নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদুল আজহার দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার মোড় কিংবা রেললাইনের ওপর মানুষের জটলা দেখে মনে হবে বাজার বসেছে। তবে নিয়মিত বাজার নয়, ভাসমান মাংস বিক্রেতারা হাট বসিয়ে বিক্রি করছেন কোরবানির পশুর মাংস।
রাজধানী ঘুরে মালিবাগ রেলগেট, মগবাজার মোড়, মীরবাগ, তেজগাঁও ও বিমানবন্দর এলাকায় রেললাইনের পাশে, মিরপুরের শাহ আলী মাজারের সামনেসহ বিভিন্ন পয়েন্টে দেখা মিলেছে এ ধরনের ভাসমান মাংসের বাজারের।
মূলত ঢাকার বাইরে থেকে আসা মৌসুমি ব্যবসায়ী আর সামাজিক বরাদ্দের মাংস পাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষেরা এই মাংসের হাটের বিক্রেতা। ক্রেতারাও নিম্ন আয়ের মানুষ---হয় বস্তির বাসিন্দা, নয় রিকশা, ভ্যান চালকদের মতো ভাসমান পেশাজীবী।
মিরপুরের শাহ আলীর মাজারের সামনের বাজারে বিকেল পাঁচটার দিকে গিয়ে দেখা যায় বিশাল জটলা। মানুষের ভিড়ে পা ফেলায় দায়। মাংস কেনাবেচায় ব্যস্ত সবাই। মানভেদে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয় প্রতি কেজি মাংস।
মৌসুমি কসাই আহমেদ আলী জানালেন, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তিনটি কোরবানির পশুর মাংস কাটার কাজ করেছেন। কাজ শেষে পারিশ্রমিকের পাশাপাশি প্রায় ১০ কেজি মাংস পেয়েছেন। বাড়ির জন্য কিছু মাংস রেখে বাকিটা বিক্রি করে দিচ্ছেন, যাতে বাড়ি ফেরার খরচের টাকাটা পেয়ে যান।
আরেক মৌসুমি কসাই মোহাম্মদ ইয়ামিন এসেছেন কুড়িগ্রাম থেকে। তিনি মাংস কাটার শ্রমিক হিসবে কাজ করে পেয়েছেন ১৫ কেজি মাংস। ঢাকায় পরিবারের কেউ নেই। তাঁর বাড়ি দূরে হওয়ায় মাংস নিয়ে গেলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ কারণেই বিক্রি করে দিচ্ছেন।
রাজধানীর মালিবাগে সালেহা খাতুন নামে এক পঞ্চাশোর্ধ্ব এক মহিলা জানালেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করে পাওয়া মাংস নিয়ে বাজারে এসেছেন তিনি। প্রায় ১৫ কেজির মতো মাংস সংগ্রহ করেছেন তিনি। তাঁর ঘরে ফ্রিজ না থাকায় মাংস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ কারণে পাঁচ কেজির মতো মাংস রেখে বাকিটা বিক্রি করে দিচ্ছেন তিনি।
তেজগাঁও বস্তির বাসিন্দা আহমেদ আলী জানালেন, ‘সারা বছর তো গরুর মাংসের দাম থাকে কেজিতে ৫০০ টাকার বেশি। তাই চাইলেও আমরা মাংস খেতে পারি না। আজকে কম দামে মাংস পাচ্ছি তাই এক সাথে পাঁচ কেজি কিনলাম। ঘরের সবাই মিলে দুই-তিন দিন খাবো।’
এদিকে সময় গড়ানোর সঙ্গে কমে আসে এসব ভাসমান হাটের মাংসের দাম। রাত সাড়ে আটটার দিকে মালিবাগ রেলগেট এলাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি হয়েছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা।
ঈদুল আজহার দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার মোড় কিংবা রেললাইনের ওপর মানুষের জটলা দেখে মনে হবে বাজার বসেছে। তবে নিয়মিত বাজার নয়, ভাসমান মাংস বিক্রেতারা হাট বসিয়ে বিক্রি করছেন কোরবানির পশুর মাংস।
রাজধানী ঘুরে মালিবাগ রেলগেট, মগবাজার মোড়, মীরবাগ, তেজগাঁও ও বিমানবন্দর এলাকায় রেললাইনের পাশে, মিরপুরের শাহ আলী মাজারের সামনেসহ বিভিন্ন পয়েন্টে দেখা মিলেছে এ ধরনের ভাসমান মাংসের বাজারের।
মূলত ঢাকার বাইরে থেকে আসা মৌসুমি ব্যবসায়ী আর সামাজিক বরাদ্দের মাংস পাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষেরা এই মাংসের হাটের বিক্রেতা। ক্রেতারাও নিম্ন আয়ের মানুষ---হয় বস্তির বাসিন্দা, নয় রিকশা, ভ্যান চালকদের মতো ভাসমান পেশাজীবী।
মিরপুরের শাহ আলীর মাজারের সামনের বাজারে বিকেল পাঁচটার দিকে গিয়ে দেখা যায় বিশাল জটলা। মানুষের ভিড়ে পা ফেলায় দায়। মাংস কেনাবেচায় ব্যস্ত সবাই। মানভেদে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয় প্রতি কেজি মাংস।
মৌসুমি কসাই আহমেদ আলী জানালেন, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তিনটি কোরবানির পশুর মাংস কাটার কাজ করেছেন। কাজ শেষে পারিশ্রমিকের পাশাপাশি প্রায় ১০ কেজি মাংস পেয়েছেন। বাড়ির জন্য কিছু মাংস রেখে বাকিটা বিক্রি করে দিচ্ছেন, যাতে বাড়ি ফেরার খরচের টাকাটা পেয়ে যান।
আরেক মৌসুমি কসাই মোহাম্মদ ইয়ামিন এসেছেন কুড়িগ্রাম থেকে। তিনি মাংস কাটার শ্রমিক হিসবে কাজ করে পেয়েছেন ১৫ কেজি মাংস। ঢাকায় পরিবারের কেউ নেই। তাঁর বাড়ি দূরে হওয়ায় মাংস নিয়ে গেলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ কারণেই বিক্রি করে দিচ্ছেন।
রাজধানীর মালিবাগে সালেহা খাতুন নামে এক পঞ্চাশোর্ধ্ব এক মহিলা জানালেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করে পাওয়া মাংস নিয়ে বাজারে এসেছেন তিনি। প্রায় ১৫ কেজির মতো মাংস সংগ্রহ করেছেন তিনি। তাঁর ঘরে ফ্রিজ না থাকায় মাংস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ কারণে পাঁচ কেজির মতো মাংস রেখে বাকিটা বিক্রি করে দিচ্ছেন তিনি।
তেজগাঁও বস্তির বাসিন্দা আহমেদ আলী জানালেন, ‘সারা বছর তো গরুর মাংসের দাম থাকে কেজিতে ৫০০ টাকার বেশি। তাই চাইলেও আমরা মাংস খেতে পারি না। আজকে কম দামে মাংস পাচ্ছি তাই এক সাথে পাঁচ কেজি কিনলাম। ঘরের সবাই মিলে দুই-তিন দিন খাবো।’
এদিকে সময় গড়ানোর সঙ্গে কমে আসে এসব ভাসমান হাটের মাংসের দাম। রাত সাড়ে আটটার দিকে মালিবাগ রেলগেট এলাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি হয়েছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৭ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৯ ঘণ্টা আগে