হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের চরাঞ্চলের লেছড়াগঞ্জ, আজিমনগর ও সুতালড়ি ইউনিয়নে পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে দুই শতাধিক বসতভিটা। ফসলি জমি, বসতভিটা হারিয়ে অনেকে এখন নিঃস্ব। নদীভাঙন ঠেকাতে সরকারের সাহায্য চায় ভাঙনকবলিত এলাকার মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের হরিহরদিয়া, গঙ্গাধরদী, সেলিমপুর ও পাটগ্রামে শত শত বিঘা ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া হরিহরদিয়া ও গঙ্গাধরদী গ্রামের দুই শতাধিক পরিবারের বসতভিটা পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। হরিহরদিয়া এলাকার নটাখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গঙ্গাধরদী এলাকায় পাঠানকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ তিনটি ইউনিয়নের শত শত বিঘা ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে।
পদ্মাপাড়ে কথা হয় গঙ্গাধরদী গ্রামের ফজর আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, গত বছর সেলিমপুরে ৩০০-৪০০ বাড়ি পদ্মায় ভেঙে গেছে। এ বছর তাঁদের বাড়ি ভেঙেছে। ২২ বছর ধরে গঙ্গাধরদী গ্রামের এই বাড়িতে ছিলেন। পদ্মার মাঝে চর জেগে উঠছে, তাই পানির স্রোত এসে পদ্মার পাড়ে আঘাত দিচ্ছে। এতেই ভাঙছে পাড়।
লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য গঙ্গাধরদী গ্রামের বাসিন্দা নান্নু প্রামাণিক বলেন, দুই শতাধিক বাড়িঘর এবার পদ্মায় ভেঙেছে। তার নিজের বাড়িসহ ২০০ থেকে ৩০০ বিঘা ফসলি জমিও পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে।
এদিকে পদ্মা ভাঙন রোধ ও স্থায়ী বেড়িবাঁধের দাবিতে গঙ্গাধরদী পদ্মাপাড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চরাঞ্চলের মানুষ, বারসিক ও সবুজ সংহতি হরিরামপুরের আয়োজনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গঙ্গাধরদী, হরিহরদিয়া এলাকার দুই শতাধিক বাড়িঘর, সেলিমপুর ও পাটগ্রামের শত শত একর ফসলি জমি, আজিমনগর ও সুতালড়ি এলাকায়ও শত শত বিঘা ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ফসলি জমি ও বাড়ি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে চরাঞ্চলের বাসিন্দারা।
এ বছর হরিহরদিয়া এলাকার নটাখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গঙ্গাধরদী এলাকায় পাঠানকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। মানববন্ধনে লেছড়াগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান আলমাছ মাতব্বর, নটাখোলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, গোলাম মহীউদ্দীন উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহমান, ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য নান্নু প্রামাণিকসহ চার শতাধিক চরাঞ্চলের বাসিন্দা উপস্থিত ছিলেন।
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ আক্তারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষসহ ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের চরাঞ্চলের লেছড়াগঞ্জ, আজিমনগর ও সুতালড়ি ইউনিয়নে পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে দুই শতাধিক বসতভিটা। ফসলি জমি, বসতভিটা হারিয়ে অনেকে এখন নিঃস্ব। নদীভাঙন ঠেকাতে সরকারের সাহায্য চায় ভাঙনকবলিত এলাকার মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের হরিহরদিয়া, গঙ্গাধরদী, সেলিমপুর ও পাটগ্রামে শত শত বিঘা ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া হরিহরদিয়া ও গঙ্গাধরদী গ্রামের দুই শতাধিক পরিবারের বসতভিটা পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। হরিহরদিয়া এলাকার নটাখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গঙ্গাধরদী এলাকায় পাঠানকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ তিনটি ইউনিয়নের শত শত বিঘা ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে।
পদ্মাপাড়ে কথা হয় গঙ্গাধরদী গ্রামের ফজর আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, গত বছর সেলিমপুরে ৩০০-৪০০ বাড়ি পদ্মায় ভেঙে গেছে। এ বছর তাঁদের বাড়ি ভেঙেছে। ২২ বছর ধরে গঙ্গাধরদী গ্রামের এই বাড়িতে ছিলেন। পদ্মার মাঝে চর জেগে উঠছে, তাই পানির স্রোত এসে পদ্মার পাড়ে আঘাত দিচ্ছে। এতেই ভাঙছে পাড়।
লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য গঙ্গাধরদী গ্রামের বাসিন্দা নান্নু প্রামাণিক বলেন, দুই শতাধিক বাড়িঘর এবার পদ্মায় ভেঙেছে। তার নিজের বাড়িসহ ২০০ থেকে ৩০০ বিঘা ফসলি জমিও পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে।
এদিকে পদ্মা ভাঙন রোধ ও স্থায়ী বেড়িবাঁধের দাবিতে গঙ্গাধরদী পদ্মাপাড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চরাঞ্চলের মানুষ, বারসিক ও সবুজ সংহতি হরিরামপুরের আয়োজনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গঙ্গাধরদী, হরিহরদিয়া এলাকার দুই শতাধিক বাড়িঘর, সেলিমপুর ও পাটগ্রামের শত শত একর ফসলি জমি, আজিমনগর ও সুতালড়ি এলাকায়ও শত শত বিঘা ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ফসলি জমি ও বাড়ি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে চরাঞ্চলের বাসিন্দারা।
এ বছর হরিহরদিয়া এলাকার নটাখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গঙ্গাধরদী এলাকায় পাঠানকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। মানববন্ধনে লেছড়াগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান আলমাছ মাতব্বর, নটাখোলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, গোলাম মহীউদ্দীন উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহমান, ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য নান্নু প্রামাণিকসহ চার শতাধিক চরাঞ্চলের বাসিন্দা উপস্থিত ছিলেন।
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ আক্তারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষসহ ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে