কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার আচমিতা ইউনিয়নের গঁনেরগাও গ্রামের জনপ্রিয় বাউল শিল্পী মোস্তফা বয়াতি ২০০৬ সনে বাংলাদেশ টেলিভিশনের পল্লি গানের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী, হবিগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় বাউল শিল্পীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন তিনি।
২০০৯ সালে তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন। এরপর তিনি কর্নেল (অব.) জিহাদ খান এর কাছে চিকিৎসা নেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুয়ায়ী জোরে কথা বলা ও গান গাওয়া নিষেধ। প্রতি মাসে তাঁর ৩ হাজার টাকার ওষুধ লাগে। ভিটেবাড়ি ছাড়া তাঁর কোনো ফসলি জমি নেই। গান গেয়ে জমানো কিছু টাকা ও সামান্য ফসলি জমি বিক্রি করে চিকিৎসার পেছনে ব্যয় করে ফেলেছেন। বর্তমানে চিকিৎসা, সংসার চালানো ও ছেলের লেখাপড়ার খরচ চালানো তার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তিনি সরকার ও সমাজের বিত্তশালীদের সহযোগিতা চেয়েছেন।
জানা যায়, ওস্তাদ লাল মিয়ার বয়াতির আশ্রয়ে থেকে গানের প্রথম তালিম নিয়ে কিশোরগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সর্বত্র বাউল ও পালা গানের জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিলেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে বাউল গান করেছিলেন। তাঁর গাওয়া ৩৫টি ক্যাসেট বাজারে বের হয়েছে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনের সংগীত শিল্পী চূড়ান্ত নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে “পল্লি” গানের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
বয়াতির বাবা মেনু মিয়া ও মা সুফিয়া খাতুন জানান, ছোট বেলা থেকে বাউল গানের প্রতি নেশা তাঁদের ছেলের। ওস্তাদ লাল মিয়ার বয়াতির হাত ধরে বাউল শিল্পী হয়েছেন। এখন ছেলে অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় আর গান গাইতে পারছেন না। তাঁদের বয়স হয়ে গেছে, কাজ কার্মও করতে পারেন না। চোখের সামনে ছেলের কষ্ট সহ্য করতে পারছেন না তাঁরা। মোস্তুফা বাড়িতে কয়েক জন ছেলে মেয়েকে গান শেখান, এই সামান্য টাকা দিয়ে কোনো রকম দিনাতিপাত করছেন বলে জানান তাঁরা।
হৃদ্রোগে আক্রান্ত বাউল শিল্পী মোস্তফা বয়াতি বলেন, `হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে আমি আর গান গাইতে পারি না। গানই আমার একমাত্র সম্পদ ছিল। আমার সামান্য যা ছিল সব আমার চিকিৎসার পেছনে খরচ করে ফেলেছি। এখন আমার মা, বাবা, স্ত্রী ও এক ছেলেকে নিয়ে কষ্টে দিন পার করছি। আমার চিকিৎসার জন্য সরকার ও সমাজের বিত্তশালীদের সহযোগিতা চাই।'
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার আচমিতা ইউনিয়নের গঁনেরগাও গ্রামের জনপ্রিয় বাউল শিল্পী মোস্তফা বয়াতি ২০০৬ সনে বাংলাদেশ টেলিভিশনের পল্লি গানের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী, হবিগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় বাউল শিল্পীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন তিনি।
২০০৯ সালে তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন। এরপর তিনি কর্নেল (অব.) জিহাদ খান এর কাছে চিকিৎসা নেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুয়ায়ী জোরে কথা বলা ও গান গাওয়া নিষেধ। প্রতি মাসে তাঁর ৩ হাজার টাকার ওষুধ লাগে। ভিটেবাড়ি ছাড়া তাঁর কোনো ফসলি জমি নেই। গান গেয়ে জমানো কিছু টাকা ও সামান্য ফসলি জমি বিক্রি করে চিকিৎসার পেছনে ব্যয় করে ফেলেছেন। বর্তমানে চিকিৎসা, সংসার চালানো ও ছেলের লেখাপড়ার খরচ চালানো তার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তিনি সরকার ও সমাজের বিত্তশালীদের সহযোগিতা চেয়েছেন।
জানা যায়, ওস্তাদ লাল মিয়ার বয়াতির আশ্রয়ে থেকে গানের প্রথম তালিম নিয়ে কিশোরগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সর্বত্র বাউল ও পালা গানের জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিলেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে বাউল গান করেছিলেন। তাঁর গাওয়া ৩৫টি ক্যাসেট বাজারে বের হয়েছে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনের সংগীত শিল্পী চূড়ান্ত নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে “পল্লি” গানের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
বয়াতির বাবা মেনু মিয়া ও মা সুফিয়া খাতুন জানান, ছোট বেলা থেকে বাউল গানের প্রতি নেশা তাঁদের ছেলের। ওস্তাদ লাল মিয়ার বয়াতির হাত ধরে বাউল শিল্পী হয়েছেন। এখন ছেলে অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় আর গান গাইতে পারছেন না। তাঁদের বয়স হয়ে গেছে, কাজ কার্মও করতে পারেন না। চোখের সামনে ছেলের কষ্ট সহ্য করতে পারছেন না তাঁরা। মোস্তুফা বাড়িতে কয়েক জন ছেলে মেয়েকে গান শেখান, এই সামান্য টাকা দিয়ে কোনো রকম দিনাতিপাত করছেন বলে জানান তাঁরা।
হৃদ্রোগে আক্রান্ত বাউল শিল্পী মোস্তফা বয়াতি বলেন, `হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে আমি আর গান গাইতে পারি না। গানই আমার একমাত্র সম্পদ ছিল। আমার সামান্য যা ছিল সব আমার চিকিৎসার পেছনে খরচ করে ফেলেছি। এখন আমার মা, বাবা, স্ত্রী ও এক ছেলেকে নিয়ে কষ্টে দিন পার করছি। আমার চিকিৎসার জন্য সরকার ও সমাজের বিত্তশালীদের সহযোগিতা চাই।'
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১৪ মিনিট আগেআজ শুক্রবার সকাল থেকে মসজিদের সামনে অবস্থান নিয়েছে সাদপন্থীরা। সকাল থেকে মসজিদে প্রবেশ করেন শত শত সাদপন্থী। তাঁদের লক্ষ্য, লাখো মুসল্লির সমাগমে জুমার নামাজ আদায় করে নিজেদের অবস্থান ও শক্তি জানান দেওয়া। জমায়েতের চাপে আশপাশে সব রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে।
২৪ মিনিট আগেবাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া নিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় শ্যালকের শাবলের আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পৌরশহরের কালিনগর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দোকানে সিগারেট না পেয়ে ছুরিকাঘাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা-কর্মীকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতা মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের চৌমাথা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগে