নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বন্ধুত্ব করে মূল্যবান উপহার পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে অভিনব কায়দায় প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২ জন বাংলাদেশিসহ ৬ জন নাইজেরিয়ান ও ১ জন দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয় ।
সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ৬ নাইজেরিয়ান হলেন উদিজ ওবিন্না রুবেন (৪২), ইফুনান্যা ভিভিয়ান নাউকি (৩১), সানডে শেডারেক ইজিম (৩২), চিনেদু মোসেস নাজি (৩৬), কলিমস ইফেসিনাচি টালাইক (৩০) ও চিদিম্মা ইবেল আইলোফর (৩৬)। গ্রেপ্তার দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিকের নাম টম্বিখনা গেবুজা (৩৬)। এ ছাড়া এই চক্রের সঙ্গে জড়িত দুই বাংলাদেশি হলেন মো. নাহিদুল ইসলাম (৩০) ও সোনিয়া আক্তার (৩৩)।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে ও আজ বুধবার সকালে রাজধানীর পল্লবী, রূপনগর এবং দক্ষিণখান এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে ৮টি পাসপোর্ট, ৩১টি মোবাইল,৩টি ল্যাপটপ, ১টি চেক বই, ৩টি পেনড্রাইভ এবং নগদ ৯৫ হাজার ৮১৫ টাকা জব্দ করা হয়।
আসামিদের বরাত দিয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘তাঁরা সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া আইডি খুলে নিজেদের পশ্চিমা বিশ্বের উন্নত দেশের নাগরিক বলে পরিচয় দেয়। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরির পর দামি উপহার বাংলাদেশে পাঠানোর কথা বলে। এর কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশের কাস্টমস অফিসার পরিচয়ে এক নারী ফোন করে বলে তাঁর নামে বিমানবন্দরে একটি পার্সেল এসেছে। পার্সেলটি ডেলিভারি করতে কাস্টমস চার্জ হিসেবে মোটা অঙ্কের টাকা বিকাশ বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরে পরিশোধ করতে বলা হয়। যেহেতু পার্সেলে মূল্যবান দ্রব্যসামগ্রী রয়েছে তাই কাস্টমস চার্জ একটু বেশি হয়েছে বলে তাঁদের বোঝানো হয়। অর্থ পরিশোধ করার পর পার্সেলটি নিতে বিমানবন্দরে গেলে দেখা যায়, তাঁর নামে কোন পার্সেল আসেনি। বিদেশি বন্ধুরও তখন আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায় না।’
প্রতারণার কৌশল সম্পর্কে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘বড় বড় ব্যবসায়ী, হাই প্রোফাইল চাকরিজীবী, উচ্চবিত্ত মানুষদের এরা প্রথমে টার্গেট করে। টার্গেট করার পর নিজেদের বিভিন্ন উন্নত দেশের সামরিক বাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে টার্গেটের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করে। বিশ্বাস স্থাপনের জন্য ভুয়া ছবি পাঠায়। জনসেবামূলক কাজে অর্থব্যয় করে চাকরিজীবীদের কমিশন প্রদান এবং ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করার কথা বলেও প্রতারণা করে এই চক্রের সদস্যরা।’
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘পার্সেল পাঠানোর পর চক্রের বাংলাদেশি নারী সহযোগী বিমানবন্দর কাস্টমস অফিসার পার্সেলটি ডেলিভারি করতে কাস্টমস চার্জ হিসেবে মোটা অঙ্কের টাকা বিকাশ বা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে বলেন। বলা হয়, বিদেশ থেকে কোনো পার্সেল দেশে আনা আইনসিদ্ধ নয়, তাই চার্জ একটু বেশি দিতে হবে। নকল টিআইএন সার্টিফিকেট ও অন্যান্য কাগজ বানাতে অনেক অর্থের প্রয়োজন হবে। কেউ টাকা না দিতে চাইলে তাঁদের মামলার ভয়ভীতি দেখানো হতো।’
মোজাম্মেল হক আরও জানান, গ্রেপ্তার উদিজ ওবিন্না রুবেন ২০১৭ সালে ভ্রমণ ভিসায় বাংলাদেশে আসেন। ২০২০ সালে তাঁর নামে প্রতারণার মামলা হওয়ায় তাঁর পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। তিনি নিজেকে একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী বলে পরিচয় দেন। তিনি বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে প্রতারণাই তাঁর মূল পেশা। সে এই আন্তর্জাতিক প্রতারক চক্রের মূল হোতা। দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিক টম্বিখনা গেবুজা ২০২০ সালে ভ্রমণ ভিসায় বাংলাদেশে আসেন এবং তিনি নিজেকে রুবেনের স্ত্রী বলে পরিচয় দেন।’
এ ছাড়া সবারই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ২ জনের আগের মামলা রয়েছে।
নাহিদুল ও সোনিয়া সম্পর্কে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সোনিয়া আক্তার ও নাহিদুল ইসলাম এই আন্তর্জাতিক চক্রের দেশীয় সহযোগী। নাহিদুল ২০১০ সালে একটি ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে কাজ শুরু করে। পরবর্তী সময়ে রেস্টুরেন্ট ও একটি কলসেন্টারে কাজ করে। ২০১৭ সালে ফ্যাশন ডিজাইন বিষয়ে ডিপ্লোমা করে ২০১৮ সালে মালয়েশিয়ায় যান। পরবর্তী সময়ে ২০২১ সালে দেশে ফিরে আসেন এবং গ্রেপ্তার সোনিয়া আক্তারকে বিয়ে করেন। সোনিয়ার ২০০৯ সালে প্রথম বিবাহ হয়। কিন্তু স্বামী নেশাগ্রস্ত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়। ২০১৮ সালের শেষের দিকে নাইজেরিয়ান নাগরিক রুবেনের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারপর থেকেই তিনি এই প্রতারক চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ভিকটিমপ্রতি প্রতারণার জন্য ২৫ শতাংশ অর্থ সোনিয়াকে দেওয়া হতো। সোনিয়া আক্তারের নিজের নামে দক্ষিণখানে একটি চারতলা বাড়ি এবং একটি প্রাইভেট কার রয়েছে।’
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘প্রতি মাসে সোনিয়া ও নাহিদুল নাইজেরিয়ান নাগরিক রুবেনের সঙ্গে উত্তরার জসিমউদ্দীন এলাকায় প্রতি মাসে দুই-তিনবার দেখা করত। গত এক বছরে তারা ৩০ থেকে ৩৫ জনের সঙ্গে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে স্বীকার করেছে।’
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বন্ধুত্ব করে মূল্যবান উপহার পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে অভিনব কায়দায় প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২ জন বাংলাদেশিসহ ৬ জন নাইজেরিয়ান ও ১ জন দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয় ।
সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ৬ নাইজেরিয়ান হলেন উদিজ ওবিন্না রুবেন (৪২), ইফুনান্যা ভিভিয়ান নাউকি (৩১), সানডে শেডারেক ইজিম (৩২), চিনেদু মোসেস নাজি (৩৬), কলিমস ইফেসিনাচি টালাইক (৩০) ও চিদিম্মা ইবেল আইলোফর (৩৬)। গ্রেপ্তার দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিকের নাম টম্বিখনা গেবুজা (৩৬)। এ ছাড়া এই চক্রের সঙ্গে জড়িত দুই বাংলাদেশি হলেন মো. নাহিদুল ইসলাম (৩০) ও সোনিয়া আক্তার (৩৩)।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে ও আজ বুধবার সকালে রাজধানীর পল্লবী, রূপনগর এবং দক্ষিণখান এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে ৮টি পাসপোর্ট, ৩১টি মোবাইল,৩টি ল্যাপটপ, ১টি চেক বই, ৩টি পেনড্রাইভ এবং নগদ ৯৫ হাজার ৮১৫ টাকা জব্দ করা হয়।
আসামিদের বরাত দিয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘তাঁরা সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া আইডি খুলে নিজেদের পশ্চিমা বিশ্বের উন্নত দেশের নাগরিক বলে পরিচয় দেয়। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরির পর দামি উপহার বাংলাদেশে পাঠানোর কথা বলে। এর কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশের কাস্টমস অফিসার পরিচয়ে এক নারী ফোন করে বলে তাঁর নামে বিমানবন্দরে একটি পার্সেল এসেছে। পার্সেলটি ডেলিভারি করতে কাস্টমস চার্জ হিসেবে মোটা অঙ্কের টাকা বিকাশ বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরে পরিশোধ করতে বলা হয়। যেহেতু পার্সেলে মূল্যবান দ্রব্যসামগ্রী রয়েছে তাই কাস্টমস চার্জ একটু বেশি হয়েছে বলে তাঁদের বোঝানো হয়। অর্থ পরিশোধ করার পর পার্সেলটি নিতে বিমানবন্দরে গেলে দেখা যায়, তাঁর নামে কোন পার্সেল আসেনি। বিদেশি বন্ধুরও তখন আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায় না।’
প্রতারণার কৌশল সম্পর্কে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘বড় বড় ব্যবসায়ী, হাই প্রোফাইল চাকরিজীবী, উচ্চবিত্ত মানুষদের এরা প্রথমে টার্গেট করে। টার্গেট করার পর নিজেদের বিভিন্ন উন্নত দেশের সামরিক বাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে টার্গেটের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করে। বিশ্বাস স্থাপনের জন্য ভুয়া ছবি পাঠায়। জনসেবামূলক কাজে অর্থব্যয় করে চাকরিজীবীদের কমিশন প্রদান এবং ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করার কথা বলেও প্রতারণা করে এই চক্রের সদস্যরা।’
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘পার্সেল পাঠানোর পর চক্রের বাংলাদেশি নারী সহযোগী বিমানবন্দর কাস্টমস অফিসার পার্সেলটি ডেলিভারি করতে কাস্টমস চার্জ হিসেবে মোটা অঙ্কের টাকা বিকাশ বা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে বলেন। বলা হয়, বিদেশ থেকে কোনো পার্সেল দেশে আনা আইনসিদ্ধ নয়, তাই চার্জ একটু বেশি দিতে হবে। নকল টিআইএন সার্টিফিকেট ও অন্যান্য কাগজ বানাতে অনেক অর্থের প্রয়োজন হবে। কেউ টাকা না দিতে চাইলে তাঁদের মামলার ভয়ভীতি দেখানো হতো।’
মোজাম্মেল হক আরও জানান, গ্রেপ্তার উদিজ ওবিন্না রুবেন ২০১৭ সালে ভ্রমণ ভিসায় বাংলাদেশে আসেন। ২০২০ সালে তাঁর নামে প্রতারণার মামলা হওয়ায় তাঁর পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। তিনি নিজেকে একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী বলে পরিচয় দেন। তিনি বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে প্রতারণাই তাঁর মূল পেশা। সে এই আন্তর্জাতিক প্রতারক চক্রের মূল হোতা। দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিক টম্বিখনা গেবুজা ২০২০ সালে ভ্রমণ ভিসায় বাংলাদেশে আসেন এবং তিনি নিজেকে রুবেনের স্ত্রী বলে পরিচয় দেন।’
এ ছাড়া সবারই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ২ জনের আগের মামলা রয়েছে।
নাহিদুল ও সোনিয়া সম্পর্কে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সোনিয়া আক্তার ও নাহিদুল ইসলাম এই আন্তর্জাতিক চক্রের দেশীয় সহযোগী। নাহিদুল ২০১০ সালে একটি ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে কাজ শুরু করে। পরবর্তী সময়ে রেস্টুরেন্ট ও একটি কলসেন্টারে কাজ করে। ২০১৭ সালে ফ্যাশন ডিজাইন বিষয়ে ডিপ্লোমা করে ২০১৮ সালে মালয়েশিয়ায় যান। পরবর্তী সময়ে ২০২১ সালে দেশে ফিরে আসেন এবং গ্রেপ্তার সোনিয়া আক্তারকে বিয়ে করেন। সোনিয়ার ২০০৯ সালে প্রথম বিবাহ হয়। কিন্তু স্বামী নেশাগ্রস্ত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়। ২০১৮ সালের শেষের দিকে নাইজেরিয়ান নাগরিক রুবেনের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারপর থেকেই তিনি এই প্রতারক চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ভিকটিমপ্রতি প্রতারণার জন্য ২৫ শতাংশ অর্থ সোনিয়াকে দেওয়া হতো। সোনিয়া আক্তারের নিজের নামে দক্ষিণখানে একটি চারতলা বাড়ি এবং একটি প্রাইভেট কার রয়েছে।’
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘প্রতি মাসে সোনিয়া ও নাহিদুল নাইজেরিয়ান নাগরিক রুবেনের সঙ্গে উত্তরার জসিমউদ্দীন এলাকায় প্রতি মাসে দুই-তিনবার দেখা করত। গত এক বছরে তারা ৩০ থেকে ৩৫ জনের সঙ্গে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে স্বীকার করেছে।’
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
২৩ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২৭ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে