সিদ্ধিরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ শহর, সিদ্ধিরগঞ্জ ও ফতুল্লায় ককটেল বিস্ফোরণ ও টায়ারে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াত ও গণ অধিকার পরিষদের অন্তত ১৯৬ জন নেতা-কর্মীকে।
গত বুধবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের মৌচাক, ফতুল্লার সস্তাপুর ও শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে ককটেল বিস্ফোরণ ও টায়ারে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করা হলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা বলছেন, ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা এসব ঘটিয়ে বিএনপিকে মামলায় জড়াতে চাইছে।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় পুলিশের উপপরিদর্শক দেবাশীষ কণ্ডু বাদী হয়ে ২১ জনের নাম উল্লেখ এবং ৩৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মশিউর রহমান।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় করা মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত ৩০ নভেম্বর সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মৌচাক এলাকায় বিএনপির ৫০ থেকে ৫৫ জন নেতা-কর্মী নাশকতার উদ্দেশ্যে মহাসড়ক অবরোধ করে মিছিল করেন। এ সময় তাঁরা ককটেলের বিস্ফোরণ ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। মিছিল থেকে তিন-চারটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয় লাল স্কচটেপ মোড়ানো বিস্ফোরিত ককটেলের ৫ টুকরো অংশ, দুটি পোড়া টায়ারের অংশ, মশাল মিছিলে ব্যবহৃত সাতটি লাঠি ও টিনের কৌটা, গাড়ির ১১টি ভাঙা কাচের অংশ।
মামলার নামীয় আসামিরা হলেন—নারায়ণগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমির আব্দুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল্লাহ, গণ অধিকার পরিষদের জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফ ভূঁইয়া, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল হাই রাজু, মহানগর ছাত্রদলের সহসভাপতি জুয়েল রানা, থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম, জামায়াত সদস্য জয়নাল আবেদীন ফারুক, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য পলাশ, ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রওশন আলী, সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন, যুগ্ম-আহ্বায়ক মাজহারুল হক ময়ূর, ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলজার হোসেন, মহানগর বিএনপির নেতা আনিস, বিএনপির নেতা জাকির, থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন, থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি জয়নাল, থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রাজা মিয়া, থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মুক্তার হোসেন, যুবদলের নেতা মাসুম গাজী, বিএনপির নেতা আফজাল হোসেনসহ অজ্ঞাত ৩৫ জন।
নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় পুলিশের উপপরিদর্শক আজহারুল ইসলাম বাদী হয়ে ২৯ জনের নাম উল্লেখ এবং ৪০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিচুর রহমান মোল্লা। মামলায় উল্লেখ করা হয়, আসামিরা ৩০ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু সড়কে ককটেল বিস্ফোরণ, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে যান চলাচলে বাধা তৈরি করেন।
মামলায় নামীয় আসামিরা হলেন—শওকত হোসেন, হারুন অর রশিদ, হাসিবুল ইসলাম সাঈদ, আশিকুল ইসলাম সাজিদ, মনির হোসেন সরদার, ফারুক হোসেন, মনিরুল ইসলাম সজল, সাহেদ, রহমান, মোজাম্মেল, বাবু, আনোয়ার মাহমুদ বকুল, হারুন, ফারুক মাল, কে এম মাজহারুল ইসলাম জোসেফ, শাহ আলম, ফয়সাল, লিংকন খান, সেলিম মোল্লা, জাকির, আক্তার হোসেন অপু, মোহাম্মদ আলী, এম হান্নান মামুন, ডিস মিঠু, শাহজালাল সরদার, আরিফ হোসেন, কাজী সেজান, তোফাজ্জল হোসেন টিয়া, জুয়েল নূরসহ অজ্ঞাত ৪০ জন।
ফতুল্লা থানায় পুলিশের উপপরিদর্শক মফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে ২১ জনের নাম উল্লেখ এবং ৬০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ রিজাউল হক। মামলায় উল্লেখ করা হয়—আসামিরা ৩০ নভেম্বর সস্তাপুর এলাকায় ককটেলের বিস্ফোরণ, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে যান চলাচলে বাধা দেন। ঘটনাস্থল থেকে তিনটি বিস্ফোরিত ককটেল, আটটি বাঁশের লাঠি, চারটি লোহার রড, একটি টায়ার ও কাচের টুকরা উদ্ধার করা হয়।
মামলায় নামীয় আসামিরা হলেন—কুতুবপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মাতবর, ভুঁইগড় ইউনিট বিএনপির সভাপতি আলী আহমেদ ইঞ্জিনিয়ার, তুষারধারা ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এনামুল হক মামুন, হান্নান মিয়া, ইসমাইল হোসেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক লুৎফর রহমান খোকা, যুগ্ম-আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম টিটু, হাজি মো. শহীদুল্লাহ, ইসমাইল হোসেন খান, যুবদলের নেতা জাহাঙ্গীর, আলমগীর, আমির হোসেন, মিঠু, রনি, শাহিন, জাকির হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, বিল্লাল হোসেন, কাশিপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ইকবাল, নুরুল হক সরদার, ফতুল্লা থানা বিএনপির সদস্য জুয়েল আরমান, ফতুল্লা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সহসম্পাদক নয়নসহ ৬০ জন।
এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবি বলেন, ‘আমাদের তো এখন কোনো কর্মসূচি নেই। এসব মিথ্যা মামলায় আমাদের জড়িয়ে ক্ষমতাসীন দল ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ বানচাল করতে চায়। ক্ষমতাসীন দলের চক্রান্তের অংশ হিসেবেই এসব ঘটনা ঘটানো হয়েছে এবং সেই পরিকল্পনা মোতাবেক মামলা দেওয়া হয়েছে।
একই বিষয়ে মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, ‘এগুলো মিথ্যা মামলা। গায়েবি ঘটনায় আমাদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে। কারণ তারা ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশের প্রস্তুতি দেখে ভয় পেয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সব কর্মসূচি পালন করেছি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করার জন্য আওয়ামী লীগ এই কাজগুলো করছে।’
নারায়ণগঞ্জ শহর, সিদ্ধিরগঞ্জ ও ফতুল্লায় ককটেল বিস্ফোরণ ও টায়ারে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াত ও গণ অধিকার পরিষদের অন্তত ১৯৬ জন নেতা-কর্মীকে।
গত বুধবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের মৌচাক, ফতুল্লার সস্তাপুর ও শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে ককটেল বিস্ফোরণ ও টায়ারে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করা হলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা বলছেন, ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা এসব ঘটিয়ে বিএনপিকে মামলায় জড়াতে চাইছে।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় পুলিশের উপপরিদর্শক দেবাশীষ কণ্ডু বাদী হয়ে ২১ জনের নাম উল্লেখ এবং ৩৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মশিউর রহমান।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় করা মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত ৩০ নভেম্বর সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মৌচাক এলাকায় বিএনপির ৫০ থেকে ৫৫ জন নেতা-কর্মী নাশকতার উদ্দেশ্যে মহাসড়ক অবরোধ করে মিছিল করেন। এ সময় তাঁরা ককটেলের বিস্ফোরণ ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। মিছিল থেকে তিন-চারটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয় লাল স্কচটেপ মোড়ানো বিস্ফোরিত ককটেলের ৫ টুকরো অংশ, দুটি পোড়া টায়ারের অংশ, মশাল মিছিলে ব্যবহৃত সাতটি লাঠি ও টিনের কৌটা, গাড়ির ১১টি ভাঙা কাচের অংশ।
মামলার নামীয় আসামিরা হলেন—নারায়ণগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমির আব্দুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল্লাহ, গণ অধিকার পরিষদের জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফ ভূঁইয়া, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল হাই রাজু, মহানগর ছাত্রদলের সহসভাপতি জুয়েল রানা, থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম, জামায়াত সদস্য জয়নাল আবেদীন ফারুক, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য পলাশ, ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রওশন আলী, সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন, যুগ্ম-আহ্বায়ক মাজহারুল হক ময়ূর, ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলজার হোসেন, মহানগর বিএনপির নেতা আনিস, বিএনপির নেতা জাকির, থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন, থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি জয়নাল, থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রাজা মিয়া, থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মুক্তার হোসেন, যুবদলের নেতা মাসুম গাজী, বিএনপির নেতা আফজাল হোসেনসহ অজ্ঞাত ৩৫ জন।
নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় পুলিশের উপপরিদর্শক আজহারুল ইসলাম বাদী হয়ে ২৯ জনের নাম উল্লেখ এবং ৪০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিচুর রহমান মোল্লা। মামলায় উল্লেখ করা হয়, আসামিরা ৩০ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু সড়কে ককটেল বিস্ফোরণ, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে যান চলাচলে বাধা তৈরি করেন।
মামলায় নামীয় আসামিরা হলেন—শওকত হোসেন, হারুন অর রশিদ, হাসিবুল ইসলাম সাঈদ, আশিকুল ইসলাম সাজিদ, মনির হোসেন সরদার, ফারুক হোসেন, মনিরুল ইসলাম সজল, সাহেদ, রহমান, মোজাম্মেল, বাবু, আনোয়ার মাহমুদ বকুল, হারুন, ফারুক মাল, কে এম মাজহারুল ইসলাম জোসেফ, শাহ আলম, ফয়সাল, লিংকন খান, সেলিম মোল্লা, জাকির, আক্তার হোসেন অপু, মোহাম্মদ আলী, এম হান্নান মামুন, ডিস মিঠু, শাহজালাল সরদার, আরিফ হোসেন, কাজী সেজান, তোফাজ্জল হোসেন টিয়া, জুয়েল নূরসহ অজ্ঞাত ৪০ জন।
ফতুল্লা থানায় পুলিশের উপপরিদর্শক মফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে ২১ জনের নাম উল্লেখ এবং ৬০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ রিজাউল হক। মামলায় উল্লেখ করা হয়—আসামিরা ৩০ নভেম্বর সস্তাপুর এলাকায় ককটেলের বিস্ফোরণ, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে যান চলাচলে বাধা দেন। ঘটনাস্থল থেকে তিনটি বিস্ফোরিত ককটেল, আটটি বাঁশের লাঠি, চারটি লোহার রড, একটি টায়ার ও কাচের টুকরা উদ্ধার করা হয়।
মামলায় নামীয় আসামিরা হলেন—কুতুবপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মাতবর, ভুঁইগড় ইউনিট বিএনপির সভাপতি আলী আহমেদ ইঞ্জিনিয়ার, তুষারধারা ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এনামুল হক মামুন, হান্নান মিয়া, ইসমাইল হোসেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক লুৎফর রহমান খোকা, যুগ্ম-আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম টিটু, হাজি মো. শহীদুল্লাহ, ইসমাইল হোসেন খান, যুবদলের নেতা জাহাঙ্গীর, আলমগীর, আমির হোসেন, মিঠু, রনি, শাহিন, জাকির হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, বিল্লাল হোসেন, কাশিপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ইকবাল, নুরুল হক সরদার, ফতুল্লা থানা বিএনপির সদস্য জুয়েল আরমান, ফতুল্লা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সহসম্পাদক নয়নসহ ৬০ জন।
এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবি বলেন, ‘আমাদের তো এখন কোনো কর্মসূচি নেই। এসব মিথ্যা মামলায় আমাদের জড়িয়ে ক্ষমতাসীন দল ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ বানচাল করতে চায়। ক্ষমতাসীন দলের চক্রান্তের অংশ হিসেবেই এসব ঘটনা ঘটানো হয়েছে এবং সেই পরিকল্পনা মোতাবেক মামলা দেওয়া হয়েছে।
একই বিষয়ে মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, ‘এগুলো মিথ্যা মামলা। গায়েবি ঘটনায় আমাদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে। কারণ তারা ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশের প্রস্তুতি দেখে ভয় পেয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সব কর্মসূচি পালন করেছি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করার জন্য আওয়ামী লীগ এই কাজগুলো করছে।’
রাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার জগতি রেলস্টেশনে আন্তনগর ট্রেন থামানো, স্টেশন আধুনিকায়নসহ ছয় দফা দাবিতে ঢাকাগামী বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের মিঠাপুকুরে জামাই-শ্বশুরের বিবাদ থামাতে গিয়ে সোহান আহমেদ (২৬) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার পাইকান গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত সোহান ওই গ্রামের মো. শাহজাহানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেশেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও ইমিগ্রেশন দিয়ে এরশাদুল হক নামে এক যুবকের লাশ হস্তান্তর করেছে বিএসএফ। আজ শুক্রবার দুপুরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও দুই দেশের পুলিশের উপস্থিতিতে ওই লাশ হস্তান্তর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে