প্রতিনিধি
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ): কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় জ্বর-সর্দি-কাশির প্রকোপ বেড়েছে। গত কয়েক দিনে এসব রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুণ। অবস্থা জটিল না হলে কেউ করোনা পরীক্ষা করাতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।
স্থানীয় চিকিৎসক ও ওষুধের দোকান থেকে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হচ্ছেন অনেকে। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিড় লেগেই আছে। যার বেশির ভাগই জ্বর-সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টের রোগী। ঋতু পরিবর্তনের ফলে মৌসুমের এ সময়ে এসব রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেশি হলেও করোনা উপসর্গ থাকা ব্যক্তিদের করোনা পরীক্ষা করার জন্য বলছেন চিকিৎসকেরা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গড়ে প্রতিদিন ৪০০-৪৫০ জন রোগী চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। গত এক সপ্তাহ ধরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যাই বেশি। এত রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকসহ অন্যদের। চিকিৎসা নিতে আসা বেশির ভাগই নারী ও শিশু। চিকিৎসকেরা তাঁদের পর্যাপ্ত চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। করোনার উপসর্গ থাকা বিশেষ করে গলা ও শরীর ব্যথা,৩-৪ দিন ধরে জ্বর না কমাসহ শ্বাসকষ্ট থাকা রোগীদের করোনা পরীক্ষার জন্য বলা হচ্ছে। হাসপাতালটিতে ওষুধের কোনো সংকট নেই বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
সরেজমিনে আজ বুধবার সকাল সোয়া ১১টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, চিকিৎসা নিতে আসা ব্যক্তিদের দীর্ঘ লাইন। যার বেশির ভাগই নারী ও শিশু। কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন।
হাসপাতালে আসা শাহেদ নামে একজন বলেন, ‘আমার মা জাহেরা খাতুন (৭৫) গত কয়েক দিন ধরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টে ভুগছেন। চিকিৎসক দেখিয়ে ওষুধ নিতে হাসপাতালে এসেছি।’
এদিকে পৌর সদর বাজারের সব কটি ওষুধের দোকানেই ভিড় চোখে পড়েছে। কথা বলে জানা গেছে, বেশির ভাগই এসেছেন জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টের ওষুধ নিতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, প্রথমে তাঁর জ্বর ও সর্দি হয়েছে। পরে পরিবারের অন্যরাও আক্রান্ত হয়েছে। করোনার ভয়ে পরীক্ষায় করাননি। বাড়িতে থেকে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেয়ে সবাই সুস্থ হয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শারমিন শাহনাজ বলেন, পুরো দেশজুড়েই করোনার সংক্রমণ বেড়ে গেছে। এখানেও জ্বর-সর্দি-কাশিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। করোনার উপসর্গ থাকা ব্যক্তিদের পরীক্ষা করানোর জন্য বলে দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালে ওষুধের কোনো সংকট নেই বলেও তিনি দাবি করেন।
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ): কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় জ্বর-সর্দি-কাশির প্রকোপ বেড়েছে। গত কয়েক দিনে এসব রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুণ। অবস্থা জটিল না হলে কেউ করোনা পরীক্ষা করাতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।
স্থানীয় চিকিৎসক ও ওষুধের দোকান থেকে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হচ্ছেন অনেকে। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিড় লেগেই আছে। যার বেশির ভাগই জ্বর-সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টের রোগী। ঋতু পরিবর্তনের ফলে মৌসুমের এ সময়ে এসব রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেশি হলেও করোনা উপসর্গ থাকা ব্যক্তিদের করোনা পরীক্ষা করার জন্য বলছেন চিকিৎসকেরা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গড়ে প্রতিদিন ৪০০-৪৫০ জন রোগী চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। গত এক সপ্তাহ ধরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যাই বেশি। এত রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকসহ অন্যদের। চিকিৎসা নিতে আসা বেশির ভাগই নারী ও শিশু। চিকিৎসকেরা তাঁদের পর্যাপ্ত চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। করোনার উপসর্গ থাকা বিশেষ করে গলা ও শরীর ব্যথা,৩-৪ দিন ধরে জ্বর না কমাসহ শ্বাসকষ্ট থাকা রোগীদের করোনা পরীক্ষার জন্য বলা হচ্ছে। হাসপাতালটিতে ওষুধের কোনো সংকট নেই বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
সরেজমিনে আজ বুধবার সকাল সোয়া ১১টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, চিকিৎসা নিতে আসা ব্যক্তিদের দীর্ঘ লাইন। যার বেশির ভাগই নারী ও শিশু। কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন।
হাসপাতালে আসা শাহেদ নামে একজন বলেন, ‘আমার মা জাহেরা খাতুন (৭৫) গত কয়েক দিন ধরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টে ভুগছেন। চিকিৎসক দেখিয়ে ওষুধ নিতে হাসপাতালে এসেছি।’
এদিকে পৌর সদর বাজারের সব কটি ওষুধের দোকানেই ভিড় চোখে পড়েছে। কথা বলে জানা গেছে, বেশির ভাগই এসেছেন জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্টের ওষুধ নিতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, প্রথমে তাঁর জ্বর ও সর্দি হয়েছে। পরে পরিবারের অন্যরাও আক্রান্ত হয়েছে। করোনার ভয়ে পরীক্ষায় করাননি। বাড়িতে থেকে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেয়ে সবাই সুস্থ হয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শারমিন শাহনাজ বলেন, পুরো দেশজুড়েই করোনার সংক্রমণ বেড়ে গেছে। এখানেও জ্বর-সর্দি-কাশিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। করোনার উপসর্গ থাকা ব্যক্তিদের পরীক্ষা করানোর জন্য বলে দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালে ওষুধের কোনো সংকট নেই বলেও তিনি দাবি করেন।
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
১৭ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২১ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে