হারুনুর রশিদ, ঢাকা
ঈদে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা নিশ্চিত করতে ও ভিড় সামলাতে গত ২০ এপ্রিল থেকে সদরঘাটে লঞ্চগুলোর অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। সিট খালি থাকা সাপেক্ষ আগামী ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টিকিট বিক্রি চলবে ৷ অগ্রিম টিকিট বিক্রি চালু থাকলেও টিকিট নিতে যাত্রীদের তেমন চাপ নেই সদরঘাটে।
আজ রোববার দুপরে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, অগ্রিম টিকিট নিতে সদরঘাটের লঞ্চগুলোতে যাত্রীদের ভিড় নেই। টিকিট বুকিং কাউন্টারগুলোতেও টিকিট কেনার জন্য কোনো ভিড় নেই। প্রিন্স আওলাদ-১০, সুন্দরবন-১১, পারাবাত-১০, মানামি-১ ও সুরভী লঞ্চগুলোতে টিকিট বিক্রি করতে বসে আছেন কর্মচারীরা। তবে যাত্রী না থাকায় ফাঁকা পড়ে আছে টিকিট কাউন্টারগুলো। লঞ্চের টিকিট এবার অনলাইন ও অফলাইন দুইভাবে বিক্রি হচ্ছে। সব লঞ্চ কোম্পানির কাউন্টার সদরঘাটে নেই, লঞ্চের টিকিট কাউন্টার বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে। ঈদের অগ্রিম ফিরতি টিকিট স্ব-স্ব জায়গায় থেকে বিক্রি হচ্ছে। আর যাঁরা ঢাকা থেকে যাবেন, তাঁদের টিকিট এখান থেকে বিক্রি হচ্ছে।
এমকে শিপিং লাইনসের ঢাকা-বরগুনাগামী আগাম টিকিটের দায়িত্বে থাকা মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘ঈ যাত্রায় আমাদের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গত ২০ তারিখ থেকে। কোনো টিকিট কালোবাজারে যায়নি। আমাদের আগামী ১মে পর্যন্ত মোটামুটি সব টিকিট শেষ। তবে ৩০ এপ্রিল এবং ১ মের কিছু কেবিন বাকি আছে।’
মশিউর রহমান বলেন, ‘আমাদের ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইনে টিকিট বিক্রি হয়েছে। ২৭ এপ্রিল থেকে ১ মে পর্যন্ত সরাসরি কাউন্টার থেকে বিক্রি হচ্ছে৷’
পূবালী লঞ্চের টিকিট কাউন্টারের দায়িত্বে থাকা মো. সবুজ বলেন, ‘আমাদের বেশির ভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়ে গেছে, তাই এখানে ভিড় নেই। তবু অনেক যাত্রী তাদের সুবিধামতো এসে টিকিট নিয়ে যাচ্ছে। গত ৫ দিন ধরে টিকিট বিক্রি চলছে, তাই এখন ভিড় অনেকটাই কমে গেছে।’
এবার ঈদ উপলক্ষে কয়েকটি লঞ্চে ভাড়া বাড়লেও বেশির ভাগ লঞ্চে ভাড়া স্বাভাবিক রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকা থেকে বরিশালগামী লঞ্চ প্রিন্স আওলাদ-১০-এ সিঙ্গেল কেবিনে ১০০ টাকা ভাড়া বেড়ে ১ হাজার ৫০০ হয়েছে। ডাবল কেবিনে ২০০ টাকা বেড়ে ২৬০০ টাকা হয়েছে। ভিআইপি কেবিনে ১০০০ টাকা বেড়ে ৮০০০ টাকা হয়েছে। অন্যদিকে আগের ভাড়াই এখনো বহাল আছে পারাবত ১০ লঞ্চে। সিঙ্গেল কেবিন ১ হাজার ৪০০ টাকা। ৷ ডাবল ২ হাজার ৮০০ টাকা, ভিআইপি ৮ থেকে ১০ হাজার, ডেক ৩৫০ টাকা।
সুন্দরবন লঞ্চের বুকিং কাউন্টারের মো. রফিক বলেন, ‘ঈদের আমেজ এখনো তেমন শুরুই হয় নাই। আরও দু-এক দিন পর থেকে টিকিট বিক্রি বাড়বে। আমাদের এখনো বেশির ভাগ কেবিনই ফাঁকা আছে।’
যাত্রাবাড়ী থেকে টিকিট নিতে আসা মো. তাওহীদ বলেন, ‘আমি পরিবার নিয়ে বাড়ি যাব। আগামী ২৬ এপ্রিলের জন্য টিকিট নিতে এসেছি। এখানে এসে দেখছি অনেকগুলো লঞ্চেরই টিকিট শেষ। শেষে এসে প্রিন্স আওলাদ-১০ লঞ্চে ১০০ টাকা বেশি দিয়ে সিঙ্গেল কেবিন বুক করেছি।’
যাত্রীদের ভিড়ের বিষয়ে নৌ-নিরাপত্তা ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) শেখ মো. সেলিম রেজা বলেন, ‘সাধারণত পুরো রমজান জুড়ে যাত্রীদের ভিড় থাকে। কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন। ঘাটে লঞ্চ আছে, যাত্রী নেই। এবার ৫০ শতাংশ লঞ্চ চলছে। ঈদযাত্রায় কেবিনের চাহিদা বেশি থাকে অন্যান্য সময়ের তুলনায়। সে জন্য আগাম টিকিট বিক্রি হচ্ছে। আমরা আশা করছি ২৮ তারিখ থেকে যাত্রীদের ভিড় বাড়বে।’
পুলিশের কার্যক্রম নিয়ে সদরঘাট নৌ থানার ইনচার্জ কাইউম আলী সরদার বলেন, ‘অপরাধী ধরার জন্য লঞ্চে লঞ্চে আমাদের গোয়েন্দারা কাজ করবে। পেট্রোলিং, কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে আমাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হবে। পন্টুন, গ্যাংওয়েতে যাতে যাত্রীরা নিরাপদে যাতায়াত করতে পারে, সে জন্য সাদা পোশাকে আমাদের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা কাজ করবেন। সদরঘাটের মোট ১৯টি গ্যাংওয়েকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার জন্য তিনটি ধাপে ভাগ করে নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ধারণা করছি, আগামী ২৭ থেকে ২৯ তারিখ পর্যন্ত চাপ বাড়তে পারে লঞ্চে। সাপ্তাহিক ছুটির কারণে এবার যাত্রী কম মনে হচ্ছে। কারণ সবাই সাপ্তাহিক ছুটিতে বাড়ি যায়। যারা পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়িতে ঈদ করতে যাবেন, তাদের উচিত পরিবারকে এখন পাঠিয়ে দেওয়া। যাতে শেষ মুহূর্তে ভোগান্তির শিকার হতে না হয়।
লঞ্চ মালিক সমিতি বাংলাদেশের মহাসচিব শহীদুল ইসলাম ভূঞা জানান, লঞ্চের মালিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে লঞ্চ প্রস্তুত করে দেওয়া। বাকি সব দায়িত্ব লঞ্চের স্টাফদের দিয়ে দিই। জাহাজের মাস্টার, ড্রাইভার বা স্টাফরা কেউ যাতে কারও সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে, সেটা আমরা দেখব।
টিকিট নিয়ে কালোবাজারি হচ্ছে কি না, জিজ্ঞাসা করা হলে মহাসচিব বলেন, ‘কেউ যদি নিজের নামে অনেক টিকিট কিনে পরিচিতদের কাছে বিক্রি করে, সেখানে আমাদের করার কী আছে?’
ঈদে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা নিশ্চিত করতে ও ভিড় সামলাতে গত ২০ এপ্রিল থেকে সদরঘাটে লঞ্চগুলোর অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। সিট খালি থাকা সাপেক্ষ আগামী ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টিকিট বিক্রি চলবে ৷ অগ্রিম টিকিট বিক্রি চালু থাকলেও টিকিট নিতে যাত্রীদের তেমন চাপ নেই সদরঘাটে।
আজ রোববার দুপরে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, অগ্রিম টিকিট নিতে সদরঘাটের লঞ্চগুলোতে যাত্রীদের ভিড় নেই। টিকিট বুকিং কাউন্টারগুলোতেও টিকিট কেনার জন্য কোনো ভিড় নেই। প্রিন্স আওলাদ-১০, সুন্দরবন-১১, পারাবাত-১০, মানামি-১ ও সুরভী লঞ্চগুলোতে টিকিট বিক্রি করতে বসে আছেন কর্মচারীরা। তবে যাত্রী না থাকায় ফাঁকা পড়ে আছে টিকিট কাউন্টারগুলো। লঞ্চের টিকিট এবার অনলাইন ও অফলাইন দুইভাবে বিক্রি হচ্ছে। সব লঞ্চ কোম্পানির কাউন্টার সদরঘাটে নেই, লঞ্চের টিকিট কাউন্টার বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে। ঈদের অগ্রিম ফিরতি টিকিট স্ব-স্ব জায়গায় থেকে বিক্রি হচ্ছে। আর যাঁরা ঢাকা থেকে যাবেন, তাঁদের টিকিট এখান থেকে বিক্রি হচ্ছে।
এমকে শিপিং লাইনসের ঢাকা-বরগুনাগামী আগাম টিকিটের দায়িত্বে থাকা মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘ঈ যাত্রায় আমাদের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গত ২০ তারিখ থেকে। কোনো টিকিট কালোবাজারে যায়নি। আমাদের আগামী ১মে পর্যন্ত মোটামুটি সব টিকিট শেষ। তবে ৩০ এপ্রিল এবং ১ মের কিছু কেবিন বাকি আছে।’
মশিউর রহমান বলেন, ‘আমাদের ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইনে টিকিট বিক্রি হয়েছে। ২৭ এপ্রিল থেকে ১ মে পর্যন্ত সরাসরি কাউন্টার থেকে বিক্রি হচ্ছে৷’
পূবালী লঞ্চের টিকিট কাউন্টারের দায়িত্বে থাকা মো. সবুজ বলেন, ‘আমাদের বেশির ভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়ে গেছে, তাই এখানে ভিড় নেই। তবু অনেক যাত্রী তাদের সুবিধামতো এসে টিকিট নিয়ে যাচ্ছে। গত ৫ দিন ধরে টিকিট বিক্রি চলছে, তাই এখন ভিড় অনেকটাই কমে গেছে।’
এবার ঈদ উপলক্ষে কয়েকটি লঞ্চে ভাড়া বাড়লেও বেশির ভাগ লঞ্চে ভাড়া স্বাভাবিক রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকা থেকে বরিশালগামী লঞ্চ প্রিন্স আওলাদ-১০-এ সিঙ্গেল কেবিনে ১০০ টাকা ভাড়া বেড়ে ১ হাজার ৫০০ হয়েছে। ডাবল কেবিনে ২০০ টাকা বেড়ে ২৬০০ টাকা হয়েছে। ভিআইপি কেবিনে ১০০০ টাকা বেড়ে ৮০০০ টাকা হয়েছে। অন্যদিকে আগের ভাড়াই এখনো বহাল আছে পারাবত ১০ লঞ্চে। সিঙ্গেল কেবিন ১ হাজার ৪০০ টাকা। ৷ ডাবল ২ হাজার ৮০০ টাকা, ভিআইপি ৮ থেকে ১০ হাজার, ডেক ৩৫০ টাকা।
সুন্দরবন লঞ্চের বুকিং কাউন্টারের মো. রফিক বলেন, ‘ঈদের আমেজ এখনো তেমন শুরুই হয় নাই। আরও দু-এক দিন পর থেকে টিকিট বিক্রি বাড়বে। আমাদের এখনো বেশির ভাগ কেবিনই ফাঁকা আছে।’
যাত্রাবাড়ী থেকে টিকিট নিতে আসা মো. তাওহীদ বলেন, ‘আমি পরিবার নিয়ে বাড়ি যাব। আগামী ২৬ এপ্রিলের জন্য টিকিট নিতে এসেছি। এখানে এসে দেখছি অনেকগুলো লঞ্চেরই টিকিট শেষ। শেষে এসে প্রিন্স আওলাদ-১০ লঞ্চে ১০০ টাকা বেশি দিয়ে সিঙ্গেল কেবিন বুক করেছি।’
যাত্রীদের ভিড়ের বিষয়ে নৌ-নিরাপত্তা ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) শেখ মো. সেলিম রেজা বলেন, ‘সাধারণত পুরো রমজান জুড়ে যাত্রীদের ভিড় থাকে। কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন। ঘাটে লঞ্চ আছে, যাত্রী নেই। এবার ৫০ শতাংশ লঞ্চ চলছে। ঈদযাত্রায় কেবিনের চাহিদা বেশি থাকে অন্যান্য সময়ের তুলনায়। সে জন্য আগাম টিকিট বিক্রি হচ্ছে। আমরা আশা করছি ২৮ তারিখ থেকে যাত্রীদের ভিড় বাড়বে।’
পুলিশের কার্যক্রম নিয়ে সদরঘাট নৌ থানার ইনচার্জ কাইউম আলী সরদার বলেন, ‘অপরাধী ধরার জন্য লঞ্চে লঞ্চে আমাদের গোয়েন্দারা কাজ করবে। পেট্রোলিং, কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে আমাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হবে। পন্টুন, গ্যাংওয়েতে যাতে যাত্রীরা নিরাপদে যাতায়াত করতে পারে, সে জন্য সাদা পোশাকে আমাদের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা কাজ করবেন। সদরঘাটের মোট ১৯টি গ্যাংওয়েকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার জন্য তিনটি ধাপে ভাগ করে নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ধারণা করছি, আগামী ২৭ থেকে ২৯ তারিখ পর্যন্ত চাপ বাড়তে পারে লঞ্চে। সাপ্তাহিক ছুটির কারণে এবার যাত্রী কম মনে হচ্ছে। কারণ সবাই সাপ্তাহিক ছুটিতে বাড়ি যায়। যারা পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়িতে ঈদ করতে যাবেন, তাদের উচিত পরিবারকে এখন পাঠিয়ে দেওয়া। যাতে শেষ মুহূর্তে ভোগান্তির শিকার হতে না হয়।
লঞ্চ মালিক সমিতি বাংলাদেশের মহাসচিব শহীদুল ইসলাম ভূঞা জানান, লঞ্চের মালিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে লঞ্চ প্রস্তুত করে দেওয়া। বাকি সব দায়িত্ব লঞ্চের স্টাফদের দিয়ে দিই। জাহাজের মাস্টার, ড্রাইভার বা স্টাফরা কেউ যাতে কারও সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে, সেটা আমরা দেখব।
টিকিট নিয়ে কালোবাজারি হচ্ছে কি না, জিজ্ঞাসা করা হলে মহাসচিব বলেন, ‘কেউ যদি নিজের নামে অনেক টিকিট কিনে পরিচিতদের কাছে বিক্রি করে, সেখানে আমাদের করার কী আছে?’
তিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২৮ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৯ ঘণ্টা আগে