নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিতে জড়িত সহোদর এনামুল হক এনু ও রুপন ভূঁইয়াকে একটি অর্থপাচার মামলায় সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিদের ৪ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। উক্ত টাকা সমানুপাতিক হারে প্রত্যেক আসামিকে পরিশোধ করতে হবে।
আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এই রায় দেন। রায়ে এনু-রুপনের সহযোগী আরও ৯ জনকে একই অপরাধে ৭ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন—এনু-রুপনের তিন ভাই শহিদুল হক ভূঁইয়া, রাশিদুল হক ভূঁইয়া ও মেরাজুল হক ভূঁইয়া, মতিঝিলের ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জয় গোপাল সরকার এবং তাঁদের সহযোগী তুহিন মুন্সী, নবীর হোসেন সিকদার, সাইফুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ ও পাভেল রহমান।
তাঁদের মধ্যে এনু, রুপন, জয় গোপাল, নবীর হোসেন, আজাদ ও সাইফুল কারাগারে আছেন। আসামি তুহিনকে গ্রেপ্তার করার পর তিনি জামিন পান। রায়ের পর তাঁকে কারাগারে নেওয়া হয়। শহিদুল, রশিদুল, মেরাজুল ও পাভেল পলাতক রয়েছেন।
পলাতকেরা গ্রেপ্তারের পর বা আত্মসমর্পণের পর থেকে এই রায় কার্যকর হবে। যাঁরা কারাগারে রয়েছেন তাঁদের কারাবাস বাদ দিয়ে বাকি সময় কারাগারে কাটাতে হবে বলে আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন।
গত ১৬ মার্চ যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ৬ এপ্রিল রায়ের দিন ধার্য করা হয়। কিন্তু ওই দিন বিচারক ছুটিতে থাকায় রায়ের তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়। এর আগে আদালত মামলার অভিযোগকারীসহ রাষ্ট্রপক্ষের ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
গত বছরের ৫ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এর আগে ২০২০ সালের ২৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) সিআইডির পরিদর্শক সাদেক আলী আওয়ামী লীগের গেন্ডারিয়া ইউনিটের সাবেক সহসভাপতি এনু ও যুগ্ম সম্পাদক রুপনসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর র্যাব-৩-এর পরিদর্শক মো. জিয়াউল হাসাব বাদী হয়ে এনু ও আজাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তদন্ত শেষে অন্যান্য আসামিকে সম্পৃক্ত করা হয় মামলায়।
এনু ও রুপনের বিরুদ্ধে এর আগে বিভিন্ন থানায় অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে আরও ১২টি মামলা হয়। অন্যান্য মামলা বিচারাধীন আছে।
২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর গেন্ডারিয়ার দুই ভাই আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক এনু ও রূপন ভূঁইয়ার আস্তানা থেকে ৫ কোটি টাকা ও আট কেজি স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেছিল র্যাব। এরপর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি তাঁদের বাড়ির ভল্টে পাওয়া যায় সাড়ে ২৬ কোটি টাকা, এক কেজি স্বর্ণ, বিদেশি মুদ্রা ও ৫ কোটি টাকার এফডিআর। মানি লন্ডারিং মামলা তদন্ত করতে গিয়ে সিআইডি তাঁদের ১২১টি ফ্ল্যাটের সন্ধান পায়। তাঁদের গেন্ডারিয়ার বাড়ি থেকে ২ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়।
ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি সম্পর্কিত পড়ুন:
ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিতে জড়িত সহোদর এনামুল হক এনু ও রুপন ভূঁইয়াকে একটি অর্থপাচার মামলায় সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিদের ৪ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। উক্ত টাকা সমানুপাতিক হারে প্রত্যেক আসামিকে পরিশোধ করতে হবে।
আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এই রায় দেন। রায়ে এনু-রুপনের সহযোগী আরও ৯ জনকে একই অপরাধে ৭ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন—এনু-রুপনের তিন ভাই শহিদুল হক ভূঁইয়া, রাশিদুল হক ভূঁইয়া ও মেরাজুল হক ভূঁইয়া, মতিঝিলের ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জয় গোপাল সরকার এবং তাঁদের সহযোগী তুহিন মুন্সী, নবীর হোসেন সিকদার, সাইফুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ ও পাভেল রহমান।
তাঁদের মধ্যে এনু, রুপন, জয় গোপাল, নবীর হোসেন, আজাদ ও সাইফুল কারাগারে আছেন। আসামি তুহিনকে গ্রেপ্তার করার পর তিনি জামিন পান। রায়ের পর তাঁকে কারাগারে নেওয়া হয়। শহিদুল, রশিদুল, মেরাজুল ও পাভেল পলাতক রয়েছেন।
পলাতকেরা গ্রেপ্তারের পর বা আত্মসমর্পণের পর থেকে এই রায় কার্যকর হবে। যাঁরা কারাগারে রয়েছেন তাঁদের কারাবাস বাদ দিয়ে বাকি সময় কারাগারে কাটাতে হবে বলে আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন।
গত ১৬ মার্চ যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ৬ এপ্রিল রায়ের দিন ধার্য করা হয়। কিন্তু ওই দিন বিচারক ছুটিতে থাকায় রায়ের তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়। এর আগে আদালত মামলার অভিযোগকারীসহ রাষ্ট্রপক্ষের ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
গত বছরের ৫ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এর আগে ২০২০ সালের ২৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) সিআইডির পরিদর্শক সাদেক আলী আওয়ামী লীগের গেন্ডারিয়া ইউনিটের সাবেক সহসভাপতি এনু ও যুগ্ম সম্পাদক রুপনসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর র্যাব-৩-এর পরিদর্শক মো. জিয়াউল হাসাব বাদী হয়ে এনু ও আজাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তদন্ত শেষে অন্যান্য আসামিকে সম্পৃক্ত করা হয় মামলায়।
এনু ও রুপনের বিরুদ্ধে এর আগে বিভিন্ন থানায় অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে আরও ১২টি মামলা হয়। অন্যান্য মামলা বিচারাধীন আছে।
২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর গেন্ডারিয়ার দুই ভাই আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক এনু ও রূপন ভূঁইয়ার আস্তানা থেকে ৫ কোটি টাকা ও আট কেজি স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেছিল র্যাব। এরপর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি তাঁদের বাড়ির ভল্টে পাওয়া যায় সাড়ে ২৬ কোটি টাকা, এক কেজি স্বর্ণ, বিদেশি মুদ্রা ও ৫ কোটি টাকার এফডিআর। মানি লন্ডারিং মামলা তদন্ত করতে গিয়ে সিআইডি তাঁদের ১২১টি ফ্ল্যাটের সন্ধান পায়। তাঁদের গেন্ডারিয়ার বাড়ি থেকে ২ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়।
ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি সম্পর্কিত পড়ুন:
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
২৩ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২৮ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে