়িয়ে মনোযোগসহ পাখি দেখেছে বাচ্চারা।’
একই বেষ্টনীতে কথা হয় জামালপুর থেকে আসা সাহেব আলীর সঙ্গে। তিনি একজন স্কুলশিক্ষক। স্কুল ছুটি, তাই স্ত্রী-সন্তান নিয়ে পার্কে ঘুরতে এসেছেন। তিনি বলেন, সবাই এই বিদেশি পাখি দেখে খুবই আনন্দ পাচ্ছে। দেখতে খুবই চমৎকার। বাচ্চাদের বেশ আনন্দ দিয়েছে। সারস পাখির এদিক সেদিক ছোটাছুটি আর সুন্দর ভঙ্গিতে নাচানাচি করতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বনসংরক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে বিভিন্ন পশুপাখি দর্শনার্থীদের আনন্দ দেয়। বিশেষ করে বিদেশি পাখি ক্রেন হল বা মুকুটযুক্ত সারস খুবই মিষ্টি পাখি।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৬ ঘণ্টা আগে