টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে দেখা দিয়েছে শীতকালীন রোগের প্রকোপ। নভেম্বর মাসের শুরু থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলায় অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন ঠান্ডাজনিত নানা রোগে। এর মধ্যে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। তাই হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীদের ভিড়। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে ৩ গুন বেশি রোগী প্রতিদিন ভর্তি হচ্ছে শিশু ওয়ার্ডে বলে জানিয়েছে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাই এই সময় বাইরে বেরোলে মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি ঠান্ডা খাবার, অ্যালার্জি জাতীয় খাবার পরিহারের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যানবিদ মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এই হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে ৪৩টি বেড রয়েছে।
কিন্তু প্রতিদিন শতাধিক রোগী ভর্তি হচ্ছে। বাধ্য হয়ে মেঝেতেই বিছানা করে শিশুদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। গত সপ্তাহে ৮ শতাধিক রোগী ঠান্ডাজনিত রোগে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।’
সরেজমিনে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের বহির্বিভাগে গেলা দেখা যায়, অনেক রোগীর ভিড়। এর মধ্যে ঠান্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত রোগীই বেশি। শিশু ওয়ার্ডে গেলে দেখা যায় কোনো বেড খালি নেই। মেঝেতেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে অনেক শিশুকে।
ছোট্ট শিশু হোসাইন। নাক দিয়ে পানি ঝরছে। মাঝে মাঝে দিচ্ছে হাঁচি-কাশি। হচ্ছে শ্বাস কষ্ট। চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে তার বাবা। তার মতো আরও অনেকেরই এই অবস্থা। বাবা-মায়েরা কেউ কোলে কেউ কাঁধে সন্তান নিয়ে এসেছেন চিকিৎসার জন্য। চিকিৎসক নার্সরাও হিমশিম খাচ্ছে ঠান্ডাজনিত রোগীদের সামাল দিতে।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান ডা. নুরুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। অনেকেই জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। অক্টোবর মাসের চেয়ে নভেম্বর মাসে ঠান্ডাজনিত নানা ধরনের রোগের প্রকোপ বেড়ে গেছে।’
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যানবিদ মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এই হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে ৪৩টি বেড রয়েছে।
কিন্তু প্রতিদিন শতাধিক রোগী ভর্তি হচ্ছে। বাধ্য হয়ে মেঝেতেই বিছানা করে শিশুদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। গত সপ্তাহে ৮ শতাধিক রোগী ঠান্ডাজনিত রোগে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।’
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শফিকুল ইসলাম সজিব বলেন, ‘হাসপাতালে প্রতিদিন ৫০ ভাগ রোগীই আসছেন ঠান্ডা জনিত রোগ নিয়ে। ৩৫০ থেকে ৪০০ রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি থাকছে প্রতিনিয়ত। এর মধ্যে শিশু ওয়ার্ডে চাপ অনেক বেশি।
শফিকুল ইসলাম সজিব আরও বলেন, ‘শীতে ঠান্ডার পাশাপাশি ধুলোবালি বেশি হয়। তাই এ সময় মাস্ক ব্যবহার করা উচিত। পাশাপাশি ঠান্ডা খাবার, অ্যালার্জি জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। এতে ঠান্ডাজনিত রোগের সংক্রমণ কম হবে। যাদের শ্বাসকষ্ট আছে তারা বাসায় নেবুলাইজার মেশিন রাখতে পারেন। বেশি শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে আসতে হবে।’
টাঙ্গাইলে দেখা দিয়েছে শীতকালীন রোগের প্রকোপ। নভেম্বর মাসের শুরু থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলায় অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন ঠান্ডাজনিত নানা রোগে। এর মধ্যে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। তাই হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীদের ভিড়। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে ৩ গুন বেশি রোগী প্রতিদিন ভর্তি হচ্ছে শিশু ওয়ার্ডে বলে জানিয়েছে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাই এই সময় বাইরে বেরোলে মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি ঠান্ডা খাবার, অ্যালার্জি জাতীয় খাবার পরিহারের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যানবিদ মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এই হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে ৪৩টি বেড রয়েছে।
কিন্তু প্রতিদিন শতাধিক রোগী ভর্তি হচ্ছে। বাধ্য হয়ে মেঝেতেই বিছানা করে শিশুদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। গত সপ্তাহে ৮ শতাধিক রোগী ঠান্ডাজনিত রোগে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।’
সরেজমিনে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের বহির্বিভাগে গেলা দেখা যায়, অনেক রোগীর ভিড়। এর মধ্যে ঠান্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত রোগীই বেশি। শিশু ওয়ার্ডে গেলে দেখা যায় কোনো বেড খালি নেই। মেঝেতেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে অনেক শিশুকে।
ছোট্ট শিশু হোসাইন। নাক দিয়ে পানি ঝরছে। মাঝে মাঝে দিচ্ছে হাঁচি-কাশি। হচ্ছে শ্বাস কষ্ট। চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে তার বাবা। তার মতো আরও অনেকেরই এই অবস্থা। বাবা-মায়েরা কেউ কোলে কেউ কাঁধে সন্তান নিয়ে এসেছেন চিকিৎসার জন্য। চিকিৎসক নার্সরাও হিমশিম খাচ্ছে ঠান্ডাজনিত রোগীদের সামাল দিতে।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান ডা. নুরুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। অনেকেই জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। অক্টোবর মাসের চেয়ে নভেম্বর মাসে ঠান্ডাজনিত নানা ধরনের রোগের প্রকোপ বেড়ে গেছে।’
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যানবিদ মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এই হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে ৪৩টি বেড রয়েছে।
কিন্তু প্রতিদিন শতাধিক রোগী ভর্তি হচ্ছে। বাধ্য হয়ে মেঝেতেই বিছানা করে শিশুদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। গত সপ্তাহে ৮ শতাধিক রোগী ঠান্ডাজনিত রোগে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।’
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শফিকুল ইসলাম সজিব বলেন, ‘হাসপাতালে প্রতিদিন ৫০ ভাগ রোগীই আসছেন ঠান্ডা জনিত রোগ নিয়ে। ৩৫০ থেকে ৪০০ রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি থাকছে প্রতিনিয়ত। এর মধ্যে শিশু ওয়ার্ডে চাপ অনেক বেশি।
শফিকুল ইসলাম সজিব আরও বলেন, ‘শীতে ঠান্ডার পাশাপাশি ধুলোবালি বেশি হয়। তাই এ সময় মাস্ক ব্যবহার করা উচিত। পাশাপাশি ঠান্ডা খাবার, অ্যালার্জি জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। এতে ঠান্ডাজনিত রোগের সংক্রমণ কম হবে। যাদের শ্বাসকষ্ট আছে তারা বাসায় নেবুলাইজার মেশিন রাখতে পারেন। বেশি শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে আসতে হবে।’
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বাড়ির সীমানা প্রাচীর নিয়ে বিরোধের জেরে সাব্বির হোসেন নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর হাত থেকে কবজি বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের লোকজনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগীর সহপাঠী ও স্বজনেরা।
৮ মিনিট আগেঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া ডাকাতি মামলার আসামি আরিফুল ইসলাম আরিফ আত্মসমর্পণ করেছেন। সোমবার আত্মসমর্পণের পর ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আরিফুল ইসলাম আরিফ হাতিরঝিল থানায় দায়ের করা একটি ডাকাতি ম
১১ মিনিট আগেদুপুরে মহাখালীতে সড়ক অবরোধের সময় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে আন্তনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে হামলা করা হয়। এতে নারী–শিশুসহ অনেক যাত্রী আহত হন। এ ঘটনার পরেও চালক ট্রেনটি কমলাপুরে নিয়ে আসেন। সেই ট্রেনটি বিকেল ৫টার দিকে আবার নোয়াখালী অভিমুখে যাত্রা করে।
১৪ মিনিট আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে সড়ক দুর্ঘটনায় মো. হৃদয় ইসলাম নামের বাংলাদেশি এক যুবক মারা গেছেন। গতকাল রোববার সৌদি আরবের সময় রাত ৯টার দিকে ওই দেশের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যায়।
২৫ মিনিট আগে