নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর এ রকম দুটি চিঠি ঢাকার আদালতে এসে পৌঁছায়।
আজ রোববার বিষয়টি জানান রাজধানীর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুর রহমান। তিনি আরও জানান, বিচারকের নিরাপত্তা চেয়ে মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির শাহ মো. মামুন ওই দিনই থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
হুমকি দেওয়া এই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে সাজা দেওয়ায় বিচারকের জন্য কঠিন সময় অপেক্ষা করছে। একজন চিঠি প্রদানকারী বিচারককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আরেকজন হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
সাধারণ ডায়েরি সূত্রে জানা যায়, একটি চিঠি যিনি পাঠিয়েছেন, তাঁর ঠিকানা দেওয়া আছে বগুড়ার শেরপুরের সাউদিয়া পার্ক সিটি। তিনি জহির উদ্দিন। অন্য চিঠিতে ঠিকানা দেওয়া আছে চট্টগ্রাম সদর থানার বরইতলী। তাঁর নাম হাতেম আলী সওদাগর।
হাতেম আলী সওদাগরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। মাননীয় ভণ্ড বিচারক মো. আছাদুজ্জামান (মহানগর দায়রা জজ), ঢাকা। আপনি অন্যায়ভাবে তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমানকে সাজা দিয়েছেন। আপনাকে আমরা মৃত্যুদণ্ড দিলাম। অচিরেই বিচার কার্যকর করব। বাংলার যুবসমাজ।’
অন্য চিঠিতে বগুড়ার জহির উদ্দিন উল্লেখ করেন, ‘বাংলার যুবসমাজের আইকন তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে নাটকীয় রায় দিয়ে সাজা প্রদান করেছে। অপেক্ষায় থাক। মাত্র দুই টুকরা কাপড়—একটা তোমার নিজের জন্য, অপরটা তোমার পরিবারের। দেখি সরকার তোমাকে কত দিন রক্ষা করে—দেশপ্রেমিক।’
কোতোয়ালি থানার ওসি শাহীনুর রহমান জানান, ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হবে। যারা চিঠি দিয়েছে, তাদের শনাক্ত করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২ আগস্ট জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ৯ বছর ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ডের রায় দেন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান।
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর এ রকম দুটি চিঠি ঢাকার আদালতে এসে পৌঁছায়।
আজ রোববার বিষয়টি জানান রাজধানীর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুর রহমান। তিনি আরও জানান, বিচারকের নিরাপত্তা চেয়ে মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির শাহ মো. মামুন ওই দিনই থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
হুমকি দেওয়া এই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে সাজা দেওয়ায় বিচারকের জন্য কঠিন সময় অপেক্ষা করছে। একজন চিঠি প্রদানকারী বিচারককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আরেকজন হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
সাধারণ ডায়েরি সূত্রে জানা যায়, একটি চিঠি যিনি পাঠিয়েছেন, তাঁর ঠিকানা দেওয়া আছে বগুড়ার শেরপুরের সাউদিয়া পার্ক সিটি। তিনি জহির উদ্দিন। অন্য চিঠিতে ঠিকানা দেওয়া আছে চট্টগ্রাম সদর থানার বরইতলী। তাঁর নাম হাতেম আলী সওদাগর।
হাতেম আলী সওদাগরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। মাননীয় ভণ্ড বিচারক মো. আছাদুজ্জামান (মহানগর দায়রা জজ), ঢাকা। আপনি অন্যায়ভাবে তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমানকে সাজা দিয়েছেন। আপনাকে আমরা মৃত্যুদণ্ড দিলাম। অচিরেই বিচার কার্যকর করব। বাংলার যুবসমাজ।’
অন্য চিঠিতে বগুড়ার জহির উদ্দিন উল্লেখ করেন, ‘বাংলার যুবসমাজের আইকন তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে নাটকীয় রায় দিয়ে সাজা প্রদান করেছে। অপেক্ষায় থাক। মাত্র দুই টুকরা কাপড়—একটা তোমার নিজের জন্য, অপরটা তোমার পরিবারের। দেখি সরকার তোমাকে কত দিন রক্ষা করে—দেশপ্রেমিক।’
কোতোয়ালি থানার ওসি শাহীনুর রহমান জানান, ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হবে। যারা চিঠি দিয়েছে, তাদের শনাক্ত করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২ আগস্ট জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ৯ বছর ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ডের রায় দেন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
২৯ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
৪২ মিনিট আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
২ ঘণ্টা আগে