গাজীপুর প্রতিনিধি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামানকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আবার কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার (১ এপ্রিল) সকাল সোয়া ১০টার দিকে তাঁকে পুনরায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ এর সিনিয়র জেল সুপার শাহজাহান আহমেদ।
জেল সুপার শাহজাহান আহমেদ আরও জানান, গতকাল শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে কেরাণীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থেকে সাংবাদিক শামসুজ্জামানকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়েছিল। রাতে তিনি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ এর সাধারণ সেলে বন্দি হিসেবে ছিলেন। আজ শনিবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে তাঁকে পুনরায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত বুধবার ভোরে সিআইডি পরিচয়ে সাভারের বাসা থেকে তুলে নেওয়ার পর বৃহস্পতিবার সকালে শামসুজ্জামানকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে জামিন আবেদন নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ঢাকার সিএমএম আদালতের অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন। এরপর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে তাঁকে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়।
শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে যুবলীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মো. গোলাম কিবরিয়া বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রথম মামলা করেন। পরে রমনা থানায় করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা নতুন আরেকটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। রমনা থানার মামলায় প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানকেও আসামি করা হয়েছে। এ মামলার বাদী হাইকোর্টের আইনজীবী আবদুল মালেক (মশিউর মালেক)।
আরও খবর পড়ুন:
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামানকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আবার কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার (১ এপ্রিল) সকাল সোয়া ১০টার দিকে তাঁকে পুনরায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ এর সিনিয়র জেল সুপার শাহজাহান আহমেদ।
জেল সুপার শাহজাহান আহমেদ আরও জানান, গতকাল শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে কেরাণীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থেকে সাংবাদিক শামসুজ্জামানকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়েছিল। রাতে তিনি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ এর সাধারণ সেলে বন্দি হিসেবে ছিলেন। আজ শনিবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে তাঁকে পুনরায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত বুধবার ভোরে সিআইডি পরিচয়ে সাভারের বাসা থেকে তুলে নেওয়ার পর বৃহস্পতিবার সকালে শামসুজ্জামানকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে জামিন আবেদন নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ঢাকার সিএমএম আদালতের অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন। এরপর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে তাঁকে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়।
শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে যুবলীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মো. গোলাম কিবরিয়া বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রথম মামলা করেন। পরে রমনা থানায় করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা নতুন আরেকটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। রমনা থানার মামলায় প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানকেও আসামি করা হয়েছে। এ মামলার বাদী হাইকোর্টের আইনজীবী আবদুল মালেক (মশিউর মালেক)।
আরও খবর পড়ুন:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
৩ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
৪ মিনিট আগেবরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরীফুর রহমান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন
১১ মিনিট আগেশেরপুরের নকলায় পরিত্যক্ত একটি ডোবা থেকে এক দরজির গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গৌড়দ্বার ইউনিয়নের রুণীগাঁও মধ্যপাড়া গ্রামের এক ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। মরদেহের মুখ ও গলায় একাধিক ক্ষতের চিহ্ন রয়েছে।
১৭ মিনিট আগে